শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

উপসাগর হোলো তিন দিক স্থলদ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বে বা উপসাগর বলে । স্থলভাগের মধ্যে প্রবিষ্ট জলভাগের দৈর্ঘ্য যদি উন্মুক্ত মুখের দৈর্ঘ্য অপেক্ষা কম হয়, তাহলে তাকে bay (উপসাগর) বলে।উপসাগরের পানি সাধারণত শান্ত হয়। বড় বড় উপসাগরকে ইংরেজিতে গালফ (gulf) বলা হয়। আবার ক্ষুদ্রাকৃতির খাড়া পাড় বিশিষ্ট উপসাগর বা সমুদ্রের খাঁড়িগুলি ইংরেজিতে ফ্যোর্ড নামেও পরিচিত। সাধারণত ছোটো ছোটো উপসাগরগুলি সৃষ্টি হয় নরম শিলা বা মাটি ঢেউয়ের দ্বারা অপসারিত হয়ে। শক্ত শিলাগুলি ক্ষয়প্রাপ্ত হয় অনেক দেরিতে। ফলে অন্তরীপ সৃষ্টি হয়। উপসাগরগুলিতে মাছ ও অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখা যায়। সাধারনত উপসাগর গুলো সাগর থেকে উৎপত্তি হয়, আবার উপসাগরগুলি অন্য কোনো উপসাগরের সঙ্গে সংযুক্তও হতে পারে যেমন- বে অব বেঙ্গল, হাডসন বে।



সাগর হোলো লবনাক্ত জলের একটি অতি বৃহৎ জলাশয়। শব্দটি একাধিক অর্থে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত "সাগর" বলতে বোঝায় মহাসাগরের সঙ্গে সংযুক্ত একটি বৃহৎ লবনাক্ত জলাশয়। কখনও কখনও মহাসাগর বোঝাতেই এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়।আবার বিরাটাকার লবনাক্ত জলের হ্রদ বোঝাতেও "সাগর" শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।


মহাসাগর (বা মহাসমুদ্র, মহাসিন্ধু ইত্যাদি)হলো অতি প্রকাণ্ড ও লবণযুক্ত বিপুল জলরাশি যা পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে। মহাসাগর শব্দটি এসেছে গ্রীক ‘ওকিআনোজ’ শব্দ থেকে। এটি পৃথিবীর মোট আয়তনের (৩.৬১×১০১৪ বর্গ মিটার) প্রায় ৭০.৯% স্থান দখল করে আছে। এ বিপুল জলরাশি আবার অনেকগুলো মহাসাগর ও ছোট ছোট সমুদ্রে বিভক্ত।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ