করিম সাহেব তাড়াহুড়া করে লেখাপড়ার সামগ্রী ক্রয়ের জন্য বাজারে গেলেন। বাজার থেকে নিজে চিন্তা করে প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় করে আনলেন। বাড়িতে আসার পর তার ছেলে স্কেল চাইলে তিনি স্কেল দিতে অসামর্থ্য হন। তাছারা তিনি যে কোম্পানির কলম চেয়েছিলেন তা না দিয়ে বিক্রেতা তাকে নকল কোম্পানির কলম দেন। কলম ফেরত দিতে গেলে বিক্রেতা তা ফেরত নিতে অস্বীকৃতি জানান।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

দ্রব্য সামগ্রী কেনার সময় কিছু নীতি অনুসরণ করলে ভোক্তা লাভবান হয়ে থাকেন। তিনি আগে থেকে পরিকল্পনা, দ্রব্য সামগ্রীর তালিকা প্রণয়ন, গুনাগুন যাচাই এবং যদি বাজার মূল্য সম্পর্কে ধারণা রাখেন তবে অনেকাংশে লাভবান হতে পারবেন।

 পাঠ্যপুস্তকে দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য কিছু নীতির কথা বলা হয়েছে। যেগুলো মেনে চললে সহজেই প্রয়োজনীয় ও চাহিদা মাফিক জিনিস ক্রয় করা যায়।

উদ্দীপকে করিম সাহেব ক্রয় করার তেমন কোন নীতি অনুসরণ না করায় করিম সাহেবের ভোক্তা অধিকার আইন ক্ষুন্ন হয়েছে।চাহিদা পূরণের জন্য যে কোন দ্রব্য বা জিনিস আমরা বিক্রেতার কাছ থেকে কিনে থাকি। তাই কোন দ্রব্য বা দ্রব্য সামগ্রী কেনার জন্য কিছু নীতি অনুসরণ করা প্রয়োজন।

উদ্দীপকে করিম সাহেব কোন নীতি অনুসরণ না করায় করিম সাহেবের ভোক্তার অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছে।
করিম সাহেব একজন ভোক্তা, তার নিম্নের অধিকারগুলো রয়েছে-

১। নিরাপত্তার অধিকার

২।  জানার অধিকার

৩। অভিযোগ করার অধিকার

৪। ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকার

৫। বাছাই করার অধিকার

৬। স্বাস্থ্যকর পরিবেশ এর অধিকার

৭। ভোক্তার শিক্ষা লাভের অধিকার।


উদ্দীপকে করিম সাহেবের ৩ ও ৪ নং অধিকার ক্ষুন্ন হয়েছে। 


©

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ