ইসলামের দৃষ্টিতে বাজনাযুক্ত কোন গান শোনাই জায়েয না।
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ قَالَ: أَخْبَرَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ: أَخْبَرَنَا عَطَاءُ بْنُ السَّائِبِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: {وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ} [لقمان: 6] ، قَالَ: الْغِنَاءُ وَأَشْبَاهُهُ
ইবনে আব্বাস (রাঃ)
“এমন কতক লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে ভ্ৰষ্ট করার লক্ষ্যে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে” (সূরা লোকমান : ৬)। তা হচ্ছে গান-বাজনা ও অনুরূপ বস্তুসমূহ। (তাবারী)
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৭৯১
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
عَنْ أَبِيْ مَالِكِ الأَشْعَرِىِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لَيَكُوْنَنَّ مِنْ أُمَّتِيْ أَقْوَامٌ يَسْتَحِلُّوْنَ الْحِرَ وَالْحَرِيْرَ وَالْخَمْرَ وَالْمَعَازِفَ.
বর্ণনাকারী
রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ ‘অবশ্যই অবশ্যই আমার পরে এমন কিছু লোক আসবে যারা যেনা, রেশম, নেশাদার দ্রব্য ও গান-বাজনা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে’ (বুখারী হা/৫৫৯০)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ৯৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
দেখুন গানে যেন অশলীল কথা বা বাদ্য বাযনা যেন না থাকে। এবার হোক কষ্টের বা আনন্দের তা জায়েয। যদি এর বিপরীত হয় তাহলে জায়েজ নয়।