তেমনই ১০টি খাবার সম্পর্কে জানুন। মাংস: মাংস খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত একমত হতে পারেননি পুষ্টিবিদেরা। কিন্তু একটা ব্যাপার স্পষ্ট, মাংস খেলে পুরুষের টেস্টোস্টেরনের (পুরুষ হরমোন) মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে চর্বির পরিমাণ কম এমন মাংস নিয়মিত খাওয়া যাবে। তবে রোজ রোজ মাংস খাওয়া কাজের কথা নয়। সামুদ্রিক মাছ: পাস্তা, ভাত, সালাদ কিংবা নিজের মনমতো অন্য যেকোনো খাবার তো খাবেনই। এগুলোর সঙ্গে চিংড়ি বা যেকোনো সামুদ্রিক মাছ থাকলে খুব ভালো। সামুদ্রিক মাছে বিদ্যমান খনিজ উপাদান টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। তবে সামুদ্রিক মাছ প্রায় প্রতিদিন নয়, কিছুদিন পরপর খাওয়াই ভালো। ডিম : ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘ডি’। এ ছাড়া ডিম রক্তে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন একটা ডিম খাওয়াই যথেষ্ট। তরমুজ : তরমুজ খেলে শরীরে রক্ত চলাচল ত্বরান্বিত হয়। ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে হৃৎপিণ্ডের। এ ছাড়া ঠিক থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা। তরমুজ নিয়মিত খাওয়া যায়। তবে তরমুজ সারা বছর পাওয়া যায় না। তাই তরমুজের মৌসুমে নিয়মিত খেতে বাধা নেই। ফুলকপি : এই সবজিটি পুরুষের শরীরে ইস্ট্রোজেন (নারী হরমোন) হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে বৃদ্ধি করে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। সামান্য হলেও প্রতিদিন ফুলকপি খাওয়া ভালো। মধু : শরীরে শক্তি বৃদ্ধির জন্য মধু খুবই কেজো। প্রতিদিন অন্তত পুরো এক চামচ মধু খেলে দারুণ উপকার পাবেন। চা কিংবা ফলের সালাদের সঙ্গেও এটি খাওয়া যায়। রসুন : রসুনে এমন একটি রাসায়নিক উপাদান আছে, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেশি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। আঙুর : আঙুরও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এ জন্য প্রতিদিন কয়েকটি আঙুরই যথেষ্ট। মটরশুঁটি : সব ধরনের মটরশুঁটিতেই ভিটামিন ‘ডি’ থাকে। এটি শুধু টেস্টোস্টেরনের মাত্রাই ঠিক রাখে তা নয়, হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে। দুধ : পেশি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া হাড় করে দৃঢ়। এ জন্য নিয়মিত দুধ পান করা ভালো। সূত্র: ব্রাইট সাইড

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call
পেশি শক্তি বৃদ্ধিতে আমিষ বা প্রোটিন কাজ করে। আমিষ জাতীয় খাদ্য যেমন মাছ, মাংস, দুগ্ধজাত খাদ্য, ডাল, বাদাম, শিম, বরবটি।

মাছ

মাছ আমিষের প্রধান উৎস। মাছে প্রচুর পরিমাণে আমিষ থাকে এবংং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। মাছ পেশি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং শরীরের বিভিন্ন কোষ গঠন করে।

মাংস

মাংস প্রোটিনে ভরপুর এবং প্রয়োজনীয় বিভিন্ন উপাদান আছে। মাংস দেহের পেশি বৃদ্ধি করে এবং দেহের মাংসপেশিতে কোষ গঠন করে।

দুগ্ধজাত খাদ্য

দুধ আমাদের শরীরের ক্ষতিসাধন করে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের যোগান দেয়। দুগ্ধজাত খাদ্য আমাদের দেহে শক্তি উৎপন্ন করে এবং দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে।

ডিম

ডিম একটি পরিচিত পুষ্টিকর খাবার এবং এর পুষ্টিগুণ অনেক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আদা, রসুন, পেয়াজ, চিংড়ি মাছ, কালোজিরা, লবঙ্গ, এলাচ, দারুচিনি, ঘুগনী, নাড়ু, ও বিভিন্ন ধরণের আমিষ জাতীয় খাবার খেলে পেশীশক্তি বৃদ্ধি পায়। তথ্যঃ ("রান্না শৃঘল" লেখক "মোঃ সাইফুল ইসলাম, পৃষ্ঠা নং ৮৭)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Waruf

Call

খাবার খেলে কখনো পেশীশক্তি বৃদ্ধি পায়না। খাবার মুলত শক্তি উৎপন্ন করে। পেশী শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনাকে ভারী বেয়াম করতে হবে। পরিশ্রম করতে হবে, শাক সবজি, রুটি, আমিষ জাতীয় খাবার এবং রসালো ফল খাবেন।  এই খাবার গুলো পরিশ্রমের সময় প্রচুর শক্তি আপনাকে দেবে। ফলে পেশী শক্তিশালী হবে, যতই কাজ করেন বা ক্ষমতা প্রয়োগ করেন না কেন ক্লান্ত কম বোধ করবেন। এটাই পেশীশক্তি।  কিন্তু বেয়াম,ভারী কাজ না করলে পেশী শক্তিশালী হবেনা, যতই ভাল খাবার খান না কেন, সামান্য ৫ মিনিট দৌড়ালেই হাপিয়ে যাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ