হ্যাঁ ভাই মানুষ বেইমানি করলে ও প্রকৃতি কখনও বেইমানি করে না। আমার সাজেশন্স অনুযায়ী যদি কাজ করেন ইনশা-আল্লাহ আপনি ১০-১৫ দিনের ভিতর ব্রন বা একনি সমস্যার সমাধান পাবেন। ★উত্তেজিত কোন কিছু দেখবেন না বা ফোনে রাখবেন না। ★প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০গ্লাস পানি পান করুন। ★দিনে কমপক্ষে ২বার মিছরী পানি অথবা ছোলা ভিজানো পানি সহ ছোলা খান। ★ব্রনের উপর মনের ভুলে ও হাত বা নোখ দিবেন না। ★ব্রনের প্রকোপ বেশি হলে নিম পাতা বেটে সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। ★কোন অবস্থাতেই কোন ক্রীম ব্যবহার করবেন না কারন প্রত্যেক টা ক্রীমের পার্স প্রতিক্রিয়া আছে ফলে হিতের বিপরীত হতে পারে। ★তবে অবশ্যই ডাক্টারের পরামার্শে ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। ★সপ্তাহে একবার নীম পাতা বেটে তার রস পান করুন। উপরিক্ত পন্থা অবলম্বনের ফলে আপনি অবশ্যই আল্লাহর রহমতে ১০-১৫ দিনের মধ্যে ব্রন সমস্যার পুরোপুরি সমাধান পাবেন। ভাই আমি যা বললাম সবি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি আপনিও অবশ্যই ফল পাবেন।
চিকিৎসক এর পরামর্শ আপনার অনেক ধীরে কাজ করবে,কিন্তু আপনার ব্রণ ভেতর থেকে রিমুভ করতে কাজ করে। মূলত চিকিৎসকগণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। ডক্সিক্যাপ ক্যাপসুল দিয়ে থাকেন, এবং আমি নিজেই এটি সেবল করেছিলাম টানা ৪মাস। টানা ৪মাস তার ট্রিটমেন্ট এ থাকার পরে ব্রণ কিছুটা রিমুভ হয়েছিল। যদিও বাকি ৫০% ব্রণ স্কিনে রয়েই গেছিল। আপনি এলোভেরা জেল এবং মধু একত্রে করে প্রতিদিন দুইবার ব্যবহার করুন। দিনে দুইবার করে গোলাপজল দিয়ে মুখ ধুবেন এবং চুল খুশকিমুক্ত রাখার চেষ্টা করবেন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাবেন। ভাজাপোড়া খাবেন না। ব্রণ হলে ভুলেও কোনোপ্রকার কেমিকেল কসমেটিক্স ব্যবহার করবেন না।
আপনি ডাক্টারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্রনের জন্য GM - 60 FACEWASH ও CLINDAX- B GEL ব্যবহার করতে পারেন।
আর প্রকৃতিক ভাবে যা করবেন।
কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো
কাঁচা হলুদ এবং চন্দনকাঠের গুঁড়ো ব্রণের জন্য খুবই কার্যকর দুটো উপাদান। সমপরিমাণ বাটা কাঁচা হলুদ এবং চন্দন কাঠের গুঁড়ো একত্রে নিয়ে এতে পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করতে হবে। মিশ্রণটি এরপর ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণটি শুধুমাত্র ব্রণ দূর করার কাজ করে না বরং ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।
ব্রণ দূর করতে করণীয় :-