শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শুধুমাত্র কাফের ও মুশরিক কখনোই জান্নাতে যাবে না। 

তারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী হবে।

চুরি করা অবশ্যই কবিরা গুনাহ, কিন্তু এতে সে কাফের বা মুশরিক হবে না৷ সরিষা পরিমাণ ইমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করলেও বান্দা তার পাপের শাস্তি গ্রহণের পর জান্নাতে যাবে।  

তওবা করে গোনাহ মাফ না করে মৃত্যুবরণ করলে চুরি করার শাস্তি সে অবশ্যই সে গ্রহণ করবে কিন্তু সে চিরস্থায়ী জাহান্নী হবে না।  


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

হ্যা!চুরি একটি মারাত্মক অপরাধ। সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ইসলামে চুরি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত৷ সব ধরণের চুরিকে ইসলাম বড় অপরাধ হিসাবে উল্লেখ করেছে।

ইসলামে চুরির শাস্তি ভয়াবহ। মানব রচিত দণ্ডবিধির মতো কোরআনের আইন শুধু অপরাধ ও শাস্তি বর্ণনা করেই ক্ষান্ত হয় না, বরং প্রত্যেক অপরাধ ও শাস্তির সঙ্গে খোদাভীতি ও পরকালের চেতনা উপস্থাপন করে মানুষের ধ্যান-ধারণাকে এমন এক জগতের দিকে ঘুরিয়ে দেয়, যার চেতনা মানুষকে যাবতীয় অপরাধ ও গোনাহ থেকে পবিত্র করে দেয়। অন্যের মাল হেফাজতের জায়গা থেকে বিনা অনুমতিতে গোপনে নিয়ে যাওয়াকেই সংজ্ঞাগত দিক থেকে ও সাধারণ পরিভাষায় চুরি বলা হয়।

মহান আল্লাহতায়ালা বলেন, যে সব পুরুষ ও নারী চুরি করে তাদের হাত কেটে দাও তাদের কৃতকর্মের সাজা হিসাবে। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে হুঁশিয়ারি। আল্লাহ পরাক্রান্ত, জ্ঞানময়। (সূরা মায়েদা-৩৮)।

তবে....

এমন কখনো নয় যে,চুর যে চুরি করেছে সে কখনো জান্নাতে যাবেনা!বরং আল্লাহ তায়ালা তাওবাহ কারীদের জন্য রেখেছেন খুশীর খবর!

চুরি যে করেছে তার উচিৎ, সম্ভব হলে যা চুরি করেছে তা ফেরত করাও তাওবাহ করা!!

অথবা ফেরত সম্ভব না হলে শুধু খালেস নিয়তে তাওবাহ করা!,

আল্লাহ বলেন: হে ঈমাদারগণ তোমরা আল্লাহর নিকট খালেস তাওবা কর নিশ্চয় তোমরা কামিয়াব হবে। [সূরা নূর : ]

আল্লাহ সর্বজ্ঞানী! 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ