আপনার স্রী কে নিয়ে দূরে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন । রোমান্টিক সময় কাটান রোমান্টিকতার সাথে সাথে আদরের মাধ্যমে শারিরিক ভাবে মিলিত হতে পারেন । তাতেও সমস্যা হলে এসব ব্যাপারে নারাজ কেন সেই সমাধান স্রী কে ভালবেসে সমাধান বের করে সমাধান করুন এবং সক্ষম করার সময় আপনার স্রী কে ঠিকমত তিপ্তি দিতে পারেন কিনা সেটা লক্ষ্য রাখুন ও তৃপ্তি দিতে না পারার কারনেও সমস্যা হতে পারে আবার গোপনাংগে ব্যথার কারন হতে পারে এবং মনে রাখবেন ভাল ছেলেরা কখনও পরকিয়ায় ঝুকে যাওয়া থিক নয় এটা ইসলামের দৃষ্টিতে পাপ কাজ তাই এই পথ থেকেবিরত থাকুন । ধন্যবাদ
আপনি আগে জানার চেষ্টা করুন তার সমস্যাটা কি ? উপযুক্ত উত্তর না দিতে পারলে অবশ্যই রাজি করানো সম্ভব । আর, বুদ্ধিমানের মত কাজ হবে যদি আপনি পরকীয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন। কারণ, এটা কোনো সমাধান নয় বরং এটা আরেকটা অতিরিক্ত সমস্যা, এটা পরবর্তীতে নেশার মত কাজ করতে পারে। স্ত্রীর সাথে আন্তরিক হোন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
আপনার স্ত্রী আপনার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে রাজি হচ্ছে না এর কারন কি? তাহার কি কোন শারিরিক বা মানুষিক সমস্যা আছে? যেহেতু প্রশ্নে এরকম কথা কিছুই উল্লেখ নেই তাই সঠিক সমাধানন দেওয়া সম্ভব হবেনা। জনাব! যিনা করা কবিরা গুনাহ যে গুনাহ তাওবা ছাড়া মাফ হয় না। যিনা সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তোমরা যিনার কাছেও যেও না। কেননা তা অত্যন্ত অশ্লীল এবং খারাপ কাজ। (সূরা বনী ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২) যিনা বা ব্যভিচার ঘৃণ্যতম অপরাধ। ইসলামে যিনাকারী বা ব্যভিচারীদের জন্য কঠিন শাস্তির বিধান রয়েছে। তাই পরকীয়ার মধ্যে জড়ানো থেকে বিরত থাকবেন। আর করণীয় হচ্ছে স্ত্রীকে বুঝানো। হাদিসে আছে, যদি কোন ব্যক্তি নিজ স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে এবং সে না আসে, অতঃপর সে স্বামী রাগাম্বিত অবস্থায় রাত কাটায়, তাহলে ফিরিশতাগণ তাকে সকাল অবধি অভিশম্পাত করতে থাকেন। আর যে সকল নারী স্বামীর অবাধ্য হবে তার সংশোধনের জন্য আল্লাহ তাআলা সুরা নিসার ৩৪ এবং ৩৫ নাম্বার আয়াতে তিনটি ব্যবস্থার কথা বলেছেন। ১। তাদেরকে সদুপদেশ ও নসীহত করে বুঝাতে হবে। ২। সাময়িকভাবে বিছানা আলাদা করে দেবে। বুদ্ধিমতী মহিলার জন্য এটাই যথেষ্ট। এতেও কাজ না হলেঃ ৩. হালকা মৃদু প্রহার করবে। তবে প্রহার যেন জুলুমের পর্যায়ে চলে না যায়। তবে অনেক পুরুষ কঠোরভাবে প্রহার করে শরীয়তে সম্পূর্ণ হারাম। উল্লিখিত তিনটি ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরও যদি কোন ফল না হয়, তাহলে চতুর্থ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ব্যাপারে বলা হয়েছে যে, স্বামী-স্ত্রী উভয়পক্ষকে দুইজন বিচারক নিয়োগ করতে হবে। তারা উভয়ে নিষ্ঠাবান ও আন্তরিকতাপূর্ণ হলে তাদের সংশোধনের প্রচেষ্টা অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে। আর যদি তাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ না হয়, তাহলে তালাকের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেয়ার অধিকার তাদের আছে।