নবীজী (সাঃ) কত বছর বয়সে নামাজ পড়া শুরু করেন?? রেফারেন্স সহ জানতে চাই।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

সুরা মুমিনে দুই রাকাত নামায পড়ার নির্দেশ পাওয়ার আগেও নবীজী (সাঃ) নামায পড়তেন। কেননা, প্রিয় নবীজী (সাঃ) এক আল্লাহকে বিশ্বাস করতেন এবং হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর ধর্ম ‘হানিফ’ ধর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। আর হযরত ইব্রাহিম (আঃ) যে নামায আদায় করতেন তার রেফারেন্স নিম্নে দেওয়া হলোঃ নামায এমন একটি ইবাদত যা সকল নবী-রাসূলগণ এবং তাদের উম্মত আদায় করতেন। কোরআনের বানীঃ তিনি তার পরিবারবর্গকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি তার পালনকর্তার কাছে পছন্দনীয় ছিলেন। (সূরা মারইয়ামঃ ৫৫) এই আয়াতে ইসমাইল আলাইহিস সালামের আরও একটি বিশেষ গুণ এই উল্লেখ করা হয়েছে যে, তিনি নিজ পরিবার পরিজনকে সালাত ও যাকাতের নির্দেশ দিতেন। কোরআনের বানীঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ও আমার বংশধরদের নামায প্রতিষ্ঠাকারী বানাও; হে আমাদের প্রতিপালক! আমার দোয়া কবুল কর। হে আমার প্রতিপালক! যেদিন হিসাব অনুষ্ঠিত হবে সেদিন আমাকে, আমার পিতামাতাকে ও মুমিনদেরকে ক্ষমা কর। (সুরা ইব্রাহিমঃ আয়াত ৪০-৪১) এই আয়াতে যানা যায় ইব্রাহিম (আঃ) এতে নিজের জন্য ও সন্তানদের জন্য সালাত কায়েম রাখার দোআ করেন। অতঃপর কাকুতি-মিনতি সহকারে আবেদন করেন যে, হে আমার পালনকর্তা! আমার দোআ কবুল করুন। এখানে সালাতে কায়েম রাখার অর্থ, সালাতের হিফাযতকারী এবং এর সীমারেখা যথাযথভাবে কায়েম করা বুঝানো হয়েছে। [ভূল হলে যানাবেন স্বল্প জ্ঞানের পরিসরে লেখা]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ