শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

স্বপ্নদোষ হলো একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।তবে এই কত দিন পর পর হলে স্বাভাবিক তা বলা কঠিন। #) কোন ব্যাক্তি যদি হস্তমৈথুন না করে এবং পুষ্টি কর খাবার খায় তাহলে তার স্বপ্নদোষ এর পরিমান বেড়ে যাবে এইটাই স্বাভাবিক। #)কিন্তু কোন ব্যাক্তি যদি নিয়মিত হস্তমৈথুন করে তাহলে তার স্বপ্নদোষের পরিমান হ্রাস পাবে। মানব সন্তান বিশেষত ছেলেরা, বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়। স্বপ্নদোষের সময় অনেকে স্বপ্নে অবচেতনভাবে যৌন কর্মকাণ্ডের প্রতিচ্ছবি অবলোকন করেন, তবে উক্ত অনুভূতি ছাড়াও স্বপ্নদোষ সঙ্ঘটিত হয়। ব্যক্তিবিশেষের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষে বীর্যপাতের পরিমাণ কম বা বেশী হতে পারে। স্বপ্নদোষ নারীদের ক্ষেত্রেও হতে পার, তবে তাঁর মাত্রা পুরুষদের তুলনায় অনেক কম।এছাড়া মেয়েদের স্বপ্নদোষের ফলে সাধারণত বীর্য নির্গত হয় না, ফলে তা স্বপ্নদোষ কিনা সেটি সহজে চিহ্নিত বা নির্ণয় করা যায় না। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

মাসে ৪/৫ বার বা ৫/৬ বার স্বপ্নদোষ হলে স্বাভাবিক। যা কোন সপ্তাহে টানা ৩ দিন হতে পারে বা সপ্তাহে ১ বার করে মোট ৪ বার বা ৫ বার হতে পারে।বা সপ্তাহে ২/৩ বার হওয়ার পর ১৫-২০ দিন পর আর একবার হতে পারে। এটা নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয়। ইহা আপনার শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করবে। তবে মনে রাখবেন এবং হিসাপ করে রাখবেন প্রতি মাসে ঠিক কত দিন পর পর স্বপ্নদোষ হচ্ছে বা ঠিক কত দিন হচ্ছে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ