নিচের নিয়ম মেনে খাবার খাবেন আশা করি সব ছিক হয়ে যাবে ১। খাবার শুরুতেই জিহবার ডগায় একটু লবণ দিয়ে থু থু করে ফেলে দিন । এতে সহজেই লালা আসবে যা খাবার হজমে সহায়ক হবে । ২। খাবার মাঝে বিরতি দিয়ে হাতের আঙ্গুলগুলি ভালো করে চেটে পুটে খান , এমনকি খাবার শেষেও কাজটি করুন । নিজের আঙ্গুল নিজে চাটতে যদি অস্বস্তিবোধ করেন, তাইলে আমার করনীয় কিছু নেই । ৩। খাবার আগেই এক গ্লাস পানি পান করে নিন, খাবার মাঝে খুব বেশি প্রয়োজন হলে একটু আধটু পানি কিন্তু খাবার শেষে পানি কখনই নই । খাবার কমপক্ষে আধা ঘণ্টা পরে পানি খাবেন ।
আপনি যে সমস্যা তা নিয়ম মাফিক খাওয়া দাওয়া করলে ঠিক হয়ে যাবে সাথে হালকা ঔষুধ সেবন করতে হবে পুষ্টিকর শাকসবজি খাবেন, ফলমূল খাবেন, কাঁচা পেপের সবজি খাবেন এতে পেট ক্লিয়ার থাকে, পযাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন, খাওয়ার আধ ঘন্টা আগে, গ্যাস্ট্রিক এর যে কোন ঔষুধ খেয়ে নিবেন, হজম শক্তি বাড়াতে, খাওয়ার রুচি বাড়াতে এবং পেটের. সমস্যা দূর করতে কারমিনা ২চামুচ করে দিন ২বার খান আশা করি সকল সমস্যা দূর হয়ে যাবে সমস্যা অতিরিক্ত হলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।
আপনি হজম শক্তি বাড়াতে নিচের কৌশল গুলো ব্যবহার করেন--- এগুলি করতে থাকলে ধীরে ধীরে আপনার হজম শক্তি বাড়বে। ১. পানি, পানি, পানি। আমাদের শরীরের ক্যালোরি প্রক্রিয়াকরণে পানি সহায়তা করে। সে কারণে এমনকি যদি আপনি একটু পানিশুন্যতায় ও ভোগেন তবে আপনার হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যাবে। আপনার কাজের ডেস্কের উপর একটি পানির বোতল রেখে পানি পান করতে পারেন, এবং এটা দুই থেকে তিন বার পূর্ণ করে আপনার কাজ করা কালীন সময়ে পানি পানের কাংখিত মাত্রা বাড়াতে পারেন। ২. কিছু পেশী তৈরি করুন। শরীরে আয়রনের শোষণ এবং আপনার আয়রন গ্রহনের মাত্রা বাড়িয়ে দিলে কেবল মাত্র যে এটি আপনাকে সুগঠিত করবে তাই নয় বরং এটা আপনার অবসর কালীন সময়েও বিপাকের মাত্রা বাড়িয়ে দিবে। ৩. খাবারকে মশলাদার রাখুন। আপনার খাবারের সাথে মশলাদার পানীয় যোগ করুন। শুকনা মরিচের একটি সক্রিয় উপাদান Capsaicin কেবল আপনার খাবারের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রাই যোগ করে না বরং বিপাকের হার ও বাড়িয়ে দেয়। ৪. এক কাপ কফি ঢেলে নিন। সকালে আপনার এক কাপ কফি পানের যে প্রথা তা কেবল সকালের মিটিং এর জন্য আপনাকে জাগিয়ে দেয় না, বরং তা স্বল্প সময়ের জন্য আপনার বিপাক প্রক্রিয়াও বাড়িয়ে দেয়। <ধন্যবাদ>