শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ইসলামে নারী পুরুষের সমান মর্যাদা। কারো কম বা কারো বেশি নেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

হাদিসে নারীর অধিকার ও মর্যাদা পুরুষের চেয়ে বেশি দিয়েছে। একটি বিখ্যাত হাদিস আমাদের সবার জানা জরুরি। এক সাহাবি রসুল (সা.)-কে বললেন, এই পৃথিবীতে আমার সব ভালোবাসা আর ভালো আচরণ কাকে উৎসর্গ করব? রসুল (সা.) বললেন, তোমার মাকে। এভাবে তিনবার রসুল (সা.) মায়ের কথা বলে চতুর্থবার বাবার কথা বলেছেন। আসলে নারীর সবচেয়ে বড় মর্যাদা হলো তার মাতৃরূপ। তারপর আসে বধূরূপের কথা। এখানেও রসুল (সা.) নারীকে পুরুষের ওপরে স্থান দিয়েছেন। বলেছেন, যার স্ত্রী সাক্ষ্য দেবে তার স্বামী ভালো, তার জন্য জান্নাত অপরিহার্য। কারণ, একমাত্র স্ত্রীই জানে তার স্বামী ভালো না মন্দ। স্ত্রীর পর নারীর আরেকটি রূপ কন্যা। এ কন্যা সম্পর্কেও রসুল (সা.) বলেছেন, যে পিতা বা ভাই একটি কন্যাকে ভালোভাবে লালন-পালন করবে তার জন্য একটি জান্নাত। দুটি কন্যা লালন-পালন করলে দুটি জান্নাত। অথচ কোথাও বলা হয়নি একটি পুত্রসন্তান লালন-পালন করলে একটি জান্নাত বা এই প্রতিদান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা। ইসলামের আগমনের আগে সামাজিকভাবে নারীদের কোনো মর্যাদাই ছিলনা। নারীদের প্রতি করা হতো অমানবিক আচরণ তারা ছিল নির্যাতিত অপমানিত। প্রাক ইসলামি যুগের দিকে তাকালেই তা অনুধাবন করা যায়। একমাত্র ইসলাম-ই দিয়েছে নারীর মর্যাদা, অধিকার ও নিরাপত্তা। [শুধুমাত্র সম্পদের অধিকার থেকে তাদের একটু খাটো করে রাখা হয়েছে]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।["সূরা আল বাকারা-২২৩") َ আর তালাকপ্রাপ্তা নারীদের জন্য প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী খরচ দেয়া পরহেযগারদের উপর কর্তব্য।("সূরা আল বাকারা-২৪১) (আয়াত দুইটি পড়ে বুঝতে পারি- দুইজনের অধিকার সমান)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ