স্বপ্নদোষ সাধারণত শয়তানের পক্ষ থেকে হয় ।বয়ঃসন্ধিকালের পর বা বয়ঃসন্ধিকালে স্বপ্নদোষ হতে পারে । বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে বা মেয়ে যখন বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আগ্রহী হয়,তখন শয়তানের প্ররোচনায় স্বপ্নদোষ হয় । স্বপ্নদোষ হলে গোসল করা ফরজ হয় ।তাই স্বপ্নদোষ হলে ফরজ গোসল করতে হবে । স্বপ্নদোষ যেন না হয় এর করণীয়ঃ ১) ঘুমানোর আগে ওযু করে পবিত্র হয়ে ঘুমাতে হবে ।ওযু করলে শয়তান দূরে থাকে । এতে করে স্বপ্নদোষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না । ২) ঘুমাতে যাওয়ার আগে “আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু আহইয়া অর্থাৎ হে আল্লাহ্! আপনার নামে মৃত্যুবরণ করছি এবং আপনার নামেই পুর্নজীবিত হই । (বুখারী, হা/6312) ৩) দুই হাতের তালু একত্রে করে এর মধ্যে সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস তিনবার করে পাঠ করে ফু দিবে.পরে পুরো শরীর মুছে দিবেন, যতদুর সমভব (মাথা ও মুখ মনডল সহ) (বুখারী,হা/5017) ৪) আয়াতুল কুরসী পাঠ করা । (বুখারী,হা/3275) ফজিলত – একজন ফেরেশতা নিয়োগ করে দেন বান্দার উপকারে ।এতে করে শয়তান কোনো ক্ষতি করতে পারে না । ৫) ডান কাতে শুয়ে ও ডান হাত গালের নিচে দিয়ে নিচের দোয়াটি পড়বেন. আল্লাহুম্মা কিনি’ইআযা- বাকা ইয়াওমা তাবআসু ইবাদাকা অর্থাৎ হে আল্লাহ! যেদিন আপনি আপনার বান্দাগণকে পুর্নজীবিত করবেন. সে দিনের (পরকালীন) আযাব হতে আমাকে বাচান ।তিনবার পড়তে হবে । (আবু দাউদ,/5045; তিরমিযী,হা/3398) [বিঃদ্রঃ উপুড় হয়ে ঘুমালে স্বপ্নদোষ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।এজন্য কাত হয়ে ঘুমাতে হবে ।] ৬) সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত (২৮৫ ও ২৮৬) পাঠ করবেন । বুখারী ও মুসলিমে আছে, যে বেক্তি এই দুই আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এই আয়াত দুটোই যতেষ্ট হবে । মানে বিপদাপদ ও শয়তানের অনিষ্ঠ থেকে রক্ষা পাবে । (বুখারী,হা/5009 ও মুসলিম,হা/807) মনে রাখবেন এতে লজ্জার কনো কিছুই নেই কপি বা সেয়ার করে বন্ধুদের সবাইকে পরার সুজুক করেদিন,আল্লাহ্ এই রোগ জেনো কাউকে না দেয় আমিন।
আপনার ধাতুক্ষয় এর জন্যই মূলত ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হচ্ছে। অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে বির্যপাত হচ্ছে। আপনি হস্তমৈথুন করবেন না পর্নোগ্রাফি দেখবেন না এ অবস্থায় যতই ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হোক না কেনো কোন সমস্যা নেই আর হস্তমৈথুন করার ইচ্ছা জাগলেও তা করবেন না তখন অন্য দিকে মনযোক দিবেন । এছাড়াও কিছু নিয়ম মেনে চলবেন যা আমার "এই উত্তর " থেকে দেখে নিন।