MijanurKU

MijanurKU

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

MijanurKU

  • Male | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 699 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 699 বার
5 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 699 বার
0 টি উত্তর দেখা হয়েছে 0 বার
3 টি ব্লগ | 2 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

মহান বিজয় দিবস – বাঙালি জাতির অহংকার ও অলংকার

তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা

কাঁকন বিবির সংসার ভাংলো

সিঁথির সিঁদুর হারালো হরিদাসী

– কবি শামসুর রাহমান

এমন লাখো কাঁকন বিবির সংসার আর হরিদাসীর সিঁথীর সিঁদুরের বিনিময়ে অর্জিত ভুখন্ডের নাম বাংলাদেশ। তিরিশ লাখ শহীদ আর দশ লক্ষ মায়ের অভূতপূর্ব আত্মত্যাগ যে স্বাধীন সার্বভৌম ভূখন্ডের জন্ম দিয়েছিলো আজ সেই ভূখণ্ড তার ৪৮তম বছর পূর্ণ করলো। বাঙ্গালী জাতির গৌরবান্বিত অধ্যায়, জাতির জনকের আজন্ম লালিত স্বপ্ন “স্বাধীনতা”, আমাদের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা অর্জনের পথে রক্ত ঢেলে দেয়া সেই সকল বীর যোদ্ধাদের জন্যে নিরন্তর বিনম্র শ্রদ্ধা।

বাঙালি জাতি তথা বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিল ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজুদ্দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে। তারপর শুরু হয় ইংরেজ শাসনের নামে ঊপনিবেশিক শোষন, লুন্ঠিত হয় মানবতা। ২০০ বছরের অধিক সময় ধরে চলা শোষনের বিরুদ্ধে একসময় প্রতিবাদে ফুসে ওঠে আপামর জনতা। তারই ফলশ্রুতিতে, দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভাগ হয়ে ১৯৪৭ সালে সৃষ্টি হয় পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি রাষ্ট্রের। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণে বর্তমান বাংলাদেশ, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান নাম ধারণ করে যুক্ত হয় পাকিস্তানের সাথে। সৌহার্দ্য ও  সমঅধিকারের আশায় যাত্রা শুরু হলেও, বাঙালি জাতি আবার সেই ঊপনিবেশিক শাসনের কবলে পতিত হয়। চাকরি, শিক্ষা এমনকি ভাষার নামে এই জাতির উপড় চালানো হয় অমানবিক অত্যাচার। বাঙালি তখন অনুধাবন করে, তাদের মুক্তির একমাত্র পথ নিজেদের স্বাধীন সার্বভৌম ভূখন্ড। শুরু হয় এক নতুন স্বপ্নের পথে চলা, এক নতুন লক্ষ্য অর্জনের প্রস্তুতি।

পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই এর পূর্ব অংশ পশ্চিম অংশের তুলনায় নানাভাবে বঞ্চিত হতে থাকে এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর ছিল পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানকে শোষণ-বঞ্চনার ইতিহাস। এই শোষন আর বঞ্চনা থেকেই বাঙালির ভিতরে পুঞ্জিভূত হয় ক্ষোভ, যা পরবর্তীতে রূপ নেয় স্বাধিকার আন্দোলনে।

 

 

১৯৭০-এর নির্বাচন

বাঙালির পুঞ্জিভুত ক্ষোভ অগ্নিস্ফুলিঙ্গে পরিনত হয় ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পরে। এই নির্বাচনের পরেই বদলে যেতে থাকে এই অঞ্চলের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। দলটি পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ টি আসন হতে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে এবং ৩১৩ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, যা আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের অধিকার প্রদান করে। কিন্তু নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো শেখ মুজিবের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করেন। তিনি প্রস্তাব করেন পাকিস্তানের দুই প্রদেশের জন্যে থাকবে দু’জন প্রধানমন্ত্রী।

নির্বাচনে আওয়ামীলীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করার পরেও তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সরকার গঠনের পরিবর্তে ১৯৭১ সালের ১লা মার্চ জাতীয় পরিষদ অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্যে স্থগিত ঘোষনা করে। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। ২রা মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তানে পরিচালিত হয় “অসহযোগ আন্দোলন”। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, পূর্ব পাকিস্তানে এক ছায়া সরকারের অধীনে পরিচালিত হতে থাকে। এরই মাঝে ২রা মার্চ বাঙালি জাতি পায় তার জাতীয় পতাকা যা উত্তোলন করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে। জয় বাংলা ধ্বনিতে প্রকম্পিত তখন সারা বাংলা, বাঙালির চোখে তখন স্বাধীনতার নেশা।

বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে

1 likes | 1679 views

জমি পরিমাপ পদ্ধতি কি?

ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এককের মানে বিভিন্নতা পরিদৃষ্ট হয়।

বাংলাদেশে জমি বা ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলা লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজে ব্যবহার্য দুই প্রকার পরিমাপ হলো শতাংশের হিসাব ও কাঠা’র হিসাব। এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক এই যে এক একরের এক শত ভাগের এক ভাগকে বলা হয় “এক-শতাংশ” জমি। অধিকতর প্রচলিত শব্দবন্ধ হলো “এক ডেসিমাল জমি“। অন্যদিকে কাঠার উর্ধ্বতর একক হলো “বিঘা” এবং বিঘা’র উর্ধ্বতর একক হলো “একর।” ২০ কাঠা সমান এক বিঘা জমি এবং তিন বিঘা সমান এক একর জমি। এই পরিমাপ সর্বজনীন, এবং “প্রমিত মান” (Standard Measurement) হিসেবে সরকারীভাবে অনুমোদিত। তবে আন্তজার্তিক প্রয়োজনে কখনো কখনো সরকারী কাগজে হেক্টর ব্যহার করা হয়ে থাকে।

খতিয়ানঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।

আরও পডুনঃ জমি পরিমাপের সূত্রাবলিঃ সহজ এবং আধুনিকতম পদ্ধতি

 

 

সি এস খতিয়ানঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি ১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

 

এস এ খতিয়ানঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি ১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এস এ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র খতিয়ান নামেও পরিচিত।

আর এস খতিয়ানঃ

জমি পরিমাপ পদ্ধতি বা একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি পরিমাপ করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।

জমি পরিমাপ পদ্ধতিঃ সম্পর্কে  বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 likes | 1665 views

পড়া মনে রাখার ১১ কি কার্যকরী কৌশল কি?

ছোটোবেলা থেকে আমরা সবাই শুনে আসছি, অমুক ভাই বা তমুক আপু অনেক মেধাবী ছাত্র বা ছাত্রী। কখনও কি ভেবে দেখেছি, একজন ভালো ছাত্র-ছাত্রী আর অন্যদের মধ্যে পার্থক্য কি? কি সেই কারণ, যা সমান পরিমান ব্রেইন থাকার পরেও অন্যদের সাথে সেই মেধাবী মানুষগুলোর পার্থক্য গড়ে দিচ্ছে? এখানে পার্থক্য শুধুই কিছু কৌশলের,  আর কিছুই না।

রয়্যাল হলোওয়ে ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডনের সাইকোলজি বিভাগের একদল ছাত্র-ছাত্রীর উপড় চালানো এক গবেষনায় দেখা গেছে, ভালো সিজিপিএ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীরা কিছু কৌশল অবলম্বন করেন যা অন্যান্য সকলে জানেন না অথবা জেনেও তাদের পড়ালেখায় তা প্রয়োগ করেন না।

একাডেমিক পড়াশোনা থেকে শুরু করে চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি, সব ক্ষেত্রেই পড়া মনে রাখার বিকল্প নেই। কিছু কার্যকরী ও বিজ্ঞানসন্মত কৌশল এই কষ্টসাধ্য কাজটিকে অনেক সহজ করে তুলতে পারে। চলুন, জেনে নেই তেমন ১১কি বহুল ব্যবহৃত ও কার্যকরী কৌশল। যেহেতু পড়া মনে রাখা আমাদের মস্তিষ্কের সাথে সম্পর্কিত, সেহেতু প্রথমে জেনে নেয়া যাক মস্তিষ্ক সম্পর্কে কিছু মজার তথ্য, খুব সংক্ষেপে।

পড়া মনে রাখার ১১ কি কার্যকরী কৌশল

0 likes | 1768 views

উত্তরাধিকার সূত্রে বাপ দাদা যে সম্পত্তি রেখে গেছেন আপনার জন্য – জানেন তো সেই সম্পত্তির খোঁজ?

Source: গেটনোট

উত্তরাধিকার আইন মৃত ব্যক্তির সম্পত্তিতে তার উত্তরাধিকারীদের উপর বর্তানোর যাবতীয় বিধি-বিধান নিয়ে আলোচনা করে। সুতরাং এ আইনের গুরুত্ব সহজেই অনুমেয়। উত্তরাধিকারের বিষয়গুলো একেবারেই পারিবারিক বলে পারিবারিক আইন অনুযায়ীই এগুলো পরিচালিত হয়। মুসলমান, হিন্দু, খৃষ্টান, বৌদ্ধ ও অন্যান্য প্রায় সব ধর্মাবলম্বীদের, এমনকি উপজাতীয়দেরও উত্তরাধিকার সংক্রান্ত বিধি-বিধান আছে।

মুসলমানদের উত্তরাধিকার সম্পর্কিত বিধানগুলো কোরআন ও হাদীসের আলোকে তৈরী। এ উত্তরাধিকার আইনের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নাতীত হলেও মৃত ব্যক্তির মৃত ছেলের সন্তান-সন্তানাদির উত্তরাধিকার বিষয়ে আলোচনা করে, এমন একটি বিধান নিয়ে মুসলমান সমাজে প্রশ্ন ছিলো। কিন্তু এ বিষয়ে সংস্কার সাধনের চেষ্টা বা উদ্যোগ নেয়া হয়নি। শেষ পর্যন্ত ষাটের দশকের গোড়ার দিকে এ সংক্রান্ত বিধানটির সংস্কার সাধন করা হয়েছে, যার বিস্তারিত আমরা জানতে পারবো পরবর্তী আলোচনাগুলোতে।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উত্তরাধিকার বর্তানোর নিজস্ব নিয়ম ও মতবাদ রয়েছে। ভারতে হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের ব্যাপক সংস্কার করা হলেও বাংলাদেশের হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের বিধানগুলো এখনো মান্ধাতা আমলের। সনাতন যুগের এ আইন প্রয়োগের ফলে বাংলাদেশে হিন্দু মেয়েদের অধিকার থেকে বঞ্চনার ইতিহাস তৈরী করছে। এ নিয়ে থাকবে তুলনামুলক আলোচনা।

খৃষ্টান, বৌদ্ধদেরও উত্তরাধিকার আইন ও তার প্রয়োগ সম্পর্কিত বিধি-বিধানের পাশাপাশি গুরুত্বসহ বিষয়ভূক্ত হয়েছে উপজাতীয় সমাজে প্রচলিত উত্তরাধিকারের নিয়মগুলো।

 

আরো একটি বিষয়, বর্তমানে ধর্মীয় গন্ডি পেরিয়ে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার প্রবণতা লক্ষনীয়। সুতরাং থাকছে ১৮৭২ সালের বিশেষ বিবাহ আইনে সম্পন্ন বিবাহিত দম্পত্তিদের সন্তানদের উত্তরাধিকার সংক্রান্ত আইনের বিস্তারিত আলোচনা।

উত্তরাধিকার সূত্রে বাপ দাদা যে সম্পত্তি রেখে গেছেন আপনার জন্য – জানেন তো সেই সম্পত্তির খোঁজ ? বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

0 likes | 1751 views

ব্যাংক জব প্রিপারেশনঃ কি পড়বেন?

সামনেই আসছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক, সমন্বিত ৭ ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার ও অন্যান্য ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা। এছাড়াও আরও অনেক সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তি চলমান এবং সামনে আসছে। এখনই সময় নিজেকে ব্যাংক জবের জন্যে প্রস্তুত করার। একটি শক্ত এবং ডিটেইলড প্রস্তুতি পূরণ করতে পারে আপনার ব্যাংক অফিসার হওয়ার স্বপ্ন।

চলুন জেনে নেই ব্যাংক জবের প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত। কি কি বই পড়বেন এবং কিভাবে পরিকল্পিত একটি প্রস্তুতি নিবেন । সবটা কাভার করার চেষ্টা করেছি আমরা আজকের লেখায়।

বাংলাদেশের সরকারি ব্যাংকগুলোর নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত সম্পন্ন হয় তিনটি ধাপে। প্রথমে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ টাইপ প্রিলীমিনারী পরীক্ষা। তারপরে ২০০ নম্বরের লিখিত এবং সর্বশেষ ভাইভা। প্রতিটি ধাপের জন্যে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি নিঃসন্দেহে আপনাকে অন্য প্রতিযোগিদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।

ব্যাংক জব প্রিপারেশনঃ কি পড়বেন এবং রেফারেন্স বই (প্রিলিমিনারি) বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

 

0 likes | 1723 views