হুম ডিম বানানো সম্ভব। এটাকে কৃত্রিম ডিম বলে। রাসায়নিকভাবে প্রস্তুতকৃত এই কৃত্রিম ডিম শরীরের অনেক ক্ষতি করে। এটি খেলে বদহজমের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।ক্ষতিকর রাসায়নিক ক্যামিকেল দিয়ে প্রস্তুতকৃত কৃত্রিম ডিম খেলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। কৃত্রিম ডিমে অন্যান্য কোন পুষ্টিগুণ নাই এবং এ ডিম খেলে শরীরে বাড়তি শক্তি উৎপাদনে কোন ভূমিকা রাখতে পারবে না।
অবশ্যই নকল ডিম বানানো সম্ভব । এটিকে কৃত্রিম ডিম বলা হয়। এই নকল ডিম তৈরিতে প্রচুর রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় যা শরীরে ক্যা্ন্সার সহ নানারক রোগ তৈরি করতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনো প্রোটিন বা কোনো পুষ্টিকর উপাদান না থাকায় কৃত্রিম ডিম খেলে রাসায়নিক ক্রিয়ায় শরীরের অঙ্গহানিসহ বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হতে পারে। কৃত্রিম ডিমে ব্যবহৃত ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড লিভার এবং বেনজয়িক এসিড মস্তিষ্কের স্নায়ুর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। নকল ডিম চেনার উপায়।
হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব । এসব ডিম কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও প্রতারক চক্র বেশ কয়েকবার বাজারে ছেড়েছে এমন নিউজ ও বেশ কয়েকবার পাওয়া গিয়েছে । এসব ডিম সাধারণত ক্ষতিকর রাসায়নিক প্লাস্টিক দিয়ে বানানো হয় । এসব নকল ডিম দেখতেও আসল ডিমের মতোই যা সহজে কেউ ধরতে পারবে না । হ্যাঁ স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর বানানো নকল ডিম । এসব ডিমে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানব দেহের জন্য ভয়াবহ ক্ষতি সাধন করতে পারে যদি কেউ না বুঝে দীর্ঘদিন এই ডিম খেতে থাকে । দীর্ঘদিন নকল ডিম খাওয়ার ফলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে । এছাড়াও নকল ডিমে ব্যবহৃত ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যানসার সহ আরো বিভিন্ন মরণ ব্যাধি রোগ তৈরি করতে পারে । উল্লেখ্য যে এসব ডিমে কোন প্রকার পুষ্টিগুণ নেই । তাই আমাদের সকলের উচিত আসল নকল ডিম গুলো চেনার উপায় সমূহ জেনে রাখা এবং ডিম ক্রয়ের ক্ষেত্রে আরো সতর্ক হওয়া ।