খাবার দাবারে ও মনোযোগ দিন। কি খাবেন ? অবশ্যই প্রোটিনযুক্ত খাবার। যেমন মাছ, মুরগী, লাল মাংস, ডিম, বাদাম ইত্যাদি। আপনার প্রতিদিনকার খাবারের তালিকায় এই উপাদান গুলো রাখলে আপনার চুল হবে সুস্বাস্থ্যময়। ৩। মাথায় তেল দেবার পর ফাঁকা দাঁতওয়ালা চিরুনি দিয়ে দুই মিনিট ধরে চুল আঁচড়াবেন। এতে করে চুলের সর্বাংশে তেল পৌছে যাবে। আর চিরুনি বা ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ানোর ফলে একটা হালকা মেসেজ তো হয়েই যাচ্ছে। এতে করে আপনার মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। চুলের সুরক্ষায় চুলের নিম্নাংশে যে ফলিকল গুলো আছে, রক্তসঞ্চালনের ফলে সেগুলোর চুল আঁকড়ে ধরার ক্ষমতা বাড়ে। ৪। শ্যাম্পু করার সময় ২-৩ মিনিট ধরে আংগুল দিয়ে কোমল ভাবে মাথায় চক্রাকারে মেসেজ করুন। চুল ধোয়াটা তো হলই সাথে ব্লাড ফ্লো ও বাড়লো।
মধুঃ মধু আপনার চুলের পুষ্টির একটি মূল্যবান উৎস। চাইলে শুধু মধুও ব্যবহার করতে পারেন। মাথার ত্বকের জন্য খুব ভালো ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে মধু। তবে চুলে ব্যবহারের ক্ষেত্রে মধু খুবই আঠালো, সে জন্য খুব অল্প পরিমাণে (৪-৫ চামচ এর বেশি না) মধু নিয়ে তা মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। তারপর চুল আটকে ১৫ মিনিট রেখে দিন। খেয়াল রাখুন যেন প্রতিটি চুলের গোড়ায় একটু হলেও মধু পৌঁছায়। সবশেষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মধু, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ সরবরাহ আপনার চুল revitalizing এবং প্রতিটি Strand শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। যা চুলকে ঘন এবং বাউন্সি করে।