সামনেই আসছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক, সমন্বিত ৭ ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার ও অন্যান্য ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা। এছাড়াও আরও অনেক সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি চলমান এবং সামনে আসছে। এখনই সময় নিজেকে ব্যাংক জবের জন্যে প্রস্তুত করার। একটি শক্ত এবং ডিটেইলড প্রস্তুতি পূরণ করতে পারে আপনার ব্যাংক অফিসার হওয়ার স্বপ্ন।

চলুন জেনে নেই ব্যাংক জবের প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত। কি কি বই পড়বেন এবং কিভাবে পরিকল্পিত একটি প্রস্তুতি নিবেন । সবটা কাভার করার চেষ্টা করেছি আমরা আজকের লেখায়।

বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকগুলোর নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত সম্পন্ন হয় তিনটি ধাপে। প্রথমে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ টাইপ প্রিলীমিনারী পরীক্ষা। তারপরে ২০০ নম্বরের লিখিত এবং সর্বশেষ ভাইভা। প্রতিটি ধাপের জন্যে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি নিঃসন্দেহে আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।

প্রিলিমিনারি প্রস্তুতিঃ  

প্রস্তুতির প্রথম ধাপে আপনাকে প্রশ্নের প্যাটার্ন বুঝতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিগত পরীক্ষার সকল প্রশ্নগুলো ( সলভ ) করে ফেলুন। তারপর অন্যান্য সরকারি ব্যাংকের প্রশ্নগুলো সলভ করুন। এতে প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্বন্ধে আপনার ধারণা স্বচ্ছ হবে, সাথে নিজের দুর্বলতা গুলোকে চিহ্নিত করতে পারবেন।  

সকল ব্যাংকের বিগত বছরের প্রশ্ন নিয়ে প্রফেসরস প্রকাশনের Key to Govt. Bank Job  বইটি দেখতে পারেন। 

বিষয় ভিত্তিক আলোচনাঃ

যেকোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রিলীমিনারী পর্যায় থেকে বেশিরভাগ প্রার্থী বাদ পড়েন। এই ধাপটি পার হতে আপনাকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। 

সরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রে, ১০০ নাম্বারের এমসিকিউ টাইপ পরীক্ষা হয়। এখানে আপনাকে ৮০ নাম্বারের উত্তর করতে হবে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্যে ১.২৫ পাবেন আর প্রতি ভুল উত্তরের জন্যে কাটা যাবে ০.২৫ নাম্বার।  

তবে ব্যংক পরীক্ষার ক্ষেত্রে ইদানিং অন্যান্য বিষয় থেকে কিছু নাম্বার কমিয়ে ইংরেজি এবং গনিত থেকে অধিক প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। 

ব্যাংক জব প্রিপারেশনঃ কি পড়বেন এবং রেফারেন্স বই (প্রিলিমিনারি) বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন



শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে