আমি জিনা করেছিলাম।আমি আল্লাহর কাছে মনে মনে অনুতপ্ত হয়েছি,ক্ষমা চেয়েছি কিন্তু নামাজ পরে তওবা করিনি।আমি তখন জানতাম না যে এরকম ব্যভিচার করলে পবিত্র কাউকে বিয়ে করা যায়না।আমি আমার স্বামীকে বিয়ের আগে জানিয়েছিলাম যে আমার আগে একজনের সাথে সম্পর্ক ছিল কিন্তু জিনার কথা লজ্জায় বলিনি।বিয়ের কিছুিদন পর সে সব জেনে যায়।এখন সে আমাকে খুব সন্দেহ করে।আমি জানি সেটা তার দোষ না।কিন্তু আমাদের সংসার প্রায় ভেঙ্গে যাওয়ার পথে।আমি ইস্তেগফারের নামাজ পরে আল্লাহর কাছে মাফ চেয়েছি।আমি আমার স্বামীকে অনেক ভালোবাসি।কিন্তু কিভাবে সব ঠিক হবে বুঝি না।আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আল্লাহ আমাকে মাফ করেন?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Hasankic

Call

হ্যা, আল্লাহর কাছে প্রথনা করি যেন আপনার গোনাহ গুলো আল্লাহ মাফ করে দেন এবং আল্লাহ আপনার যেন সকল অশান্তি হতে শান্তি দেন। এবং আল্লাহ আপনার অন্যায় গুলো যেন মাফ করেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shafaat

Call

আপনি অনুতপ্ত হয়েছেন এটা আপনার স্বামীকে বুঝান।আপনার স্বামীকে স্থানীয় মাওলানার কাছে নিয়ে যান।তার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কুরআন হাদিসের কথা শুনান।তারপর স্বামীর পছন্দের কিছু উপহার দিন।তাকে আন্তরিকতার সহিত সেবা করুন।বেশি করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান।বাকিটা আল্লাহ ভরসা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আললাহ আপনার গুনা গুলো মাফ করুন। এবং বেশি বেশি আললাহর কাছে তোবা করুন, তোবা করার নিয়ম হলো ভোর রাতে ফজরের ১ ঘনটা আগে উঠে দুই রাকাত বা চার রাকাত নামায পড়ে আললাহর দর বারে কাননা কাটি করে দোয়া করবেন এ বাভে , হে আললাহ আমি না জেনে না বুঝে গুনা করে পেলেছি তুমি আমাকে ক্ষমা কর ........ আর আপনার শামীর জনন ও দোয়া করবেন হে আললাহ আমার শামীকে সঠিক বুঝ দান কর ও ক্ষমা কর ইততাদি ,........ দোয়ার আগে ও পরে দুরুদ শরীফ পড়বেন , আর পতি দিন ফজরের নামাযের পরে ১০০ বার ইসতেগফার ও মাগরিবের নামাযের পর ১০০ বার ইসতেগফার পড়বেন এবং সকলের জনন দোয়া করবেন । ইনশা আললাহ অবশই আপনার দোয়া কবুল হবে । আর যদি সমবভ হয় ৪১দিনে ৪১ বার ছুরায়ে নিসা পড়বেন আর মুনাজাত করতে থাকবেন । আললাহ আপনার দোয়া কবুল করুন আমিন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যে ভুল হয়ে গেছে সে ভুলের সংশোধন আল্লাহর কাছে কায়মনবাক্যে ক্ষমা চাওয়া বা তওবা করা। এর উপর দিয়ে আর কিছু হতে পারেনা। কিন্তু সে তওবা করাটা যেন একদম আন্তরিক , তা আপনার স্বামীকে যে ভাবেই হোক বোঝাতে পারতে হবে। আর আরেকটি উপায় হল আপনার তাকে ভালোবাসা। এই জায়াগায় আসল।  তাকে ভালোবাসার ব্যাপারে মোহিত করে রাখতে পারলে ধীরে ধীরে সমস্যা ইনশায়াল্লাহ কেটে যাবে। অার সর্বপরি আল্লাহর রহমত ও সাহায্য চায়তে হবে লাগাতার নামাযের মাধ্যমে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ArefinMasud

Call

আপনি নিঃসন্দেহে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার স্বামীও একজন যিনাকারী!! কারন, আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন, "খারাপ (ব্যভিচারী) মহিলা খারাপ (ব্যভিচারী)পুরুষদের জন্য, এবং খারাপ (ব্যভিচারী)পুরুষ খারাপ (ব্যভিচারী) মহিলার জন্য। মহান রাব্বুল আলামীনের কথা অকপটে সত্য। যারা যিনা করে বিপরীতে তারা যিনাকারী নারী-পুরুষই লাভ করে। কোন যিনাকারী পবিত্র কাউকে সঙ্গি-সঙ্গিনী হিসেবে পাবেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার স্বামী যখন জেনে গেছে তখন তিনি ভেঙ্গে পরবেন এবং আপনাকে সন্দেহ করবে এটাই স্বাভাবিক। যেকোনো গুনাহ আল্লাহ্‌ মাফ করেন (বান্দার হক ছাড়া)। এখন কি করবেন আপনি? আল্লাহ্‌র কাছে তওবা করুন। স্বামীর খেদমত বাড়িয়ে দিন। স্বামীর সাথে আদরসূলভ আচরণ বেশি করুন। পরহেজগার এবং পর্দানশীন হয়ে যান। বিভিন্ন ভাবে তার মন জয় করার চেষ্টা করুন। মোট কথা নিজেকে স্বামীর সামনে এমনভাবে উপস্থাপন করুন যেন আপনার স্বামী ভাবেন তিনি ছাড়া আপনার জীবনে আর কিছুই নেই। এভাবে হয়তো সব ঠিক হয়ে যেতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ