Call

হিশাম ইবনু ইউনস আল-কূফী (রহঃ) মুআয ইবনু জাবাল রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের কেউ যদি সালাতে শরীক হতে আসে এবং ইমাম যদি সালাতের কোন এক অবস্থায় থাকেন তবে সে ইমাম যা করছেন তাই করবে। (সূনান তিরমিজী, হাদিস নম্বরঃ ৫৯১) আলিমগণ এই হাদীস অনুসারে আমল গ্রহণের অভিমত দিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ইমামের সিজদার অবস্থায় যদি কেউ জামাআতে শরীক হতে আসে, তবে সেও সিজদায় শরীক হয়ে যাবে। তবে ইমামের সাথে রুকূ না পাওয়ায় বর্তমান রাকআত পাওয়ার ক্ষেত্রে তা যথেষ্ট বলে বিবেচিত হবে না। আবদুল্লাহ ইবনু মুবারক (রহঃ) এই রকম ক্ষেত্রে সে ইমামের সঙ্গে সিজদায় শরীক হওয়ার কথা গ্রহণ করেছেন। জনৈক রাবী থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেনঃ হয়ত এই সিজদা থেকে মাথা উঠানোর সাথে সাথে তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। চার রাকাত ফরজ নামাযে জামায়াতে তিন রাকআত যদি না পান তবে ইমাম যে অবস্থায় থাকবে আপনাকে-ও সেই অবস্থাতেই থাকতে হবে এবং ইমাম সালাম ফিরালে আপনাকে বাকি তিন রাকআত সালাত আদায় করে নিতে হবে। [ইমামের সাথে যেই রাকাত আদায় করেছেন তাতে রুকু পেতে হবে তা না হলে রাকআত হিসাবে গন্য হবেনা।]

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ