এর কোন বৈজ্ঞানিক বিত্তি নাই
বাঁশির কোনো সুরই সাপ শোনে না। সাপুড়েরা বাঁশি বাজানোর তালে তালে মাঝে মধ্যে মাটিতে আঘাত করায় কম্পনের ফলে সাপের অনুভূতি সজাগ থাকে। বাঁশির এদিক-ওদিক দোলানোর ভঙ্গি দিয়ে সাপুড়ে এক আবহ তৈরি করে মানুষকে মুগ্ধ করে। যে সাপ নিয়ে তারা খেলা দেখায় তার সবই প্রায় বিষধর। এতে দর্শকের কাছে সাপুড়েরা বাঁশির বিষয়টিকে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে পারে।
সাপ শুনতে পায়।সাপ আমাদের মতো করে শোনে না।আমাদের মত সাপের বহিঃকর্ণ ও মধ্যকর্ণ নেই। সাপের শুধু অন্তঃকর্ণ আছে। সাপের অন্তঃকর্ণের সাথাে একটি সূক্ষ্ম হাড় যুক্ত থাকে। এই হাড়ের একপ্রান্ত চোয়ালের হাড়ের সাথে যুক্ত। মাটিতে কোন কম্পন সৃষ্টি হলে সেই কম্পন চোয়ালের হাড়ের মাধ্যমে অন্তঃকর্ণ তে যায় তারপর সাপ শুনতে পায়। আরও ভালো ভাবে জানতে দেখুন- সাপ কি শুনতে পায়?