http://www.bissoy.com/958895/  এই লিংকে হিজবুল্লাহ এর একটা উত্তর দেখলাম যে নবিজী সালাতরত অবস্থায় সালামের উত্তর ইশারাত দিছেন। কিন্তু নামাজের ভিতর সালাম দেওয়া বা নেওয়া যাবে না। এটা স্পষ্টভাবে আছে  এরকম করলে সালাত ভেঙে যায়। 
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনি খেয়াল করে দেখেছেন উত্তর কর্তা উত্তর এ দলিল     দিয়েছেন এবং আপনি যা বলছেন তাঁর কোন দলিল উল্লেখ করেন নাই। আপনার জানা আছে দলিল ছাড়া ইসলাম ধর্মে কোন হাদিস বা কোন কথা গ্রহণযোগ্য নয়।



বিস্ময় এ কোন অভিযোগ করার জন্য প্রমাণ টা আগে জোগাড় করবেন। আপনি যা বলছেন তাঁর প্রমাণ দিতে পারলে @হিজবুল্লাহ কে সতর্ক করা হবে।



আশা করছি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন।

বিস্ময় এর সাথেই থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

প্রশ্নে আপনি একসাথে দুইটা প্রশ্ন করেছেন। এটা কি ঠিক?? বিস্ময়ে উত্তর ভুল কেন???


১মম প্রশ্নের উত্তর মোটামোটিভাবে এক বিশেষ সদস্য দিয়েই দিয়েছেন আর এই ব্যাপারটা অভিজ্ঞদের দ্বারাও মন্তব্যে সমাধান করা হচ্ছে। আমি উত্তর দিচ্ছি 'বিস্ময়ে উত্তর ভুল কেন??'এর।


আসলে দেখুন বিস্ময় একটা প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সাইট। এখানে যারা প্রব্লেমে পড়ে তারা প্রশ্ন করে অপরদিকে যারা সেই প্রব্লেমের সমাধান করতে পারে তারা সেটার সমাধান দিয়ে দেয়। এরপরেও কিছু কিছু ভুল থাকতেই পারে। যা অস্বাভাবিকের কিছুই নাই। মানুষ মাত্রই ভুল। বিস্ময়ে তো আর প্রশ্ন-উত্তর কোনো স্বয়ংক্রিয় রোবটের মাধ্যমে হয় না। এখানে সবাই মানুষই প্রশ্ন-উত্তর করে থাকে। 

এরপরেও যে সমস্ত উত্তরে কিছুটা বা পুরোটাই ভুল থাকে সেগুলো প্রশ্ন-উত্তর আমাদের বিস্ময় বিশেষ সদস্যরা উপযুক্ত ব্যবস্থা করেন। এরপরেও বিশেষ সদস্যদের নজরে পড়েনি এমন কিছু ত্রুটি থাকতেই পারে। সেরকম কিছু ত্রুটি আপনাদের চোখে পড়লে সতর্ক অপশন ইউজ করে সতর্ক করে দ্রুত আমাদের জানাতে পারেন। ভুল উত্তর যে মাঝে মাঝে হতেই পারে এটা প্রশাসনও ভালভাবে জানে। তাই এর ব্যবস্থা করার জন্যও উপায় করে দিয়েছে।


তাই "বিস্ময়ে উত্তর ভুল কেন" এই কথাটা বলা যাবে না। ভুল হতেই পারে। ভুলগুলো আলোচনায় নিয়ে এসে সমাধান করে দেওয়া হয়।


ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন বিস্ময়ের।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
প্রথমেই বলি নামাজরত অবস্থায় কোনো লোককে সালাম দেওয়া উচিত নয়। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, তোমরা চেনা-অচেনা সবাইকে বেশি বেশি সালাম করো। আরোহী পায়ে হাঁটা লোককে সালাম দিবে। কম সংখ্যক লোক অধিক সংখ্যক লোককে সালাম দিবে। ছোটরা বড়দের সালাম দিবে। কিন্তু কোথাও স্পষ্টভাবে বর্ননা নেই যে তোমরা নামাজরত ব্যক্তিকে সালাম দাও।

আমরা সবাই জানি এবং আলেম সমাজ একমত যে, নামাজের ভিতর সালাম দেওয়া বা নেওয়া যাবে না কেননা নামাজরত অবস্থায় কোনো লোককে সালাম বা সালামের উত্তর দেওয়া হলে নামাজ ভেঙে যায়। অথবা নামাজের একাগ্রতা নষ্ট হয়। উক্ত কথাটুকু যথার্থ! কেননা মুসলিমদের নিকট ইজমা-ও একটি শরয়ী দলীল।

সুনান আবু দাউদ হাদিস নম্বরঃ ৯২৬ এর প্রেক্ষাপটে বলা যায় যে, নামাজরত অবস্থায় কেউ সালাম দিলে মুখে জওয়াব দেওয়া যাবে না। কেবল হাতের সাহায্যে ইশারা করা যাবে। তবে তা শুধু নফল নামাজের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

হাদিসটি সংক্ষিপ্তঃ জাবের (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে উটের উপর নামাজ আদায় করতে দেখি। এ সময় আমি তার সাথে কথা বলি এবং তিনি ইশারায় আমার কথার জবাব দেন। এ সময় আমি তাকে কুরআনের আয়াত তেলাওয়াত করতে শুনেছি এবং তিনি ইশারায় রুকু সিজদা আদায় করেন। তিনি নামাজ শেষে আমাকে বলেন, আমি তোমাকে যেজন্য পাঠিয়েছিলাম তার খবর কী? আমি নামাজরত থাকার কারণে এতক্ষণ তোমার সাথে বাক্যালাপ করি নাই।

আপনি অভিযোগ করেছেন বিস্ময়ে ভুল উত্তর কেন?

জনাব! হাদিসটি সহিহ সনদে বর্নিত হয়েছে। আর তার উত্তর রেফারেন্স যুক্তকর হওয়ায় গ্রহণযোগ্য হয়েছে। এখন উত্তরটি লুকানোর জন্য প্রয়োজন তার বিরোধ একটি রেফারেন্স যে, উক্ত হাদিসের কথা মানসুখ তথা রহিত হয়েছে কিনা। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে উটের উপর নামাজ আদায় করছিলেন তা নফল নামাজ কিনা! তাই এ ব্যাপারে রেফারেন্স দিয়ে আমাদের সাহায্য করবেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ