ঈদের নামাজে ভুল হলে সাহু সিজদা দিতে হয়?

যদি ইমাম সাহেব নামাজে ভুল করে বসে তাহলে তাকবীর দেবে আল্লাহু আকবর বলে 

আপনি যদি সালাম ফিরিয়ে জায়গা থেকে সরে যান তাহলে আবার নামাজ পরতে হবে। আর যদি নিজ জায়গায় ই বসে থাকেন অথবা অন্য কোনো কাজে মন না দেন তাহলে সাহু সেজদা...

 ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম-কানুন।  ঈদের নামাজ দুই রাকাত৷  অতিরিক্ত ছয় তাকবীরের সঙ্গে এ নামাজ পড়তে হয়৷ আএই নামাজের নিয়ত মুখে করা জরুরি নয়৷ ‘ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করছি’ এভাবে নিয়ত করলেই...

জিলহজের ১ তারিখ থেকে অর্থাৎ ১০ দিন আগে থেকে যারা কোরবানি  করার নিয়ত করে তাদের চুল নখ না কাটার কথা হাদিসে আছে। এই আমলটি করলে আরেকটি কোরবানির সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়া...

অবশ্যই এটাকে বলে সুদ। সুদ দেয়া বা নেয়া হারাম। আপনি টাকা দিয়ে টাকা কিনছেন। আরো অতিরিক্ত টাকা দিচ্ছেন, এটা হারাম।

মাজহাব মতে, নামাজে ছোট তিন আয়াত এবং বড় এক আয়াত পড়া উত্তম। কিন্তু ঈদের নামাজ কাযা পড়া যায়না এজন্য কারো যেন ঈদের নামাম ছুটে না যায় এজন্য নামাজে একটু...

তাকে বলুন যে, "আমি কি তোমাকে ইচ্ছে করে ভুল বলে দিয়েছি? আমি যেটা লিখেছি, সেটাই তোমাকে বলেছি। এটাই কি আমার অপরাধ? তাহলে আমার থেকে বলে নেয়াটাই তোমার বড় অপরাধ। আর...

এমন কোনো ঘোষনা দেয়নি শিক্ষাবোর্ড এবং আমিও কারো কাছ থেকে শুনিনি।

ভুলবশত ফরজ নামাজের তৃতীয় বা চতুর্থ রাকাতে সূরা ফাতিহার সঙ্গে কোন সূরা মিলিয়ে ফেললে সেজদা সাহু ওয়াজিব হয়না।তবে এটা অনুত্তম। সূত্রঃ ফাতাওয়ায়ে শামী ২/১৫ আল-বাহরুর রায়েক ১/৩২৬ কিতাবুন নাওয়াযিল ৩/৫৩৩

অবশ্যই ক্ষমা করে দেওয়া উচিত।ক্ষমা করা একটি মহৎ গুন।যেহেতু তিনি ভুলস্বীকার করেছেন তাই তাকে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত।