pacemakersanto

pacemakersanto

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

pacemakersanto

  • Not Specified | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 4.06k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 4.06k বার
1 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 731 বার
4 টি উত্তর দেখা হয়েছে 3.33k বার
2 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

চিরযৌবনা হতে খেতে পারেন বাঁশ ফল

চিরতরুন ও চিরযৌবনা হতে বাঁশ ফলের আশ্চর্য ঔষধি গুণ


বাঁশ ফল এর অসীম রহস্য।… কথায় কথায় আমরা অনেক বন্ধুকেই বাঁশ দেই, কিন্তু আপনি জানেন কি বাঁশের রয়েছে কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য যা অন্যকোন উদ্ভিদের নেই। বাঁশের গুণের কথা জানলে আপনি আর কাওকে বিনামূল্যে বাঁশ দিতেন না।

অনেকে আবার বাঁশ খেয়ে লজ্জায় মাথা নত করে কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না সত্যিই বাঁশ রান্না করে খাওয়া হয়।

যাই হোক অনেক কথা হলো এবার শোনাযাক বাঁশ ফুলের আশ্চর্য তথ্য।
বাঁশের পরিচয়
যদি বলি বাঁশ আসলে ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ মানে ধান বা গমের মত গাছ আরকি! তাহলে কি বিশ্বাস করবেন? জি হ্যাঁ বাঁশ ঘাস পরিবারের বৃহত্তম সদস্য।

বাঁশ সাধারণত একসাথে অনেকগুলো একটি থোক আকারে জন্মায়। প্রত্যকটি থোকে ৮-৭০ টি বাঁশ একসাথে থাকে।বাঁশের এই থোক কে বাঁশ ঝাড় বলে। বাঁশের বয়স বৃদ্ধির সাথেসাথে কাণ্ডের মজ্জা নষ্ট হয়ে যায় তাই বাঁশের কাণ্ড ফাঁপা।
। বাঁশ ফল
বাঁশ ফুল ফোটার পর এই ফুল থেকে ফল হয়।বাঁশে ফল দেখতে সুপারি বা জলপাই আকৃতির, কতকটা আবার ছোট ডাবের মত দেখতে। বাঁশ ফল দেয়ার পর মরে যায়।বাঁশ ফল পড়ে গাছের তলায় বিছিয়ে থাকে।
চিরতরুন ও চিরযৌবনা হতে বাঁশ ফলের আশ্চর্য ঔষধি গুণ কি?
সম্পূর্ণ  পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন দয়াকরে

চিরযৌবনা হতে বাঁশ ফল ব্যবহার করুন।

0 likes | 1668 views

এন্টিভেনম কি সাপের বিষের প্রতিষেধক কি?

0 likes | 2302 views

এন্টিভেনম কি সাপের বিষের প্রতিষেধক কি?

0 likes | 2302 views

তোতলামো কি

তোতলামি শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Stuttering,Dysphemia বা Stammering. স্বাভাবিক কথা বলার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে কোন শব্দ বা শব্দাংশ বারবার উচ্চারণ করা বা একটি ধ্বনি দীর্ঘক্ষণ উচ্চারণ করা কে তোতলামি বলে।তোতলামি এক ধরণের রোগ। যে সব মানুষ তোতলায় তাদের তোতলা বলে।তোতলা মানুষ কথা বলার সময় কোন শব্দ উচ্চারণ করতে গিয়ে আটকে যায়।তোতলা মানুষরা জনসমক্ষে কথা বলতে অস্বস্তিবোধ করে৷কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করতে চায় না৷ অন্যের হাসির পাত্র হওয়ার ভয়ে সবসময় গুটিয়ে থাকে।এরা একা, নিভৃতে থাকতে পছন্দ করে। অনেকের কাছে জীবন বিষণ্ণ ও দুর্বিষহ মনে হয়।
তোতলামির লক্ষণঃ
১। কোন শব্দের প্রথম বর্ণ বারবার উচ্চারণ করা।যেমন- কা..কা...কা..কালো।
২। শব্দের শেষ বর্ণ দীর্ঘক্ষণ উচ্চারণ করা।যেমন- তোমাকে..কে..কে...কে ভালোবাসি।
৩।বাক্যের শেষ শব্দটি দুইবার বলা।যেমন- পাখি পাকা পেপে খায়...খায়।
৪। বাক্যের মাঝে হঠাৎ শব্দ উচ্চারণ করতে না পারা।যেমন- আমি তোমাকে.... (ভালো)....বাসি।
৫। শব্দাংশের বারবার উচ্চারণ। যেমন- পাদ..পাদ..পাদরি।
৬। অতিরিক্ত ধ্বনি উচ্চারণ।যেমন- ইইইই...গণেশ পোদ..পোদ্দার।
৭।  কথা বলার সময় অস্বাভাবিক অঙ্গভঙ্গি করা।যেমন- ঠোট ও চোয়াল অতিরিক্ত কাপা,মুখ বিকৃত করে উচ্চারণ করা,মাথা ঝাঁকানো, গলা ফুলে তোলা, শরীর বাঁকানো,চোখ বারবার পিটপিট করা ইত্যাদি।
তোতলামি সম্পর্কে অবাক তথ্যঃ
তোতলামি যেকোন বয়সি মানুষের হতে পারে।২থেকে ৬ বছর বয়সি শিশুদের তোতলামি সমস্যা বেশি দেখা যায়।
ছেলেদের তোতলামি সমস্যা মেয়েদের তুলনায়  প্রায় ২-৩ গুন বেশি।ছেলেরা বেশি তোতলা হয়।৫জন তোতলা ছেলের বিপরীতে মাত্র একজন তোতলা মেয়ে আছে।
পৃথিবীর প্রায় সব শিশুই কথা বলা শেখার শুরুতে তোতলায়।কেউ ন্যূনতম ১সপ্তাহ তোতলায়।৭৫% শিশুদের তোতলামি বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে কমতে থাকে এবং একসময় ভালো হয়ে যায়।কিন্তু ২৫% শিশুদের তোতলামি সারাজীবন স্থায়ী হয়।
পৃথিবীর প্রায় ১% মানুষ তোতলা।প্রায় ৩০ লক্ষ আমেরিকান মানুষ তোতলা।পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি তোতলা মানুষের বসবাস পশ্চিম আফ্রিকাতে।এদের ৫-৬% মানুষই তোতলা।
তোতলামি সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনাঃ
মানুষ তোতলায় কেন? একথা জিজ্ঞেস করলে সবাই একসাথে উত্তর দেবে "আলা বা আল জিহ্বা" খাটো হলে তোতলায়। আবার মুরব্বিররা বলে ছোটবেলায় পান খেলে জিহ্বা ভারি হয় তাই বড় হলে বাচ্চারা তোতলায়। একটু হেসে নিন তারপর উত্তর বলছি... হুম! এবার শুনুন "আল জিহ্বা খাটো হলে বা পান খেলে মানুষ তোতলায় না।" এটা একটা কুসংস্কার। তাহলে শুনুন আসল কারণ।
তোতলামির কারণঃ
তোতলামির সুনির্দিষ্ট কোন কারণ আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি।তবে কিছু ধারণাকৃত কারণ সনাক্ত করা হয়েছে।যেমন-
১।ভোকাল কার্ডের কাঠিন্যঃ
মানুষ কথা বলে স্বরযন্ত্রের সাহায্যে। এই স্বরযন্ত্রের একটি অংশ হলো ভোকাল কর্ড।ভোকাল কর্ডের কম্পনের ফলে শব্দ উৎপন্ন হয়।ভোকাল কর্ড স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি শক্ত হলে ঠিকমত কম্পিত হয় না তখন তোতলামি দেখা দিতে পারে।
২।কথা বলার সময় বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের প্রয়োজন হয় যেমন- জিহ্বা, তালু, গলার পেশি,স্বরযন্ত্র, ফুসফুস ইত্যাদি। এই অঙ্গগুলো মস্তিষ্কের  বিভিন্ন স্নায়ুর দ্বারা ধারাবাহিক কাজের মাধ্যমে শব্দ সৃষ্টি করে এর ফলে আমরা কথা বলতে পারি।এই অঙ্গগুলোর মধ্যে সংযোগ সৃষ্টিকারী স্নায়ুর সমস্যা দেখা দিলে অঙ্গগুলো আমাদের নিয়ন্ত্রনে থাকে না ফলে  ঠিকমতো শব্দ উচ্চারণ করা যায় না।একারণে তোতলামি সমস্যা দেখা দেয়।
৩। মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল লোব সহ আরো অনেক অংশ থেকে মানুষের কথা বলা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই অংশ গুলো কোন কারণে নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেললে বা দুর্বল হলে স্বাভাবিক কথা বলার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।একারণে তোতলাতে হয়।
৪।বংশগত(Genetic) কারণে তোতলামি রোগ হতে পারে। বাবা-মায়ের তোতলামি রোগ থাকলে সন্তানের ক্ষেত্রে এই রোগ দেখা দিতে পারে।
৫।শিশুকালে কেউ  মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ার কারণেও তোতলামি সমস্যা দেখা দিতে পারে।কারণ মাথায় আঘাতের ফলে মস্তিষ্কের স্নায়ু কোষগুলোর মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
৬। শিশুরা যখন কথা বলতে শেখে তখন তারাতারি কথা বলা শেখার জন্যে জোরজবরদস্তি করলে শিশুদের মধ্যে তোতলামি সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার অনেক বাবা-মা শিশুদের দ্রুত শব্দ উচ্চারণ করতে চাপ দেয়।এটিও তোতলা শিশু সৃষ্টির একটি বড় কারণ।
৭। বিভিন্ন ধরণের রোগের কারণেও তোতলামি দেখা দেয়যেমন-স্ট্রোক,ট্রমাটিক ব্রেইন ইনজুরি(মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত রোগী),আলজাইমার,ডিমেনসিয়া,গুলেনবারী সিনড্রোম,মোটর নিউরণ ডিজিজ,সিজোফ্রেনিয়া,পারসোনালিটি ডিজঅর্ডার , আংজাইটি ডিজর্ডার,বিষন্নতা,মাসকুলার ডিজট্রোফি,মেনিনজাইটিস ইত্যাদি।

0 likes | 1658 views

সাপে কি শুনতে পায়?

সাপুরেরা সাপ ধরতে বাঁশি ব্যবহার করে, বাশি বাজিয়ে সাপের খেলা দেখায়। কিন্তু আমরা তো জানি - সাপের কান নেই। তাহলে সাপে শুনে কিভাবে? অনেকে বলে থাকেন, সাপ জীব্বা দিয়ে শুনে!! জীব্বা কি শুনার যন্ত্র নাকি? আমার প্রশ্নঃ সাপের সাথে সাপুরের বাঁশির কি সম্পর্ক? 0 likes | 2825 views

আমাদের শরীর এত ঘামে কেন?

0 likes | 2979 views

সাপের বিষের প্রতিষেধক কিভাবে তৈরি করা হয়?

0 likes | 3115 views