এর নাম বর্ন।। সমাধানে আমরা যা করতে পারি: বাইরে থেকে ফিরে অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিস্কার করতে হবে ভাজা ও তেলযুক্ত খাবার কম খান নিয়মিত দুইবার গোসল করুন বারবার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন ত্বকে নিয়মিত ময়দা, দুধ ও মধুর পেস্ট লাগান এতে ব্রণের দাগ চলে যাবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে ব্রণ যে স্থানে ওঠে, সেখানে বরফ ঘষলে উপকার পাবেন ব্রণের দাগ হালকা করতে ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুতে পারেন প্রচুর পানি ও ফলের জুস খান প্রতিদিন কমপক্ষে একটি ফল খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন নিয়মিত আপেল খেলে ত্বকের ব্রণের সমস্যা কমে যাবে ত্বকও মসৃণ হবে খাবারে বেশি বেশি টাটকা শাক- সবজি রাখুন রোদে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন ব্যাগে ছাতা রাখুন রান্না করার পর অবশ্যই ত্বক ভালো করে পরিস্কার করবেন মসুর ডাল আর চাল ভিজিয়ে ব্লেন্ড করা পেস্ট ত্বকে লাগান মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়া এবং দুধের প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে নিন। ব্রণ হলে কখনোই নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না।
১। বরফ
ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজলভ্য এবং কার্যকরী উপায় হল বরফ। এটি ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। একটি বরফের ছোট টুকরো পরিষ্কার কাপড়ের মধ্যে নিয়ে এক মিনিটের জন্য ব্রণের মধ্যে রাখুন। এইভাবে বার বার করুন। এই পদ্ধতি ব্রণের লাল হওয়া ও ফোলাভাব কমাবে।
২। লেবুর রস
লেবুর রস খুব দ্রুত ব্রণ শুকাতে সাহায্য করে। এতে রয়েছে সাইট্রিক এসিড, যা প্রাকৃতিক অ্যান্টি অক্সিডেন্টের উৎস। এক টুকরো তুলোর মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ব্রণে লাগান। এভাবে সারা রাত রাখুন। সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে এই পদ্ধতিও বেশ কার্যকর।
৩।টুথপেষ্ট
টুথপেষ্ট নামটা শুনে কিছুটা অবাক হতে পারেন। কিন্তু দ্রুত ব্রণ দূর করতে টুথপেষ্টের জুড়ি নেই। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে ব্রাশ করার সমইয় কিছুটা পেষ্ট ব্রণে লাগিয়ে নিন। সকালে ভালভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন এবং দেখুন ম্যাজিক। চাইলে দিনে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন।
৪। রসুন
রসুনে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান; যা ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে কাজ দেয়। এক টুকরো রসুন থেতঁলে ব্রণের উপর আলতো করে ঘষুন। ৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই কাজটি দিনে কয়েকবার করতে পারেন।
৫। মধু
মধু হল প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক যা ব্রণ acne দ্রুত নিরাময় করে থাকে। এক টুকরো পরিষ্কার তুলায় মধু লাগিয়ে ব্রণে লাগান। আধা ঘণ্টার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। মধু এবং দারুচিনির পেষ্ট তৈরি করেও ব্রণ লাগাতে পারেন। সারা রাত রেখে সকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভালভবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তবে নিয়মিতি মধু ব্যবহারে ব্রণ একেবারেই সারবে কি না, সেটা নিয়ে গবেষকরা এখনো দ্বন্দ্বে রয়েছেন। তাঁদের পরামর্শ, চেষ্টা করুন অপ্রক্রিয়াজাত বা টাটকা মধু ব্যবহার করতে।
৬। বেকিং সোডা
বেকিং সোডা অতিরিক্ত তেল শুষে নেয় ময়লা এবং মৃত কোষগুলো দূর করে থাকে। ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও সামান্য পানি বা লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে ব্রণে লাগান। শুকানোর জন্য কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই কাজটি দিনে দু থেকে তিনবার করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন বেকিং সোডা খুব বেশি সময় ত্বকে পর্যন্ত রাখা যাবে না।
৭। পেঁপে
পেঁপে ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে খুব ভাল প্রতিষেধক। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এ এবং এনজাইম আছে যা ব্রণ দূর করে ত্বককে নরম ও মসৃণ করে থাকে। কাঁচা পেঁপে রস করে সেটি ব্রণে লাগান। শুকানোর জন্য ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে পুরো মুখের জন্য ব্যবহার করতে পারেন পেঁপের প্যাক।
২ টেবিল চা চামচ পেঁপের পেষ্ট
১ চা চামচ মধু
পেঁপের পেষ্ট এবং মধু দিয়ে ম্যাস্ক তৈরি করুন। মাস্কটি মুখে আর ঘাড়ে ভালভাবা লাগান। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভাল ভাবে ধুয়ে ফেলুন।
আপনার মাথায় যেহেতু ছোট্ট ছোট্ট বিচি আছে সেহেতু বলতে হয় আপনার শরীরে এলার্জি রয়ছেে আপনাকে চুলকানীর জন্য flucloxacilin এবং cetirizin dihydrochloride খেতে হবে। এক সপ্তাহ খেলে আশা করি চুলকানি সহ বিচি ও ভালো হয়ে যাবে। Flubiotic 500 mg capsule প্রতি ক্যাপসুল ১০টাকা করে তিন বেলা করে খাওয়ার পর এবং Rhinil 10 Mg প্রতি ট্যাবলেট ৩টাকা করে রাতে একটা করে খাওয়ার পর আশা করি উপকৃত হবেন।