বাংলাদেশে কী পর্ণসাইট বন্ধ করার কারণে দিন দিন ধর্ষণ বেড়ে চলেছে?নাকি অন্য কিছুর কারণে?প্রতিদিনই সংবাদ পড়লে ধর্ষণের খবর দেখছি যা আগে তেমন দেখতাম না তাই এ প্রশ্নটি করতে বাধ্য হচ্ছি...........   
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ধর্মীয় অনুশাসণ না মেনে চলার কারনে বাংলাদেশে দিন দিন ধর্ষণ বেড়েই চলেছে। (ব্যক্তিগত মতামত)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

আমি মনে করি, একমাত্র কঠোর আইনই পারে ধর্ষনের মতো জঘন্য অপরাধ কমাতে। আর পর্ন সাইট বন্ধের কারনে ধর্ষণ বাড়তে পারেনা বরং কমতে পারে। কারন এই সাইটগুলো থেকে পর্ন দেখে মানুষের মানসিকতা নষ্ট হয়ে যায়, উত্তেজনার কারনে মানুষের বিবেক কাজ করেনা যার কারনে মানুষ এই কাজে লিপ্ত হয়। এর জন্য খুবই খুবই কঠোর আইন করা উচিত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি খুব চমৎকার একটি প্রশ্ন করেছেন।  আসলে পর্ন সাইট গুলো বন্ধ করে দেবার কারণে নয় বরং পর্ন সাইট গুলোর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই ধর্ষণ বাড়ছে সমাজে। বলতে পারেন যে জিনিসের বিজ্ঞাপন বেশি সে জিনিসের বিক্রিও বেশি।প্রচারেই প্রসার।আর বর্তমানে সমাজে লাইভ পর্ন এখন দিন দিন বাড়ছে মানে এযুগের আধুনিক মেয়েরা যে ধরণের বস্ত্র পরিধান করে তা মোটেও শোভনীয় নয়।দেশ স্বাধীন বলে আপনি যা ইচ্ছা তা করে বেড়াতে পারেননা।এটাত আর লন্ডন আমেরিকা না ভাই।মানুষ একটা জিনিস তখনি পেতে চায় যখন জিনিসটা তার পছন্দ হয়। যারা কিনতে পারেনা তারা অসহায়ের মত জিনিসটার দিকে তাকিয়ে থাকে বা অযথায় দরদাম করে অর্থাৎ ইভটিজিং করে।আর যাদের কেনার ক্ষমতা থাকে তারা কিনে নেয় অর্থাৎ যা করার করে ফেলবে।আর করবে না কেন। ওরে ভাই মেয়েটার যে শরীরের সব কিছু ভেসে উঠেছে। কে দেখেছে কে দেখেছে দাদা দেখেছে। দাদার হাতে কলম ছিল তাই ছুড়ে মারছে। কারণ তার পশু সত্বা জেগে উঠেছে ।আবার এমনত না যে বোরকা পড়া মেয়েরাও ধর্ষিত হচ্ছেনা।পৃথিবীর কোন মানুষই কামনা, বাসনা, লোভ ,লালসা এগুলোর বাইরে নয়।প্রতিটি মানুষের অন্তরে দুটি সত্ত্বা বিরাজ করে একটা পশু সত্ত্বা আরেকটা মনুষ্য সত্বা।যারা পশু সত্বাকে  দমন করতে পারে না তারাই একমাত্র ধর্ষণের মত নিকৃষ্ট কাজ করে।কই আমি আপনিত করছি না।যারা করছে তাদের সুষ্টু বিচারও তো হচ্ছে না।যদি এসব অপকর্মের নির্ভেজাল বিচার হত তাহলে এসব অপরাধ হ্রাস পেত্।পরিশেষে বলতে চাই এসব অপকর্মের জন্য নারী পুরুষ উভয়য়ে কম বেশি দায়ী।একজন প্রভাবিত করে আরেকজন প্রভাবিত হয়।মেয়েদের উচিত তোমাকে যার জন্য হালাল করা হয়েছে তার জন্য তোমার সব কিছু  রেখে দাও।তাকেই একমাত্র দেখাও প্রয়োজনে উলঙ্গ হয়ে (যতটুকু উলঙ্গ হওয়ার নিয়ম রয়েছে ধর্ম মতে)  তোমার স্পর্শকাতর অঙ্গগুলো লোক দেখিয়ে বেড়ানোর দরকার কি শুধু শুধু । পুরুষদের উচিত  তার সাথে যা ইচ্ছা তাই তুমি করতে পার যে তোমার জন্য হালাল অর্থাৎ বিয়ে করার পর।শুধু শুধু পর নারীর প্রতি দৃষ্টিপাত কর কেন।তোমার ঘরে কি মা বোন নেই। তোমার বোনকে ধরে কয়েকজন মিলে চুদে দিলেত তোমার বোন জারজ সন্তানের মা হয়ে যাবে আর তুমি হবে জারজ মামা। আমি দুঃখিত খুব খারাপ শব্দ ব্যবহার করতে হল।  

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

দুর্বল আইন আর ধর্মীয় অনুশাসনের অভাবেই বর্তমানে ধর্ষণ বৃদ্ধি পাচ্ছে এখানে অনেকেই বলছে যে ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী নয় মনে হয় তারা পশ্চিমা দেশের ধর্ষণের মতো জঘন্যতম অপরাধের তথ্য  পড়ে নাই ধর্ষণ সংগঠন হওয়ার দেশের মধ্যে শীর্ষ 10 দেশের মধ্যে নয়টি দেশে পশ্চিমা দেশ হিসেবে পরিচিত আর তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আমাদের পাশের দেশ ভারত আপনি এদেশের সংস্কৃতি ও আইন দেখবেন যে সেসব দেশে পর্নোগ্রাফি বৈধ এবং নিজস্ব স্বাধীন অনুযায়ী পোশাক পরে তাহলে বুঝতে পারছেন ধর্ষণের জন্য প্রধান দায়ী কি তবে সব ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী আমি কিন্তু এটা বলছি না অনেক শিশু ধর্ষন হচ্ছে অনেক বোরকা পরা নারী ও ধর্ষন হচ্ছে তবে সেটা খুবই সামান্য আর এই সামান্য অপরাধ দমনের জন্য ধর্মীয় আইন ও রাষ্ট্রীয় কঠোর আইন ই যথেষ্ট আপনি ভারত ও সৌদি আরবের সাথে তুলনা করলে বুঝতে পারবেন ভারতীয়দের পোশাক-আশাক পশ্চিমাদের মতো এবং সেখানেও আইনের শাসন ও দুর্বল ধর্মীয় বিধিনিষেধ সেখানে তেমন একটা লক্ষ করা যায় না অন্যদিকে সৌদি আরব দের পোশাক আশাক সম্পূর্ণ আলাদা এবং সেখানে এ রকম অপরাধের আইন ও কঠোর তাহলে বুঝতে পারছেন কেন সৌদি আরব থেকে ভারতে ধর্ষণের হার বেশি

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বাংলাদেশে ধর্ষণ বাড়ার একটি অন্যতম কারণ , নারী স্বাধীনতার নামে নারীকে অশ্লীলতায় উৎসাহ দেয়া।       

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

সবকিছুর সীমাবদ্ধতা আছে, তেমনি যৌনতার ক্ষেত্রেও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। যৌনতা একটি স্বাভাবিক ক্রিয়া। মানবজীবনে যৌনতা অপরিহার্য কর্ম। সব পুরুষ ও নারীর যৌনকর্ম করার অধিকার রয়েছে। পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব অনেক সময় ধর্ষণে মানুষকে লিপ্ত করে।  সাধারণত মানুষের বিপরীত লিঙ্গের মানুষের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে। যেকোনবপুরুষ নারীদের প্রতি আকর্ষিত হয়ে নারীদের ধর্ষণ করেন। নারীদের দৈহিক সৌন্দর্য্যের ফলে এরকম অনেক সময় হয়ে থাকে। অতৃপ্ত যৌন আকাঙ্কার ফলে নারীদের ধর্ষিত হতে হয়। যেমন কোন পুরুষের স্ত্রী তাকে মিলনে বাধা প্রদান করে অথবা সম্মতি প্রকাশ করেনা এসময় সেই পুরুষ অন্য সম্পর্কে লিপ্ত হন অথবা নারীদের ধর্ষণ করেন।  অবাধ যৌনাচার ফলে অধিকাংশ তরুণ অথবা পুরুষ ধর্ষণে লিপ্ত হন। যৌন উত্তেজক বই ও প্রত্রপত্রিকা অনেকাংশে দায়ী। বিভিন্ন চটি বই পড়ে বিভিন্ন তরুণ উত্তেজনা বোধ করেন এবং শরীরের উত্তেজনা ও শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্যে ধর্ষণে লিপ্ত হন। ইন্টারনেটের অশ্লীল বিভিন্ন সাইট ও এইজন্য দায়ী। প্রেমে ব্যর্থতা ফলে অন্য নারীকে ধর্ষণ করেন। অনেক সময় এরকম হয়ে থাকে।  বিভিন্ন ব্লুফিল্ম সমাজের সমাজের পুরুষকে বিব্রত করে। ব্লুফিল্মের মাধ্যমে শারীরিক চাহিদা মেটানোর জন্যে অনেক পুরুষ ধর্ষণ করে। যৌনতা ভিত্তিক মনোভাব যেকোন পুরুষকে এধরনের ক্রিয়ায় সংযুক্ত করে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ধর্ষণ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে নারীকে তাঁদের অধিকার ও সন্মান বুঝাতে অশ্লীলতাকে বুঝানো মিডিয়া ও সরকারগণ... 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আমি আমার উত্তরটিকে তিন অংশে বিভক্ত করছি। ১.প্রথমত প্রশ্নকারী বলেছেন,পর্ণ সাইট নিষিদ্ধ করার জন্য ধর্ষণ ঘটছে কিনা অথবা এরসাথে ধর্ষণের সম্পর্ক আছে কিনা?আমি বলব এরসাথে সরাসরি ধর্ষণের সম্পর্ক রয়েছে।মানুষ একটা প্রশ্ন সচরাচর করে।সেটা হচ্ছে মানুষ অভ্যাসের দাস নাকি অভ্যাস মানুষের দাস।এক্ষেত্রে যেটাই সঠিক হোক না কেন তা এই টপিকে ভূমিকা রাখে।কেউ যখন নিয়মিত পর্ণ দেখে বা এটা তার অভ্যাসে পরিণত হয়।তখন কিন্তু পর্ণগ্রাফিতে দেখানো বিষয়গুলো তারকাছে সত্য মনে হয়।সে ভাবে বাস্তবেও এরকম ঘটে।তখন তার মানসিকতায় পরিবর্তন দেখা যায়।তখন সে পর্ণগ্রাফির অভিজ্ঞতা বা সেখান থেকে যে আকাঙ্খা সৃষ্টি হয় তা বাস্তবে চরিতার্থ করার চেষ্টা করে। ২.দ্বিতীয়ত,আমি সবচেয়ে অনুভূতিশীল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।সেটা হচ্ছে নারীর পোশাক ও পশ্চিমা বিশ্বের প্রভাব।কোন কিছু কেনার প্রয়োজন হলে আমরা বাজার যাই।বাজার না গিয়ে অন্যখানেও তো যেতে পারতাম,কিন্তু বাজারেই কেন?কারণ সেখানে বিক্রির জন্য পণ্য সাজানো থাকে।আমরা জানি বাজারে যেসব পণ্য আসে সব বিক্রির জন্যই আসে।অন্যের বাড়িতে একই পণ্য থাকলেও কিন্তু সেখানে যাইনা কারণ সেটা তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি এবং তা বিক্রির জন্য নয়।এখন নারীরা যখন রাস্তায় শর্ট ড্রেস পড়ে বের হয় তখন কিন্তু তারা নিজেকে পণ্যের মতই অন্যকে আকৃষ্ট করার জন্য উপস্থাপন করে।এতে অন্যরা ভাবে তাদের প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে।তারাও নারীদের প্রতি অন্যরকম চিন্তা করার প্রয়াস পায়।নারীর দেহ সবার সামনে উপস্থাপন করার জন্য নয়।এর অধিকার শুধু তার স্বামীর।পশ্চিমা বিশ্বে যা ঘটে তার অনুসরণ করা আমাদের সংস্কৃতির জন্য হুমকিস্বরূপ। ৩.তৃতীয়ত,নারীর পোশাকের কথা উঠলে আমাদের মানসিকতার বিষয়টিও উঠে আসে।আমরা সবাই সমাজ বা রাষ্ট্রে বসবাস করি।কিন্তু সবাই ধর্ষণের মত নিকৃষ্ট কাজের সাথে যুক্ত নয় আবার সব ধর্ষণের শিকার হওয়া নারী অশালীন পোষাক পরিহিতা নয়।এমনকি শিশু বাচ্চাও ধর্ষণের স্বীকার হয়।তার কারণ আমাদের মানসিকতা,যাদের মানসিকতা ভাল তারা এই কাজে যুক্ত নয়।কিন্তু যাদের মানসিকতায় সমস্যা রয়েছে তারা এসব কাজ করে থাকে।কেউ কিন্তু খারাপ মানসিকতা নিয়ে জন্মায় না।পরিবেশ,পরিস্থিতি এরজন্য দায়ী।১ ও ২ নং ক্ষেত্রে উল্লেখিত পরিস্থিতি আমাদের মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে পারে।তাই আমাদের সবার উচিত নিজের মধ্যে মনুষ্যত্ব বজায় রাখা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RushaIslam

Call

ধর্ষণ বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে যেমন একটি ধর্ষণ একই সাথে শিশু ধর্ষণ, দলবেঁধে ধর্ষণ, কারাগারে ধর্ষণ ও হেফাজতকালীন ধর্ষণের ও অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। ধর্ষণ বাড়ার কারণ হিসেবে অনেকই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতাকে দায়ী করেন।আমাদের দেশে রয়েছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি,রয়েছে মূল্যবোধের অভাব,দৃষ্টিভঙ্গির অভাব। এসব কারণে দিন দিন বাড়তে ধর্ষণ নামক সামাজিক ব্যাধি।  তবে শুরু পুরুষরাই দায়ি নয়,এক্ষেত্রে নারীদের অশালীন চালচলন ও দায়ি আছে বলে আমি মনে করি।এছাড়া অপরাধ করে সহজে জামিন পাওয়া গেলে হয়তো অপরাধের মাত্রা বেড়ে যায়। এর জন্য দায়ি বিচার প্রক্রিয়ায় প্রতিবন্ধকতা।নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বলা আছে, ১৮০ দিনের মধ্যে মামলা প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।কিন্তু এমন অনেক নজির আছে যে বছরের পর বছর ধরে মামলা চলছে। তাহলে কি ধর্ষণ বেড়ে যাচ্ছে না? বাড়ছে এবং বাড়বে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সময় মত বিয়ে এবং মা বাবা ইসলামি জ্ঞান না থাকার কারণে দিন দিন ধর্ষন বাড়ছে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ