মাথা মধে চুলের গুরালিতে প্রচুর চুলকানি হয়। গোছল করার পর। খুজে দেখেছি মাথায় খুস্কিও নেই। অনেক brand এর সেম্পু ও use করেছি। regular করলে ঠিক থাকে মানে চুলকানি হয় না। আবার যদি ১দিন use না করি সেম্পু তাহলে আবার ও মাথা চুলকায়। এখন আমি কি করলে এর থেকে মুক্তি পেতে পারি।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Manik Raj

Call

ভিটামিন সি তে ভরপুর লেবু যে কোন চুলকানি খুব সহজেই দূর করে দেয়। বিশেষ করে লেবুর ভোলাটাইল তেল শরীরের যেকোন রকমের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে থাকে। লেবু টুকরা করে কেটে নিয়ে চুলকানির স্থানে কিছুক্ষণ ঘষুন দেখবেন চুলকানি কবে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মাথার ত্বকের চুলকানি দূর করতে কলার জুরি নেই। তাছাড়া চুলের কন্ডিশনার হিসেবেও কার্যকর এই ফল। কলার ময়েশ্চারাইজিং উপাদান মাথার ত্বকে নমনীয়তা বজায় রেখে খুশকি এবং জ্বলুনি দূর করে। দুটি কলা চটকে এর সঙ্গে প্রয়োজনে অ্যাভকাডো মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

মাথার চুলকানি অনেক যার কারণে মাথার চুলকানি হতে পারে। যেমনঃ মাথায় খুশকি হওয়া, মাথায় উকুন দেখা দেয়া, মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটা ইত্যাদি উল্যেখযোগ্য। উকুন: মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস বলা হয়। উকুন হওয়ার কারণ : আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে থাকা, একই বিছানা বা পোশাক-পরিচ্ছদ ব্যবহার করা,একই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো, মাথা পরিষ্কার না রাখা ইত্যাদি কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। মানুষের দেহে তিন প্রকার উকুন থাকে। মাথার চুলে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস ক্যাপিটিস। দেহে যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস করপোরিস এবং বিটপ দেশের লোমে, বগলে, গোঁফে- দাড়িতে, চোখের পাতায় যে উকুন হয় তাকে বলা হয় পেডিকিউলাস পিউবিস। মাথার উকুন তামাটে বর্ণের হয়। এরা একেকবারে শতাধিক ডিম পারে, যাদের ‘নিকি’ বলা হয়। এই নিকি থেকে এক থেকে দেড় সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা হয় এবং মাথায় উকুনের সংখ্যা বাড়তে থাকে। উকুন মাথায় কামড়ায়; ফলে মাথা চুলকায় এবং ছোট ছোট সৃষ্টি করে। চিকিৎসা : লোশন চবৎসবঃযৎরহ ১% মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হয় এবং মাথা কাপড় দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যাতে উকুন পালিয়ে যেতে না পারে। ব্যবহার শেষে ভালোভাবে সাবান-পানিতে গোসল করে নিতে হয়। খুশকি: সাধারণভাবে মাথায় হালকা আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথায় চুলকানি থাকে, মাথার ত্বকে কুটকুটে ভাব থাকে। মাথার চুল বেড়ে গেলে, চুল ভেজা থাকা অবস্থায় আঁচড়ালে,মাথায় ময়লা জমলে, তৈল বেশি বেশি ব্যবহার করলে এবং সেই সাথে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ ঘটলে রোগের উপসর্গ বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে তাই একই চিরুনি বহুজনে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।অনেক ক্ষেত্রেই খুশকিকে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয় না; তবে দমিয়ে রাখা সম্ভব। যাদের মাথায় খুশকি হয় তাদের মাথায় তৈল মাখা কমিয়ে দিতে হবে অথবা বন্ধ করে দিতে হবে। খুশকি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে চুল পড়ে যেতে পারে। তাই একে নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু বাজারে এখন সর্বত্রই পাওয়া যায়। তা ব্যবহারের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে খুব সহজেই রাখা যায়। আর যদি ওই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন। কারণ আপনি যাকে খুশকি বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন তা হয়তো খুশকি না হয়ে গুরুতর কিছুও হতে পারে। মাথার দাদ: ছত্রাকের আক্রমণ যখন মাথায় ঘটে তখন তাকে টিনিয়া ক্যাপিটিস বলা হয় বা মাথার দাদ বলা হয়। এ ক্ষেত্রে মাথার ত্বকের প্রদাহ, মরা চামড়া ওঠা, চুলকানি এবং মাথার চুলপড়া বিদ্যমান থাকতে পারে। চিকিৎসা : এ ক্ষেত্রে দাদ নিরোধক অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ যেমন গ্রাইসিওফুলভিন ৫ মিলিগ্রাম শরীরের ওজনের অনুপাতে এক থেকে দেড় মাস খেতে হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Mdnurnabi

Call

নিচে কিছু টিপস দেয়া হল: বেকিং সোডা পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে মাথার ত্বকে সরাসরি লাগাতে হবে। ভালো ফলাফল পেতে এর উপর অলিভ অয়েল লাগিয়ে কিছুক্ষণ ম্যাসাজ করুন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। কলা মাথার ত্বকের চুলকানি দূর করতে কলার জুরি নেই। তাছাড়া চুলের কন্ডিশনার হিসেবেও কার্যকর এই ফল। কলার ময়েশ্চারাইজিং উপাদান মাথার ত্বকে নমনীয়তা বজায় রেখে খুশকি এবং জ্বলুনি দূর করে। দুটি কলা চটকে এর সঙ্গে প্রয়োজনে অ্যাভকাডো মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে। লেবুর রস এর অ্যান্টিসেপটিক উপাদান মাথার ত্বকের চুলকানি দূর করার পাশাপাশি খুশকি দূর করতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে লেবুর রস লাগিয়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলতে হবে। যাদের খুশকির সমস্যা আছে তারা চাইলে টক দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। চুলকানির সমস্যা পুরোপুরি দূর না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার জ্বলুনি দূর করতে দারুণ কার্যকর। কারণ ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতে এই উপাদান। মাথার ত্বক এবং চুল ভালোভাবে ধুয়ে, একটি পাত্রে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ও পানি সমপরিমাণে মিশিয়ে তুলায় নিয়ে সরাসরি মাথার ত্বকে লাগাতে হবে। অথবা একটি স্প্রে বোতলে নিয়ে মাথার ত্বকে স্প্রে করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। অ্যালোভেরা এটা ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে, তাই মাথার ত্বকের খুশকি, শুষ্কতা এবং চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরার জেল আঙুলে নিয়ে সরাসরি মাথার ত্বকে লাগাতে হবে। ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে কেমিকেল বিহীন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। নারিকেল তেল চুলের যত্নে নারকেল তেলের উপকারিতা সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। বিশুদ্ধ নারকেল তেল মাথার ত্বকের চুলকানি ও জ্বলুনি দূর করতে সাহায্য করে। পরিষ্কার মাথার ত্বকে সুগন্ধিহীন নারকেল তেল লাগিয়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে। টি ট্রি অয়েল টি ট্রি’য়ে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। বেবি শ্যাম্পুর সঙ্গে ১০ থেকে ২০ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করতে হবে। যতদিন না মাথার ত্বক পুরোপুরি সুস্থ হয় ততদিন নিয়মিত এই মিশ্রণ দিয়ে মাথায় ম্যাসেজ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ