মৃত ব্যক্তির আত্মার শান্তির জন্য কালিমা খতম বা কোরআন খতম করা যাবে কি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

যাবে৷ কারন খতম দ্বারা উদ্দিশ্য হয় ইছালে ছওয়াব৷ আর ইছালে ছওয়াব যে কোন নেক কাজ দ্বারাই করা যায়৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হ্যা।এটা জায়েজ আছে।বর্তমান হক্কানে ঊলামায়ে ক্বেরাম দ্বারা এটা স্বীকৃত। ঈছালে ছাওয়াব হিসেবে কুরআন ও কালিমা খতম করে তার সাওয়াব মৃত ব্যাক্তির নামে বকশে দিতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

জ্বী অবশ্যই।যদি আপনি কোন মৃত ব্যাক্তির জন্য ১বার কুরআন খতম দিন।তাহলে যে মারা গেছে সে ও সওয়াব পাবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপন কেউ মৃত্যুবরণ করলে কুরআন পাঠ থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের ইবাদত করে তাদেরকে উপকৃত করা যায়। কিন্তু সমাজে সোয়া লাখী কলেমার খতম নামে যে খতমের প্রচলন রয়েছে এবং এর মাহাত্ম্য ও উপকারিতা সম্বন্ধে যা কিছু বলা হয়ে থাকে এর কোনো ভিত্তি ইসলামী শরীয়াতে নেই। সংখ্যা নির্ধারণ না করে এবং নির্দিষ্ট উপকারিতার প্রতি বিশ্বাস না করে কেউ যদি বেশি বেশি কালেমা পাঠ করে তাহলে তাতে আশা করা যায় মৃত ব্যক্তি উপকৃত হবেন এবং সেটা বৈধও হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যে ব্যাক্তি তার পিতা-মাতা উভয়ের কবর প্রত্যেক জুম’আর দিবসে যিয়ারত করবে। অতঃপর তাদের উভয়ের নিকট অথবা পিতার কবরের নিকট সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে, প্রত্যেক আয়াত অথবা অক্ষরের সংখ্যার বিনিময়ে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে।


মাকিল ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা তোমাদের মৃতদের কাছে সূরা ইয়াসিন পড়ো। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বরঃ ১৪৪৮


হাদিসের মানঃ যঈফ হলেও আপনজনের মৃতদের কাছে সূরা ইয়াসিন বা তাদের আত্মার শান্তির জন্য কোরআন খতম করা যাবে। 


তবে কালিমা সোয়া লাখ বার পড়া এরকম রেওয়াজ থাকলেও কোরআন হাদিসে এর কোন রেফারেন্স পাওয়া যায়না।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ