আপনার উত্তর হ্যা চাদে মানুষ গিয়েছিলো। আপনি যদি মহাবিশ্ব এর ম্যাপ দেখিতে পেতেন তাহলে হয়তো বুজে যেতেন যে চাঁদ আমাদের কত কাছের। আসলে সকল গ্রহের উপগ্রহ থাকে আর পৃথিবির উপগ্রহ হলো চাঁদ। যেটা পৃথিবির কাছেই অবিস্থান করেছে। আর আপনার যদি এই ব্যাপারে সন্দেহ থাকে তাহলে আপনি solar walk 2 নামের এপ টি ব্যাবহার করে দেখতে পারবেন। সেখা এই পর্যন্ত পাওয়া সব গ্রহের সঠিক অবস্থান দেওয়া আছে এবং গ্রহ গুলো কিভাবে সুর্যকে ঘিরে চলে তাও ঠিক ভাবে দেখতে পাবেন। শেষে একটু কথা বলি আমারা জানি চাঁদে প্রথম যাত্রি হচ্ছেন নিল আর্মিস্টন। তিনি সেখান থেকে আসার পর এই কথা বলেন যেই সময় তিনি চাঁদের মাটিতে পা রাখছিলেন ওই সময় তিনি আজান এর শব্দ শুনেছিলেন। যার কারনেই তিনি কেউ কে না জানিয়েই ইসলাম গ্রহন কিরেছিলো। পরে সেই কথা তার এক ডাইরি থেকে পাওয়া গিয়েছে।
নীল আর্মস্ট্রং ১৯৩০-মৃত্যু: আগস্ট ২৫, ২০১২) একজন মার্কিন নভোচারী ও বৈমানিক। তিনি চাঁদে অবতরণকারী প্রথম মানুষ হিসাবে পৃথিবীর ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর প্রথম মহাকাশ অভিযান হয় ১৯৬৬ খ্রীস্টাব্দে, জেমিনি ৮ নভোযানের চালক হিসাবে। এই অভিযানে তিনি ও ডেভিড স্কট মিলে সর্ব প্রথম দুইটি ভিন্ন নভোযানকে মহাকাশে একত্রে যুক্ত করেন। নিল আর্মস্ট্রং-এর দ্বিতীয় মহাকাশ মিশন ছিল এপোলো-১১ এর মিশন কমান্ডার হিসাবে। ১৯৬৯ সালের জুলাই মাসে এডউইন অলড্রিনকে সঙ্গে নিয়ে নিল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেন এবং প্রায় আড়াই ঘন্টা সেখানে অবস্থান করেন। সে সময়ে মাইকেল কলিন্স মূল নভোযানে অবস্থান করেন।
এতো কিছুর পরেও অনেকের কাছে সন্দেহ এবং সন্দেহের যথেষ্ট কারণও রয়েছেঃ
১. চাঁদে কোন বাতাস নেই, তবুও ছবিতে দেখা যাচ্ছে পতাকা উড়ছে!
২. চাঁদে সূর্যের আলো এক দিক থেকে পড়ার কথা, কিন্তু ছবিতে বিভিন্ন দিক থেকে পড়ছে, যেরকমটা সিনেমায় হয়ে থাকে!
এই সব রহস্যই রয়েগেছে।
উত্তর পড়ে আপনার যা মনে হয়েছে, আপাতত সেটাই বিশ্বাস করে থাকুন!