প্রতিরোধের সঠিক উপায়গুলো জানা থাকলে আমরা সহজেই চুল পড়া রোধ করতে পারি। এতে কাজ না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রতিরোধ * পুষ্টিকর খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ গ্রহণ করুন। * চুল খুশকিমুক্ত ও পরিষ্কার রাখুন। * দুশ্চিন্তামুক্ত জীবন যাপন করতে হবে। * বয়সের সঙ্গে চুলের রং পরিবর্তন হয়, এটা মেনে নিতে হবে। কলপ, কৃত্রিম রং যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। * কোঁকড়া চুল সোজা করার চেষ্টা না করাই ভালো। প্রয়োজনে রাসায়নিকের পরিবর্তে রোলার ব্যবহার করুন। * টেনে চুল বাঁধা ঠিক নয়। আস্তে চুল আঁচড়াবেন এবং ভেজা চুল বেশি আঁচড়াবেন না। নরম থাকতে চুল ঠিক করুন। ব্রাশের চেয়ে দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা ভালো। * চুলের ধরন বুঝে শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন। * যেকোনো ওষুধ গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসা বেশির ভাগ চিকিৎসায় কিছুটা উন্নতি হলেও একেবারে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। ২-৫ শতাংশ মিনস্কিডিল ব্যবহার করে বেশ উপকার পাওয়া যায়। ইদানীং চুল প্রতিস্থাপন করা হয়, কিন্তু এটি ব্যয়বহুল।