Call

এটা তো কোন ভাবেই ঠিক হচ্ছে না। আপনারা ২ জনে বিবাহিত আপনাদের ২ জনের ই নিজেদের সংসার আছে তাহলে কেন এই সম্পর্ক টাকে বাড়াতে চাইতাছেন।  আপনি বলেছেন ২ জনের    ভাই ও বোনের তাহলে সেটা কেন অন্য সম্পর্কে রূপান্তরিত করতে চাইছেন...!?? আমার মতে আপনার মেয়ে টির থেকে দূরে সরে আসা টাই উত্তম হবে। এতে করা ২ জনের ই সংসার বেঁচে যাবে। অন দিকে আপনি জানেন ই না মেয়ে টি আপনকে পছন্দ করে কিনা.?? তাহলে এই বিষয় টা নিয়ে এতো ভাবার কি আছে.?? সর্বশেষ বলবঃ আপনি মেয়ে টির থেকে দূরে সরে আসুন।        

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HMMOBAROKBD

Call

ইসলাম একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যাবস্থা। ইসলাম জানে কোন কোন সময় কোন কোন কারণে মানুষ পাপাচারে লিপ্ত হতে পারে। তাই ইসলাম নারী-পুরুষের মধ্যে কে কার সাথে দেখা করতে পারবে আর পারবে না তা বলে দিয়েছে৷ তাই আমাদের উচিত বেগানা /গায়রে মাহরাম কোন মেয়ে-ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব বা ভাই বোন(বানানো) সম্পর্ক না রাখা৷ তবে আপনি তো এখন আরো বেশি ভয়ানক দিকে এগুচ্ছেন৷ প্লিজ৷ দয়া করে এখানে ইতি টানুন৷ সমাজ,দেশ,আপনি, তিনি সবার জন্য মঙ্গল৷  ★ পরকিয়া মানবতা বিরোধী একটি অপরাধ। বিকৃত মানসিকতা। ইসলাম একটি মানবিক ধর্ম। সর্বশ্রেষ্ঠ জীবন বিধান। কোনো মানবিক গর্হিত কাজকে ইসলাম অনুমোদন দেয়নি। বিবাহিত কোন নারী বা পুরুষ স্বীয় স্বামী বা স্ত্রী ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তির সঙ্গে কোনও ধরণের সর্ম্পক কিংবা বিবাহবহির্ভূত প্রেম, যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার মত গর্হিত কর্মকে কীভাবে ইসলাম সমর্থন করতে পারে ? গত কয়েকদিন আগে সমকামিতার পর এ নিকৃষ্টতর কাজেরও বৈধতা দিয়েছে ভারতের সুপ্রিমকোর্ট। অথচ এ বিকৃত কর্মের অসারতা বিবেকও ধিক্কার দেয়। নিজ স্বামী বা স্ত্রী অন্য কারো সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করবে, সুস্থ বিবেকবান কোনো মানুষ এটা মেনে নিতে পারে না। এ কর্মের কারণে সমাজ যেমন শৃঙ্খলতা হারায়, তেমনি পারিবারিক বন্ধনেও ধরে ফাটল। পর্যুদুস্ত হয়ে পড়ে সামাজিক সকল রীতিনীতি। এ কাজের বিষফল মানবাজাতি কয়েক যুগ ধরে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লক্ষ্য করে আসছে। ইসলাম হলো নীতি ও আদর্শের ধর্ম। ইসলামে পরকিয়া ও অবৈধ সম্পর্ক থেকে নারী-পুরুষকে কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে। নারীদের কথার আওয়াজকেও সতরের অন্তর্ভুক্ত করে অপ্রয়োজনে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করা হয়েছে। একান্ত প্রয়োজনে কথা বলতে হলেও সুরা আহজাবের ৩২ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা পরপুরুষের সঙ্গে কোমল ও আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে কথা বলতে নিষেধ করেছেন। যাতে নারীদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কোনো পুরুষ আকর্ষণবোধ না করেন। শুধু নারীদেরই নয়, বরং সুরা নুরের ৩০ নম্বর আয়াতে প্রথমে আল্লাহ তায়ালা পুরুষদেরকে দৃষ্টি সংযত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। এরপর ৩১ নম্বর আয়াতে মহিলাদেরকে তাদের দৃষ্টি সংযত রাখার পাশাপাশি তাদের গোপন শোভা অনাবৃত করতে নিষেধ করা হয়েছে। অপাত্রে সৌন্দর্য প্রদর্শনকে হারাম করে সবটুকু সৌন্দর্য স্বামীর জন্য নিবেদনে উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। কারণ, স্বামী তার স্ত্রীর সৌন্দর্যে মোহিত হলে সংসারের শান্তিই বাড়বে। পক্ষান্তরে স্ত্রীর সৌন্দর্য দিয়ে অন্যকে মোহিত করার পথ অবারিত করলে তা কেবল বিপদই ডেকে আনবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ