আপনার উচিত ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করা।কারন আপনি ধর্মীয় বিষয় না বুঝার কারনে বিভিন্নভাবে মনের মধ্য আজেবাজে ধারনা চলে আসছে।তো আপনি যখন বিষয় গুলি বুঝতে পারবেন তখন আপনি সঠিক রাস্তায় চলতে পারবেন।এবং মনের কুধারনা গুলি দূরীভূত হবে। আল্লাহর রাসুল সাঃকে ও আল্লাহ তা'আলা প্রথমে পড়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।সুরা আলাকের প্রথমের আয়াত গুলি।**এবং হাদিসেও এসেছে ,প্রত্যেক মুসলিম নর নারীর জন্য দ্বিনি জ্ঞান অর্জন করা ফরয।
যে সময় চলে যায় তা আর কখনো ফিরে পাওয়া যায়না। শৈশবে সবাই থাকে নিষ্পাপ কিন্ত দিন যতই চলে যায় সে আস্তে আস্তে হয় গুনাহগার।
অন্তরের সকল কু-চিন্তা দুর করতে সদা সর্বদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেশিরভাগ সময়-ই দুয়া পাঠ করতেন। “হে আল্লাহ! সকল প্রশংসা তোমার যেভাবে তুমি বলেছ এবং আমরা যা বর্ণনা করি তার চেয়েও বেশি উত্তম। হে আল্লাহ! আমার নামায, আমার ইবাদাত, আমার জীবন ও আমার মরণ তোমার জন্য। পরিশেষে তোমার দিকেই আমার ফিরে আসা এবং আমার মালিকানা তোমার মালিকানাভুক্ত। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট সহায়তা চাই কবরের শাস্তি, অন্তরের কুচিন্তা ও কাজ কর্মের অনিশ্চয়তা হতে। হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই বায়ু বাহিত ক্ষতি হতেও।
শয়তান আমার পিছু ছাড়ছে না! এজন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে শয়তানের কুমন্ত্রনা থেকে পানাহ চেয়ে দুয়া করতে হবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেছেন, আর নামাজ কায়েম করো। নিশ্চয়ই নামাজ (মানুষকে) অশ্লীল এবং খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।' (সূরা আনকাবুত আয়াতঃ- ৪৫)
মনের সকল অসুখ তথা কুমন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাওয়ার বা ইসলাম অনুযায়ী জীবনযাপন করতে হলে নিয়মিত নামায কায়েম, তাসবিহ তাহলীল, দুয়া যিকির করা অপরিহার্য।