শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ইসলামের দৃষ্টিতে সব ইহুদিই খারাপ নয়। উদাহরণঃ আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন: আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হলো সব ভালো বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমার খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। [সূরা আল-মায়িদা, আয়াত: ৫] এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা সতী-সাধ্বী খ্রিস্টান ও ইহুদীদের বিয়ের অনুমতি দিয়েছেন। মূলতঃ কুরআনের পরিভাষায় ইহুদী ও নাসারা জাতিই আহলে কিতাবের অন্তর্ভুক্ত। যারা তাওরাত ও ইঞ্জীলের প্রতি বিশ্বাসী। [ইবনে কাসীর] এখানে ইহুদী ও নাসারা মহিলাদের বিয়ে করার ক্ষেত্রে একটি শর্ত আরোপ করা হয়েছে। তা হলো, তাদেরকে অবশ্যই ‘মুহসানাহ’ বা সংরক্ষিত মহিলা হতে হবে। সুতরাং তাদের মধ্যে যারা সংরক্ষিত বা নিজের লজ্জাস্থানের হেফাযতকারিনী নয়, তারা এর ব্যতিক্রম। [সাদী] এই রেফারেন্স এজন্য-ই উল্লেখ করা হলো যে, ইসলামের দৃষ্টিতে সব ইহুদিই খারাপ নয়। তাদের মধ্যেও ভাল মন্দ আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেমন এক না তেমনি সব ইহুদিও এক রকম না...।।  আবার এমন অনেক ইহুদি আছে যারা কিনা মুসলিমদের সম্নান করে,তাদের বিপদে এগিয়ে আসে..! ইসলামের দৃষ্টিতে ইহুদিরা কখনওই মুসলিম দের বন্ধু হতে পারে না... বেশিরভাগ ইহুদিই মুসলিমদের ঘৃনা করে এবং আমাদের ক্ষতি কামনা  করে... ইহুদিরাই হলো মুসলিমদের চরম শত্রু..

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ