আগের তুলনাই মোটা হয়ে যাচ্ছি
আগে ওজন ৫২ কেজি ছিল এখন তা বেড়ে প্রায় ৫৭ কেজি
হয়েছে,
আমি খাবার খাওয়ার সময় পানি কম খাই যার ফলে খাবার
একটু বেশি খাওয়া হয়,
শরীর কমাতে করনীয় কী
জানালে উপকার হত
অধিক পরিমাণে পানি পান করুন
যদি আপনি শরীরের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান না করেন তাহলে আপনার শরীর কম ক্যালরি খরচ করবে। এতে খুশি হওয়ার কোনো কারণ নেই। এতে শরীরের পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে পাকস্থলীকে আরো কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। পাকস্থলীর পরিশ্রম কমাতে এবং শরীরের ক্যালরি পোড়াতে আপনার প্রচুর পরিমাণে পানি ও গ্রিন টি পান করা উচিত।
২. প্রাকৃতিক থাকুন
আপনার শরীরের জন্য পণ্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিচক্ষণতার পরিচয় দিন। জেনেটিক্যালি মডিফাইড অর্গানিজম (জিএমও) বা জৈবিকভাবে পরিবর্তিত প্রাণী বা উদ্ভিদকে খাদ্য হিসেবে না বলুন। এ ছাড়া বাজারে পাওয়া বিভিন্ন আন্টিবায়োটিক ও গ্রোথ হরমোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এরা আপনার শরীরকে মুটিয়ে দেবে।
৩. ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন
ইংরেজিতে একটি কথা আছে ‘আর্লি টু বেড আর্লি টু রাইজ, মেকস অ্যা ম্যান হেলদি ওয়েলদি অ্যান্ড ওয়াইজ’ অর্থাৎ সকালে দ্রুত ঘুম থেকে ওঠা এবং রাতে দ্রুত ঘুমাতে যাওয়া আপনাকে স্বাস্থ্যবান, সমৃদ্ধশালী ও জ্ঞানী করে তুলবে। কথাটা একেবারে ভুল নয়। সূর্যের রশ্মি আপনার শরীরের মেটাবোলিজম এবং শক্তি ব্যয়ের ওপর প্রভাব ফেলে। ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস আপনার শরীরের সেসব জৈবিক প্রক্রিয়ার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে যেগুলো সরাসরি দিবা-রাত্রির চক্রের ওপর নির্ভর করে।
৪. পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করুন
আপনার ডায়েট বা খাদ্য পরিকল্পনার তালিকায় দুগ্ধজাত খাদ্যদ্রব্য রাখার চেষ্টা করুন। এতে আপনার ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণের পাশাপাশি শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট দূর হবে। ফলে আপনার পেশি হবে সুগঠিত। খাদ্যে আয়রনের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখুন। এতে আপনার শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন সরবারাহ করতে পারবে। এ ছাড়া থাইরয়েড গ্রন্থির (গলার বিশেষ এক গ্রন্থি) কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে খাদ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণে আয়োডিনযুক্ত লবণ ব্যবহার করতে হবে।
৫. শরীরচর্চার পরিমাণ বৃদ্ধি করুন
যেকোনো ধরনের শারীরিক ব্যায়াম মেটাবোলিজমকে উন্নত করে। আপনার পেশির সবসময় শক্তির প্রয়োজন। তাই এর জন্য ব্যায়ামাগারে যোগ দিতে পারেন অথবা হাঁটার পরিমাণ বাড়াতে পারেন। এ ছাড়া নাচও কিন্তু এক ধরনের শারীরিক কসরত। তাই শরীরের ওজন কমাতে নাচটাও শিখে নিতে পারেন।
৬. স্বাস্থ্যকর ডায়েট বা খাদ্য পরিকল্পনা তৈরি করুন
যদি আপনি হঠাৎ করে খাওয়া-দাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেন তাহলে আপনি যা খাবেন তা শরীর দ্রুত জমা করা শুরু করবে। অস্বাস্থ্যকর এবং ঘনঘন স্ন্যাকস জাতীয় খাবার খেলে, যেমন ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বার্গার, পিৎজা, হট ডগ ইত্যাদি দেহের অতিরিক্ত চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। অন্তত দুইবেলা শাকসবজি এবং একবেলা আমিষ খান। তবে একেবারেই শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়া বাদ দেবেন না। কারণ শর্করা জাতীয় খাবার কম খেলে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
মুটিয়ে যাওয়া বা overweight tendency দ্রুত পেট,কোমর,মুখ সহ দেহের বিভিন্ন অংশের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে চান?
অতিরিক্ত ওজন বর্তমানে সারাবিশ্বেই একটা বিশাল সমস্যা। অতিরিক্ত ওজন একদিকে যেমন বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে অপরদিকে মানসিক অশান্তি,অবসাদ আর হীনমন্যতার কারন হয়ে দাড়ায়।
শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে মানুষ মোটা হয় বা ভুঁড়ি হয়। ফ্যাট সেল বা চর্বিকোষ আয়তনে বাড়ে তখন শরীরে চর্বি জমে। পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য দেহে চর্বি জমে, আবার যে পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে বা দেহ যে পরিমাণ ক্যালরি পাচ্ছে সে পরিমাণ ক্ষয় বা ক্যালরি খরচ হচ্ছে না-এ কারণেও দেহে মেদ জমতে পারে।
মদ্যপান, অতিরিক্ত ঘুম, মানসিক চাপ, স্টেরয়েড এবং অন্য নানা ধরনের ওষুধ গ্রহণের ফলেও ওজন বাড়তে পারে। বাড়তি ওজন কিংবা ভুঁড়ি নিয়ে অনেক সমস্যা। বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া রক্তনালিতে চর্বি জমে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাড়তি ওজন রক্তচাপেরও কারণ।ডায়াবেটিস টাইপ-২ দেখা দিতে পারে মেদ বৃদ্ধির জন্য।
মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।
ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে হাঁটাচলা করতে সমস্যা হয়। হাঁটুর সন্ধিস্থল, কার্টিলেজ, লিগামেন্ট ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। আর্থ্রাইটিস, গেঁটে বাত এবং গাউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত চর্বি থেকে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।দ্রুত পেটের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে চান?
নিজের ওজনটা কমিয়ে কমবেশি ঝরঝরে ও ফিট সকলেই থাকতে চান। অনেক ডায়েট, ব্যায়ামের পরও ওজন কমছে না? ভুলটি লুকিয়ে আছে অন্য কোথাও।মেদ ভুঁড়ি কিংবা একটু বাড়তি ওজন কমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষ সবসময়ই অনেক চিন্তিত থাকেন। কী করলে ওজন কমবে,
কী কী না খেলে ওজন কমবে, কোন কোন খাবার ওজন কমায়, ডায়েট করতে চাইলে কীভাবে করতে হবে এই সব ভেবে ভেবে ঘন্টার পর ঘণ্টা পার হয়ে যায়। Ayurveda-অনুযায়ী স্থূলতা বা মাত্রাতিরিক্ত ওজন হচ্ছে একটি মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা শুধুমাত্র হৃদয়ের ওপর অতিরিক্ত বোঝা নির্বাণ
লিভার, কিডনি কোমর, হাঁটু এবং গোড়ালীর জয়েন্টগুলোতে উপর স্ট্রেন. স্থূলতা করোনারি হৃদরোগ, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, বাত, গেঁটেবাত, যকৃত এবং পিত্ত থলি রোগের মত অনেক সমস্যার প্রধান কারণ হল স্থূলতা . আয়ুর্বেদীয় পদ্ধতিতে শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে.
অতিরিক্ত ওজন কমাইয়া ফেলার জন্য
১০০% নিরাপদ প্রাকৃতিক ভেষজ তথা গাছ-গাছড়ার ঔষধের মাধ্যামে ১ মাসে ৫-৭ কে জি কমানো সম্ভব, ১ মাসের ঔষধের মূল্য ২২৫০ টাকা (পাঠানো খরচ সহ ) বিফলে দ্বিগুণ মূল্য ফেরত গ্যারান্টির সহিত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে । ভিপি / পার্শ্বেল যোগে ঔষধ পেতে কল করুন: ০১৮২৩ ৬৯১ ০০৩
যোগাযোগঃ বিকল্প ( আয়ুর্বেদিক,ইউনানী ) চিকিৎসা ,চট্টগ্রাম। ০১৭১৪ ৮৩৯ ৪৫৪