রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি পানের নিয়ম অনুযায়ী যে যেই নিয়তে পান করবে (নেক ইচ্ছা), তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাঈল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।" (ইবনে মাজা ও আল-আজরাকি) ! ! এবং এই পানি দাড়িয়ে কিবলামুখি হয়ে খাওয়া হয়।
১। নিয়ত করবে। অর্থাৎ যে উদ্দেশে যমযম পানি পান করবে তা মনে স্থির করে নিবে।
২। কেবলামুখী হয় পান করবে।
৩। তিন ঢোকে পান করবে।
৪। দাঁড়িয় পান করবে।
৫। প্রত্যেক ঢোক শেষে আল্লাহর প্রশংসা করবে।
৬। বিসমিল্লাহ বলে পান করবে।
৭। ডান হাতে পান করবে।
৮। পরিতৃপ্ত হয়ে পান করবে।
৯। পান করার সময় আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুআ করবে।
(২) হ্যাঁ, যমযমের পানি পান করার সময় দু আ করা যাবে।