এটা ডাক্তার যেসকল উৎসের(রক্ত,বির্য,যোনিরস ইত্যাদি) বর্ননা প্রদান করেছেন কেবল সেসকল উপায়েই ছড়ায় ।আর সুচিকিৎসা না হলে শেষ পরিনতি লিভার সিরোসিস এবং এক পর্যায়ে মৃত্যু আমি এই রোগের পরিনতির প্রত্যক্ষদর্শী তবে শুরু থেকেই সুচিকিৎসা করানো হলে ইনশাল্লাহ রোগমুক্তি লাভ করা যাবে আর এর চিকিৎসার জন্য হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার দেখাবেন না আর এ ভাইরাসের সল্পখরচে সুচিকিৎসার জন্য একমাত্র চিকাৎসালয় ঢাকার বঙ্গবন্ধু মেডিকেল ইঊনিভার্সিটি। অতিসত্ব ডাক্তার দেখান।
বি ভাইরাস এর কারণে আপনার শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাবে। ধীরে ধীরে শরীরের অঙ্গ গুলো অকেজো হয়ে যাবে। তবে হ্যা এটা হওয়ার মিনিমাম দুই থেকে তিন বছরে কিছু বোঝা যায় না। অনেকের দশ বছর পরও ধরা পড়েছে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার কারণে শরীরের রোগ জীবাণূ বাড়তে থাকবে। ধীরে ধীরে মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়বে। যাই হোক যেহেতু খুব দ্রুত ধরা পড়েছে আপনি বন্ধুকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। তবে এখনো এই রোগের কোন প্রতিষেধক আবিস্কার হয়নি। আল্লাহর উপর ভরসা করুন আল্লাহ ব্যতিত কোন কিছু সম্ভব নয়।
ভাই। এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস রোগ আমার হয়েছিল। ভাইরাসটি 2 প্রকার 1...accute 2...chronic. ১ নাম্বারটি আমার হয়েছিল অর্থাৎ আমার তীব্র লক্ষন প্রকাশ পেয়েছিল। অন্যদিকে ২ নাম্বারটি মারাত্বক। এই রোগে রোগির জন্ডিস হয়ে মারাও যেতে পারে। শেষ পরিণতি লিভার ক্যান্সার। আমার বয়স যখন ১১ বছর অর্থাৎ ২০১৩ সালে আমার রোগটি ধরা পড়ে। আমার সম্ভবত রক্তের মাধ্যমে এসেছিল। কারন এখর পর্যন্ত আমি কারও সাথে যৌন মিলন করিনি। এই রোগের চিকিৎসার জন্য রংপুর পপুলার ক্লিনিকে যেতে পারেন। আরও জানার জন্য আমার সাথে যোগাযোগ করুন -01706709645. ভাই আমি কোন দালাল না।আমি এখনও লিভার দুর্বলতায় ভোগা একটা রোগী।