সাপের কামড়ে কি এমন আছে,যা শরীরে প্রবেশ করলে ব্যাথা অথবা মৃত্যু ঘটে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sohel_ybs

Call

শরীরের যে অঞ্চলে স্বপ্নে সাপে কামড়ায় সে অঞ্চলে খুভ বেশী ব্যাতা অনেকের দেখা দিতে পারে ইহা সত্য । কারন স্নায়ুর মাধ্যমে মানুষের মস্তিষ্ক থেকে সে অঞ্চলে নিউরোটক্সিন ছড়িয়ে যেতে দেখা যায়, যার ফলে নিউরালজিয়ার মত মারাত্মক অসুখ হতে দেখা যায় । তবে যদি ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথেই তাকে তুচ্ছ মনে করেন, তা হলে ঘন্টার ভিতরে এর টক্সিসিটি ৫০% কমে যায় এবং পরবর্তীতে ২/৩ নিউরো পেইন কিলার খেয়ে গেলে অসুখ টি চলে যাওয়ার কথা এবং সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ বিষয় হল, যাদের এ রকম হয়ে থাকে তাদের মানিশিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটালে তা চলে যায় ( নিউরো- সাইকো )।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সাপের বিষ মূলত একধরণের লালা  জাতীয় পদার্থ, যাতে ভিবিন্ন টক্সিক পদার্থ থাকে যেমনঃ নিউরোটক্সিন, জিঙ্ক সালফাইড থাকে ।সাপে কামড়ালে এই বিষাক্ত পদার্থ গুলো রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড় ।ফলে ব্যথা শুরু হয়ে যায়  

সাপের চোয়ালের দুই পাশে একজোড়া রূপান্তরিত প্যারোটিড গ্রন্থি থাকে যাদের কাজ হলো বিষ উৎপন্ন ও সংরক্ষণ করা। এই বিষ মূলত একধরনের রূপান্তরিত লালা। এই গ্রন্থি থেকে অতি সূহ্ম নালী তাদের বিষ দাঁতে প্রবেশ করে। বিষধর সাপের দাঁত অনেকটা ইনজেকসন সিরিঞ্জ এর মত যা দিয়ে তারা বিষ ঢেলে দেয়। পুরো প্রক্রিয়াটা বলতে বা পড়তে যত সময় লাগলে তার হাজার ভাগ কম সময়ে সাপ বিষ ঢালে। প্রায় ২০ মিলি সেকেন্ডে এই প্রক্রিয়াটি হয়ে থাকে। 

সাপের বিষ মুলত প্রোটিন এনজাইম আর কিছু রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা তৈরী এক জটিল যৌগ যার ৯৫ শতাংশই প্রোটিন । এই প্রোটিন আমাদের দেহে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করলেও একে সাহায্য করে বিভিন্ন এনজাইম যে যৌগ প্রকৃতি ও মাত্রা অনুসারে আমাদের শরীরে প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ