১. প্রথমেই নিজের মনকে কন্টোল করার চেষ্টা করুন৷ ২. নিজেই নির্বাচন করুন কোন কাজ গুলি করলে খারাপ চিন্তা গুলি বেশি আসে তা বর্জন করুন৷ ৩. আপনি যে ধর্মেরই হন ধর্মকে পালন করতে চেষ্টা করুন৷ ৪. মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার কারি হলে নরমাল হ্যান সেট ব্যবহার করুন৷ ৫. বেশি বেশি ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন৷ ৬. এমন কিছু করুন যা ভিতর নতুন শিখবেন যেমন ফুল গাছের বাগান করুন এবং অপেক্ষা করুন কবে গাছ টিতে ফুল দিবে৷ অপেক্ষার দিন যে দিন শেষ হবে তত দিনে খারাপ চিন্তারও নিশপ্তি ঘটবে৷ ধন্যবাদ৷
আপনার প্রশ্নটি শুনে আমার মার্কিন যুক্তরাষ্টের ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রপতি আব্রাহাম লিংকন এর একটি বাণী মনে পড়লো।
যখন আমি কোনো ভালো কাজ করি,
আমার অনুভূতি ও হয় ভালো।
আর আমি যখন কোনো খারাপ কাজ করি,
আমার অনুভূতি ও হয় খারাপ।
আর এটাই আমার ধর্ম।
আমার মনে হয় যদি আমদের মধ্যেও আমরা এই অনুভূতিকে জাগিয়ে তুলতে পারি, আমাদের কর্মকাণ্ড ও ভালো হয়ে উঠবে। আর দেহ হলো মনের আধার। তাই আমার হাত দ্বারা যদি কোনো খারাপ কাজ না হয়, তাহলে আমার মনে কি করে খারাপ চিন্তা আসতে পারে? আর ভালো কোন করলে যদি মনে ভালো চিন্তাই আসে, তাহলে তো আর কথাই নেই!
আপনার এ প্রশ্নে আমার মতামত হচ্ছে, মিথ্যা হতে সকল অন্যায়ের শুরু। হোক সেটা শারীরিক, হোক সেটা মানসিক। তাই আমরা যদি মিথ্যাকে বাদ দিতে পারি, তাহলে আমাদের জীবনে আর কোনো খারাপ কাজ থাকবে না। ফলে মনে আজেবাজে বা খারাপ চিন্তাও থাকবে না। তাই আমার মনে হয়, সত্য বলার অভ্যাস করার মাধ্যমেই জীবনের সব কিছুকে পবিত্র, নির্মল, শুভ্র, সাদা, পরিষ্কার করে ফেলা সম্ভব।
আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্ঠা করেছি আপনাকে সাহায্য করার। ভালো থাকবেন। সত্য কথা বলবেন।
ধন্যবাদ।
এম এম ফাহাদ জয়