কোন পীর ভন্ড নাকি আসল সেটা কেমনে জানব ?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এক. অভিজ্ঞ আলিম হওয়া তথা কুরআন, হাদীস, তাফসীর, ফিকাহ সহ ধর্মীয় সকল বিষয়ে যথাযথ জ্ঞান থাকা। দুই. আলেমগণের সমর্থন থাকা তথা তার প্রতি অন্যান্য হাক্কানী আলেমদের সমর্থন থাকতে হবে। তিন. আধ্যাত্মিক দিক্ষা লাভ থাকা তথা ভাল হক্কানী পীর থেকে অনুমতি থাকা। চার. দুনিয়াবী লোভ লালসা না থাকা। যেমন, সম্মান বা সম্পদমোহ। পাঁচ. তার সান্নিধ্যে শরীয়ত সম্মত ভালো ফলাফল প্রকাশ পাওয়া। যেমন, দুনিয়ার মুহাব্বাত, গুনাহ সহ সকল বদ অভ্যাস কমে যাওয়া। ছয়. তার আমল আকীদা সম্পূর্ণ শরীয়ত মোতাবেক সুন্নত তরীকায় হওয়া। সাত. দ্বীনদার লোকদের ভক্তি বেশি হওয়া তথা দুনিয়াদার লোকদের থেকে দ্বীনদার লোকদের মুহাব্বত তার প্রতি বেশি হওয়া। আট. অধিকাংশ মুরিদদের চাল চলন ভাল হওয়া। নয়. মুরিদদের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা তথা মুরিদকে নিজের খেয়ালখুশি মত চলতে না দেয়া বরং তার উপর মেহনত করে তাকে কুরআন সুন্নাহর উপর পরিচালিত করা। দশ. যিকিরে মগ্ন থাকা। তিনি নিজেও আল্লাহর যিকির করবে এবং মুরিদদেরকেও নির্দেশ দিবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝা ও আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ