আমেরিকার করোনা ভাইরাস ফোন করেছিল বাংলাদেশের করোনা ভাইরাসকে। বাকীটা ইতিহাস !
বাংলাদেশের করোনাঃ ভাই সালাম কেমন আছেন?
আমেরিকার করোনাঃ তুই আর কথা কইস না, মান ইজ্জত তুই রাখলি কিছু? তোর পারফরম্যান্স দেইখা তোরে নিজের ভাই পরিচয় দিতেও লজ্জা হয়, যেখানে আমি আমেরিকান গুলারে হোয়ায় দিতেছি আর তুই? তোর দেশের লকডাউন পর্যন্ত তুইলা দিতেছে, ছি ছি, কি করলি তুই ভাই!!!
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই আমার কি দোষ? এই দেশের মানুষ নিজেরাই বড় ভাইরাস ভাই, আপনি নিজে না দেখলে বিশ্বাস করবেন না ভাই। প্রথম সমস্যা হইলো ভাই এগো ভিতরে ঢুইকাতো মাংসই খুইজা পাই না, গলা থিকা পেট পর্যন্ত ধুলার স্তর ভাই, এরা নিঃশ্বাসে অক্সিজেন নেয় না ভাই, ধুলা নেয়, ভিতরের সব কাদা দিয়া মাখামাখি ভাই।
আমেরিকার করোনাঃ তুই মাংস পাস না অন্য ভাইরাস কেমনে পায়?
বাংলাদেশী করোনাঃ ঘোড়ার আন্ডা পায় ভাই, ভিতরে ঢুইকা দেখি বড় ভাইরা সব আমারে নিয়া হাসাহাসি করতেছে?
আমেরিকান করোনাঃ বড় ভাই কেডায় আবার?
বাংলাদেশী করোনাঃ আরে এইডস ভাই, ক্যান্সার ভাই, হাপানি ভাইরা। বাঙালির বডির মইধ্যে ঢুইকা দেহি বড় ভাইরা সব কানে ধইরা খাড়ায় রইছে, আমারে দেইখা তারা হাসতে হাসতে কয় পুরান পাগল ভাত পায় না নতুন পাগলের আমদানি।
আমেরিকান করোনাঃ কস কি? বাঙালির এ্যান্টিবডির এত পাওয়ার কেমনে? হালারাতো না খাইয়া থাকা জাতি!
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই বাঙালি জাতির মতো খাইওন্না জাতি নাই ভাই, ঘুম থিকা উইঠা এগো খাওয়া শুরু, খাইতে খাইতে ঘুমায় ভাই। কিছু না থাকলে মুড়ি নামে একটা মাল খায় ভাই যেইটার কোন স্বাদ নাই, ঘ্রান নাই, ভিটামিন নাই তাও ওগো সামনে খালি রাখবেন দেখবেন গরুর মতো চাবাইতেই থাকবো।
আমেরিকান করোনাঃ ফালতু বুঝ দিবিনা তুই আমারে। এতো খাইলে ওগো দেশে এতো রোগ বালাই কেন? এতো হাসপাতাল কেন?
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই খায়তো সব ভেজাইল্লা খাওন। পোড়া তেলে ভাজা, ধুলায় ভাজা, মাছিতে হাগা, পচা জিনিস খায় ভাই। আর ফরমালিন ছাড়াতো কোন খাওয়নই নাই। ওগো এ্যান্টিবডি জন্মের পর থিকা খালি মারামারি কিলাকিলির মইধ্যে বড় হইছে ভাই। আমি ঢুইকা কিছু কইও নাই এ্যান্টিবডি আইসাই আমারে থাপড়ান শুরু করছে ভাই। ওগো এ্যান্টবডি খুব ডিস্টার্বড ভাই।
আমেরিকান করোনাঃ কস কি? এতো ডেনজারাস জাতি...
বাংলাদেশী করোনাঃ ডেনজারাস কি কমু ভাই, এই খানে একটা ডিস্টিক আছে, নাম নিলে মামলা করবো, নাম না নেই, ওই ডিস্টিকে ভাই ছাগল রাহা নিয়া মার্ডার হইয়া যায় ভাই, লুডু খেলা নিয়া কোপাকুপি করে ভাই।
আমেরিকান করোনাঃ খাইছেরে। এতো দেখি পুরা কোপাকুপি জাতি। আচ্ছা বুঝতে পারছি ভাই, কিন্তু তবু একটু দেখ মানে...
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই চেষ্টাতো কম করতাছি না, কিছু কিছু ঘটনা ঘটে এগুলো দুনিয়ার অন্য কোন করোনা ভাইর ফেইস করতে হয় নাই ভাই। ওইদিন ভাই এক করোনা ভাইরাস অনেক কষ্টে একজনের মাস্কে বসছে মাত্র, ভাইরে ভাই এমন গন্ধ মাস্কে, গন্ধেই সেই ভাইরাস ভাই মইরা গেছে।
আমেরিকান করোনাঃ কস কি? এত গন্ধ? কেন এতো গন্ধ কেন? হালারা দাত মাজে না?
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই দাত রেগুলার মাজে কিনা জানি না, তয় বাসায় সবাই ভাই এক মাস্ক ব্যাবহার করে ভাই। বাপে মাস্ক পইরা বাজারে যায়, বিড়ি খাইতে খাইতে বাসায় আহে, আহার পর পোলায় হেই মাস্ক পইরা আবার গার্লফ্রেন্ডের লগে দেখা করতে যায়, আইলে মায় আবার হেই মাস্ক পইরা বইনের বাড়ী যাই, বিতিকিচ্ছিরি অবস্থা ভাই, এইডা যে ছাতা বদনা না হেগো কে বুঝাইবো।
আমেরিকান করোনাঃ ভাইরে ভাই, শুইনাই তো আমার বমি আসতেছেরে।
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই এগুলা কিছু না, ওইদিন এক করোনা ভাইরাস একজনের মুখে মাত্র ঢুইকা আমারে কল দিছে, ২ ঘন্টার মধ্যে সেই ভাই মারা গেল।
আমেরিকান করোনাঃ কেন? গন্ধওয়ালা মাস্ক পরছিল?
বাংলাদেশী করোনাঃ না ভাই, এইখানে একটা নদী আছে নাম বুড়িগঙ্গা। ওই নদীর পানি দিয়া কুলকুলি করছিল ভাই।
আমেরিকান করোনাঃ কস কি? নদীর পানি দিয়া কুলকুলি করলে আমরা মরবো কেন, আমরা কি এতোই দূর্বল ব্যাটা?
বাংলাদেশী করোনাঃ ভাই দুনিয়ার এমন কোন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস নাই যেগুলা এই নদীর পানিতে নাই। পানি না বইলা আপনি কইতে পারেন এইটা ভাইরাস আর ব্যাকটেরিয়ার জুস। সেই পানি দিয়া এই জাতি গোসল করে কুলকুলি করে ভাই। আর আপনি আমারে কন আমরা কি করতেছি? জীবনের ঝুকিতে পড়ছি ভাই এই দেশে আইসা।
আমেরিকান করোনাঃ ভাইরে ভাই, এ কোন জাতি!!! ভাই তোর উপর আর কোন রাগ অভিমান নাই, তুই বাইচা আছোস ওই দেশে এই জন্যই আমি খুশি।
সংগৃহীত
0 likes | 1744 viewsEvally আসলে কেমন ?? একটা পন্য কিনলেই ১০০% ফেরত মানে ২০০০টাকার পন্য ২০০০টাকাই ফেরত। এক কথায় ফ্রি আবার ২,৯৯,০০০ টাকার বাইক ৫০% ফেরত মানে ১,৪৯,৫০০ টাকা ফেরত। তাহলে এখানে Evally কেমনে লাভ করতেসে। নাকি Evally এর মানুষরাই মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। বেশির ভাগ মানুষই বলে প্রোডাক্ট হাতে পেলাম না, কিংবা ৬০/৭০ দিন লাগে!! প্লিজ কেও কনফিউশন টা দূর করে দেন। আসলে Evally তে কিছু ক্রয় করা কি সহজ,লাভ,নাকি প্রতারণা কিংবা হয়রানির শিকার হতে হবে না তো।
0 likes | 2827 viewsএকই গ্রুপের ঔষধ কোম্পানি ভেদে দামের মধ্যে এত কম বেশী হয় কেন? যেমন নোভার্টিস বাংলাদেশ লিমিটেড এর Sirdalud 2mg যার MRP (Tk.) 11.53 (প্রতি পিস) একই গ্রুপের ঔষধ ‘বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস এর Relentus 2mg ও অপসনিন ফার্মা এর Tizalud 2mg যার MRP (Tk.) 5.00 (প্রতি পিস) এছাড়া আরেকটি উদাহরণ হলো জিসকা ফার্মাসিউটিক্যালসের Scalp Lotion Truegain 5% যার MRP (TK) 450 একই গ্রুপের ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের Scalp Lotion Xenogrow 5% যার MRP (TK) 600. এখন প্রশ্ন হলো একই গ্রুপের ঔষধের দামের মধ্যে এতো কম বেশী হওয়ার কারণ আসলে কি?
0 likes | 3042 viewsলিঙ্গ মোটার করার ঔষধ নাম আমার বয়স ১৮ কিন্তুু এখন আমার লিঙ্গ একদম ছোট এখন আমি কি রকম ঔষধ খেতে পারি তা একটু নাম দেন দয়াকরে
0 likes | 3017 viewsনাম সংশোধন বিষয়টি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি অতি ঝামেলার এবং অস্পষ্ট বিষয়। সেই বিষয়টি নিজের অভিজ্ঞতা থেকে যতোটুকু সম্ভব সহজভাবে করা যায় তা তুলে ধরলাম। আমি আমার HSC এর সনদ এবং নম্বরপত্র তে মা এর নাম সংশোধন করার জন্য অনলাইনে আবেদন করি ১৯-১০-২০১৯ তারিখে। মোটামুটি আমরা সবাই জানি চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে নাম সংশোধন আবেদন করতে হয় অনলাইনে। অনলাইনে আবেদনের আগে সর্বপ্রথম আপনাকে তিনশত টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আপনার অভিভাবক কর্তৃক (বাবা /বাবার অবর্তমানে মা) প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এফিডেভিট করতে হবে। একজন আইনজীবীর মাধ্যমে কাজটি সম্পন্ন করতে আপনার খরচ হতে পারে ১০০০-১৫০০টাকা। এরপর সেই এফিডেভিট অনুসারে যেকোন দৈনিক পত্রিকায় সংশোধন বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। এতে খরচ পড়বে পত্রিকাভেদে ৩০০-৬০০ টাকা। (আমি সাঙ্গু পত্রিকায় ৩৫০টাকায় করেছিলাম) সেই বিজ্ঞপ্তির নমুনা টি এখানে দিয়ে দিলাম। এসব ছাড়াও নাম সংশোধনের পক্ষে যতোটুকু সম্ভব প্রমাণাদি যোগাড় করা যায় তা করে নেবেন। যেমনঃ ** সঠিক নাম উল্লেখ্য করে ওয়ারিশান সার্টিফিকেট ** চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র ** আপনার কোন শিক্ষা সনদ যদি সংশোধিত থাকে ** বাবা, মা এর জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ (যদি থাকে), পাসপোর্ট (বাবা মা এর নাম সংশোধন এর ক্ষেত্রে এর সবকয়টি দেয়ার চেষ্টা করবেন) ** ভাইবোনের শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, পাসপোর্ট (বাবা মা এর নাম সংশোধন এর ক্ষেত্রে) এরপর বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে Name correction অপশনের গিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন। সব ডকুমেন্টগুলোর মূলকপি স্ক্যান করে নিন।
=> এফিডেভিট যেহেতু ৩পৃষ্ঠার আর আপলোড করার অপশন একটা সেহেতু এটা pdf আকারে সেইভ করবেন।
=> সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার রেজিঃকার্ড/প্রবেশপত্র/ট্রান্সক্রিপ্টের মূলকপির অপশনের জন্যও একই ভাবে pdf আকারে সেইভ করবেন।
=> নাম সংশোধন এর সপক্ষে যৌক্তিক ডকুমেন্ট অপশনের জন্য একইভাবে উপরে উল্লেখিত সব কাগজপত্র পর্যায়ক্রমে pdf আকারে সেইভ করবেন।
=> আপনার নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট যেগুলোতে নাম ঠিক আছে সেগুলোর মূলকপি স্ক্যান করে pdf আকারে সেইভ করবেন। (আমি জন্ম নিবন্ধন ও পাসপোর্ট দিয়েছিলাম) সবশেষে আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবিও স্ক্যান করে নেবেন আপলোড করার জন্য। এবং পর্যায়ক্রমে সব সঠিকভাবে আপলোড করবেন। এরপর মোবাইল ব্যাংকিং বা বিকাশের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় আবেদন ফি পরিশোধ করবেন। আবেদন ফর্মে প্রদত্ত আপনার ফোন নাম্বারে ম্যাসেজের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে আপনার ড্যাশবোর্ডে লগইন করার জন্য Applicant ID ও পাসওয়ার্ড পাবেন। যেখানে লগইন করে আপনার সংশোধন আবেদনের তথ্য দেখতে পাবেন।
Documents অপশনে গেলে আপনার আপলোড করা সব ফাইল গুলো আপনি দেখতে পারবেন। আবেদন করার পর কাজ শেষ ভেবে অনেকেই ভুল করেন। কিন্তু এখানে একটা কাজ বাকী রয়ে যায়। আর তা হলো অনলাইনে আবেদনের পর আপনাকে অবশ্যই আপনার নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে Institute Approval করিয়ে নিতে হবে। যতোদিন Institute Approval হবে না ততোদিন এই বক্সে Pending লিখা থাকবে। Approved হলেই তারপর Approved লিখা টা আসবে। এটা করার জন্য এফিডেভিট এর মূলকপি এবং একসেট ফটোকপি, আপনার রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, সনদ এর ফটোকপি নিয়ে আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষের কাছে যাবেন। তিনি সম্মতি দিলে আপনি উক্ত প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার অপারেটরের কাছে গিয়ে বললে সে Institute Approved করে দেবে। এরপর শুরু অপেক্ষার পালা।
আমাকে ৪মাস অপেক্ষা করতে হয়েছিলো বোর্ড মিটিং এর জন্য। আপনার কাছে বোর্ড থেকে কল করে মিটিং এর সময় ও তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে। বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার সহ আরো অন্যান্য স্যারদের সমন্বয়ে মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মিটিং এ আপনি সহ আপনার বাবা কে উপস্থিত থাকতে হবে। যদি সংশোধন বাবা/মা এর নামের হয় তাহলে যার সংশোধন তাকে আপনার সাথে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে অন্যথায় আপনার আবেদন পরবর্তী মিটিং এর জন্য পিছিয়ে দেয়া হবে। ওইদিন অনেককেই ফিরে যেতে হয়েছিলো বাবা/মা উপস্থিত না থাকায়। আর অবশ্যই আবেদনের সময় আপলোড করা এফিডেভিট, মূল পত্রিকা সহ সকল কাগজপত্রের মূলকপি সাথে নিয়ে যাবেন মিটিং এ দেখানোর জন্য আর সাথে সবগুলোর ফটোকপিও রাখবেন। আপনার পূর্ববর্তী বা পরবর্তী কোন শিক্ষা সনদ যদি সংশোধিত থাকে তাহলে তা আপনার জন্য হবে প্লাস পয়েন্ট। এক্ষেত্রে আপনার আবেদন অতি সহজেই গৃহীত হবে। মিটিং এর পর আবেদন গৃহীত হলে Board Approval অপশনটি তে Approved লিখাটি আসবে। তার আগ পর্যন্ত Pending লিখা থাকবে। মিটিং এ আপনার আবেদন গৃহীত হলে এফিডেভিট এর মূলকপি, মূল পত্রিকা, ও বাকী কাগজপত্রের ফটোকপি বোর্ডে জমা দিয়ে চলে আসবেন। এরপর বোর্ডের ওয়েবসাইটের নোটিশে নজর রাখবেন কখন আপনার নাম সংশোধন এর আদেশকপি প্রকাশিত হয়। (আমার আদেশ কপি প্রকাশিত হয় মিটিং এর ১৭দিন পর)। এরপর নিয়মানুযায়ী এই আদেশ কপি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় ফি দিয়ে বোর্ডে গিয়ে আবেদন করলেই আপনার সংশোধিত সনদ ও নম্বরপত্র পেয়ে যাবেন।
0 likes | 3477 viewsআমার বয়স ২০।বিবাহিত। আমার একটা স্তনের বোটার আসেপাসে চুলকানি হয় তাতে চুলকাতে চুলকাতে ঘা হয়ে গেছে।এখন পানি বের হয় আর প্রচন্ড জলায়।
0 likes | 2916 viewsMm kit use in 15 December 2019 for abortion.Now again accidentally pregnant.can again use m m kit (April 2020)? Age 35+,3baby all ceaserian operation.
0 likes | 2602 viewsআসহাবে কাহফরা কি বর্তমানে জীবিত আছে? বিস্তারিত উত্তর চাই?
1 likes | 3827 views