আললাহ আপনার গুনা গুলো মাফ করুন। এবং বেশি বেশি আললাহর কাছে তোবা করুন, তোবা করার নিয়ম হলো ভোর রাতে ফজরের ১ ঘনটা আগে উঠে দুই রাকাত বা চার রাকাত নামায পড়ে আললাহর দর বারে কাননা কাটি করে দোয়া করবেন এ বাভে , হে আললাহ আমি না জেনে না বুঝে গুনা করে পেলেছি তুমি আমাকে ক্ষমা কর ........ আর আপনার শামীর জনন ও দোয়া করবেন হে আললাহ আমার শামীকে সঠিক বুঝ দান কর ও ক্ষমা কর ইততাদি ,........ দোয়ার আগে ও পরে দুরুদ শরীফ পড়বেন , আর পতি দিন ফজরের নামাযের পরে ১০০ বার ইসতেগফার ও মাগরিবের নামাযের পর ১০০ বার ইসতেগফার পড়বেন এবং সকলের জনন দোয়া করবেন । ইনশা আললাহ অবশই আপনার দোয়া কবুল হবে । আর যদি সমবভ হয় ৪১দিনে ৪১ বার ছুরায়ে নিসা পড়বেন আর মুনাজাত করতে থাকবেন । আললাহ আপনার দোয়া কবুল করুন আমিন ।
যে ভুল হয়ে গেছে সে ভুলের সংশোধন আল্লাহর কাছে কায়মনবাক্যে ক্ষমা চাওয়া বা তওবা করা। এর উপর দিয়ে আর কিছু হতে পারেনা। কিন্তু সে তওবা করাটা যেন একদম আন্তরিক , তা আপনার স্বামীকে যে ভাবেই হোক বোঝাতে পারতে হবে। আর আরেকটি উপায় হল আপনার তাকে ভালোবাসা। এই জায়াগায় আসল। তাকে ভালোবাসার ব্যাপারে মোহিত করে রাখতে পারলে ধীরে ধীরে সমস্যা ইনশায়াল্লাহ কেটে যাবে। অার সর্বপরি আল্লাহর রহমত ও সাহায্য চায়তে হবে লাগাতার নামাযের মাধ্যমে।
আপনি নিঃসন্দেহে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার স্বামীও একজন যিনাকারী!! কারন, আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন, "খারাপ (ব্যভিচারী) মহিলা খারাপ (ব্যভিচারী)পুরুষদের জন্য, এবং খারাপ (ব্যভিচারী)পুরুষ খারাপ (ব্যভিচারী) মহিলার জন্য। মহান রাব্বুল আলামীনের কথা অকপটে সত্য। যারা যিনা করে বিপরীতে তারা যিনাকারী নারী-পুরুষই লাভ করে। কোন যিনাকারী পবিত্র কাউকে সঙ্গি-সঙ্গিনী হিসেবে পাবেনা।
আপনার স্বামী যখন জেনে গেছে তখন তিনি ভেঙ্গে পরবেন এবং আপনাকে সন্দেহ করবে এটাই স্বাভাবিক। যেকোনো গুনাহ আল্লাহ্ মাফ করেন (বান্দার হক ছাড়া)। এখন কি করবেন আপনি? আল্লাহ্র কাছে তওবা করুন। স্বামীর খেদমত বাড়িয়ে দিন। স্বামীর সাথে আদরসূলভ আচরণ বেশি করুন। পরহেজগার এবং পর্দানশীন হয়ে যান। বিভিন্ন ভাবে তার মন জয় করার চেষ্টা করুন। মোট কথা নিজেকে স্বামীর সামনে এমনভাবে উপস্থাপন করুন যেন আপনার স্বামী ভাবেন তিনি ছাড়া আপনার জীবনে আর কিছুই নেই। এভাবে হয়তো সব ঠিক হয়ে যেতে পারে।