বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে ক্লোনিং করে থাকেন। জিন ক্লোনের ক্ষেত্রে প্রথমে কাঙ্ক্ষিত ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়। এরপর তা বাহকের কোষে স্থানান্তর করা হয়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস, ইস্টকে বাহক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বাহক কোষ বিভাজনের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ডিএনএ’র হাজার হাজার কপি তৈরি করে ফেলতে পারে।