কেঊ যদি রোজা রাখা অবস্থায় একটা মেয়ের সাথে বন্ধু হিসাবে কথা বলে ,কোন খারাপ কথা না।কিন্তু কথা বলার পর যদি বীর্যরস বের হয়।তাহলে রোজা কী নষ্ট হবে? আর এমন সমস্যা হলে কি কথা বলা ঠিক?ইসলামের আলোকে সমাধান চাই
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অবশ্যই রোজা নস্ট হবে কারন রোজা অবস্থায় শরির থেকে কিছু বের হলেই রোজা নস্ট হয়ে জায়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোন যুবতীর সাথে কোন যুবকের নিষ্কাম বন্ধুত্ব অসম্ভব। পরন্ত সেই বন্ধুত্বের জোরে দেখা সাক্ষাৎ ও অবাধ মেলামেশা করা বা কথাবার্তা বলা  নিঃসন্দেহে হারাম। তেমনি কোন যুবতীকে ‘বোন’ বানিয়েও অনুরূপ দেখা সাক্ষাৎ ও অবাধ মেলামেশা করা বা কথাবার্তা বলা বৈধ নয়। কারণ ‘বোন’ বলতে বলতেই বান আসে। ‘বোন’ বলতে বলতেই মনের বন তুফান তোলে। বরং কারো সাথে ‘মা’ পাতিয়েও অনুরূপ দেখা সাক্ষাৎ ও অবাধ মেলামেশা ইত্যাদি বৈধ নয়। যেহেতু কাউকে ‘বউ’ বললেই যেমন সে নিজের ‘বউ’ হয়ে যায় না। তেমনি কাউকে ‘মা’ বা ‘বোন’ বললেই নিজের মাহরাম হয়ে যায় না; যতক্ষণ না তাদের সাথে রক্ত, দুগ্ধ বা বৈবাহিক সম্পর্ক কায়েম হয়েছে। আপনার যে অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল তাতে রোজা নষ্ট হয়ে গিয়েছে তাই উক্ত রোজার কাজা আদায় করতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বীর্যরস দ্বারা যদি বীর্য উদ্দেশ্য হয় তাহলে রোযা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি বীর্যরস দ্বারা পিচ্ছিল পানি উদ্দেশ্য হয় (যা মনে মনে কুচিন্তা করার কারণে বের হয়) তাহলে রোযা ভাঙবে না। এমন সমস্যা হোক বা না হোক কোন গায়রে মাহরাম মেয়ের সাথে কথা বলা বা দেখা করার বৈধতা ইসলাম দেয়নি। অতএব এ ধরনের কবীরা গুনাহ থেকে আমাদের বেঁচে থাকা অবশ্য কর্তব্য।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ