কতক্ষন পড়তে পারবেন তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।অতিরিক্ত মানসিক চাপ না নিয়ে আপনি যতক্ষন পড়তে পারবেন ততক্ষণ পড়লেই আপনি সুস্থ থাকবেন। আপনি যদি চাপ নিয়ে ২মিনিট ও পড়েন,তবুও আপনার শারীরিক মানসিক ক্ষতি হবেই। কাজেই দেহকে ও মনকে সুস্থ রেখে পড়ুন যতক্ষন ব্রেইনে পড়া ঢোকে, এতেই আপনার মঙ্গল। যখন পড়তে ইচ্ছে হবেনা তখন পড়ার দরকারর নেই,এতেই আপনার মস্তিষ্কে বাড়তি চাপ পড়বে না।
ভাইয়া,এটা একান্তই নির্ভর করে আপনার ব্রেনের ধারন ক্ষমতার উপর। সবাই কে আল্লাহ তায়ালা একই জ্ঞান বুদ্ধি দিয়ে সৃষ্টি করেননি টা ঠিক, তবে আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই পরিশ্রমকারীদের পুরস্কৃত করেন। পড়ার ক্ষেত্রে সাধারণত দেখা যায় সবার লক্ষ্য একই থাকে না।কার কার ক্ষেত্রে দেখা যায় ঘন্তার পর ঘণ্টা বই নিয়ে বসেও পড়া হয় না। আবার কেউ কেউ খুব অল্প পরেই অনেক ভালো রেজাল্ট করে। তবে আমি বলব কম পরেন অথবা বেশি পরেন যেটুকুই পরবেন মন দিয়ে আনন্দ সহকারে পরবেন। দেখুন না,আমাদের স্কুলের দশম শ্রেণীর রোল 3 আমাদের পাশের বাসায় থাকে।তিনি 5 ঘন্টা ঘুম ছাড়া বাকি 19 ঘন্টাই পড়াশোনা করে।অথচ তিনি শারীরিকভাবে ও মানসিক ভাবে ভালোই আছে।কিন্তু অনেকে যদি ঐরকম পরিশ্রম করে তাহলে তো তাঁর অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। তাই আমার পরামর্শ,,, আপনি যদি আনন্দের সাথে পড়েন তাহলেই আপনি শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভাল থাকবেন।তবে দিনে 7-8 ঘুমাবেন।আর বাকি সময় পড়ালেখা,টিভি দেখা,বাকি কাজ করে কাটাবেন।