প্রাকৃতিকভাবে নিজকে আরও লম্বা আর স্মার্ট করে তুলুন শুধু ১০ টি টিপস মেনে চলে পৃথিবীতে চলছে বড় (পেশাগত) হওয়ার প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতার যুগে নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে চায় সবায়। স্মার্ট হওয়ার টিপস নিয়ে অনেক কিছুই পড়েছেন। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন আপনি ইচ্ছে করলে আপনার উচ্চতাও কিছুটা বাড়িয়ে নিতে পারেন প্রাকৃতিকভাবে। নিজেকে সবার সামনে স্মার্ট করে তুলতে হলে একটু লম্বা হওয়া দরকার বৈ কি? আসুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হওয়া যায় তার সেরা ১০ টি টিপসঃ ১) সুষম খাদ্য গ্রহণ করুনঃ মোটা শরীরে মানুষকে অনেকটাই খাটো দেখায়। সেক্ষত্রে আপনাকে এমন খাদ্য গ্রহণ করতে হবে যেন আপনি এই মোটা হওয়া থেকে বাচঁতে পারেন। আপনি সঠিক নিয়মে খাওয়া দাওয়া করলে আরও লম্বা হবেন, সাথে অবশ্যই ভালো বোধ করবেন। * পর্যাপ্ত পরিমাণ চর্বিহীন প্রোটিন খাবার খান। চর্বিহীন প্রোটিন খাবার বলতে মুরগীর মাংস, মাছ, দুধ এই ধরনের খাবার খান। এগুলো আপনার পেশীর বৃদ্ধি এবং হাড়ের সঠিক বিকাশে সাহায্য করবে। * ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খান। দুধ, দই, সবুজ শাকসবজীতে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন। ২) ব্যায়াম করুনঃ আমার মনে হয় ব্যায়ামের বিকল্প কিছু হতে পারে না। উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন। যদি ব্যায়াম করতে খুব বেশী আলসেমী করেন তাহলে অন্তত প্রতিদিন হাঁটুন। ৩) পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমানঃ ঘুম মানুষের মানসিক শান্তির পাশাপাশি যেমন শারীরিক শান্তি দেয়, তেমনি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে ঘটতে পারে আপনার স্বাভাবিক বৃদ্ধির ব্যাঘাত। তাই রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমান। এতে আপনার শারীরিক বৃদ্ধি ত্বরান্তিত হবে। ৪) দেহের সঠিক অঙ্গবিন্যাসঃ চলাফেরায় নিজেকে এমব ভাবে তুলে ধরুন যেন আপনাকে আরও স্মার্ট এবং লম্বা দেখায়। মেরুদন্ড সোজা রেখে হাটুন, বসুন। ঘুমানোর সময়ও ঘাড় সোজা রেখে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৫) ঝুলে থাকা ব্যায়াম করুনঃ ঝুলে থাকা ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মত এই ব্যায়ামটি অবশ্যই করবেন। ১০ সেকেন্ড করে করে ঝুলে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট করুন। কষ্ট হলেও কাজে দিবে। ৬) সঠিক সময়ে খাওয়া-দাওয়া করুনঃ খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। মনে রাখবেন অসময়ে খাওয়া আপনার লম্বা হওয়ার পথেই শুধু বাঁধা দেয় না, এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। তাই সঠিক সময় অনুযায়ী খাওয়া দাওয়া করুন। এক্ষত্রে প্রতিদিন তিনবার খাওয়া ছেড়ে দিন। লম্বা হওয়ার জন্য দিনে অন্তত পাঁচ বার খাওয়া দাওয়া করবেন। মোবাইলে এ্যালার্ম দিয়ে রাখুন। ৭) লম্বার হওয়ার জন্য ঐষুধ খাওয়া বাদ দিনঃ লম্বা হওয়ার জন্য বাজারে অনেক ধরনের ঐষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো লম্বা হওয়ার নিশ্চয়তা দেয়। এমন খবর থেকে হাজার হাত দূরে থাকুন। এগুলো আপনাকে লম্বা করতেতো পারবেই না অন্যদিকে আপবনার স্বাস্থ্যের ১২ টা বাজিয়ে দিবে। ৮) বাই-সাইকেল চালানঃ শুধু মটর সাইকেল চালালেই হবে? ঐটা করলে দিনে দিনে কুঁজো হয়ে যাবেন। বাই-সাইকেল চালান। এতে আপনার লম্বা হওয়ার পথ সুগম হবে। ৯) যেগুলো লম্বা হওয়ার পথে বাধা তা থেকে দূরে থাকুনঃ প্রথমেই বলি ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। মদ্যপান বা এই জাতীয় বস্তু থেকে দূরে থাকুন। এগুলোতো আপনাকে লম্বা হতে দিবেই না, সাথে আপনাকে সামাজিক ভাবে হেয় করবে। ১০) আত্মবিশ্বাস বাড়ানঃ মনে রাখবেন যে কোন কাজের সফলতার জন্য আত্মবিশ্বাস অনেক বড় একটা ব্যাপার। অনেক ঐষুধ যেখানে কাজ করে না সেখানে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাসই অনেক বড় কাজ করতে সক্ষম। আত্মবিশ্বাসী হোন যে, আমি লম্বা হবই। দেখবেন ফল পেতে শুরু করেছেন। কিছু কথাঃ লম্বা হওয়ার কিছু অস্থায়ী সমাধান আছে । যেমন - উচু হিল বা স্যান্ডেল ব্যবহার করুন। কিন্তু এগুলো অস্থায়ী সমাধান। তাছাড়া লম্বা জেনেটিক কারণেও হয়।
প্রাকৃতিকভাবে নিজকে আরও লম্বা আর স্মার্ট করে তুলুন শুধু ১০ টি টিপস মেনে চলে ১) সুষম খাদ্য গ্রহণ করুনঃ মোটা শরীরে মানুষকে অনেকটাই খাটো দেখায়। সেক্ষত্রে আপনাকে এমন খাদ্য গ্রহণ করতে হবে যেন আপনি এই মোটা হওয়া থেকে বাচঁতে পারেন। আপনি সঠিক নিয়মে খাওয়া দাওয়া করলে আরও লম্বা হবেন, সাথে অবশ্যই ভালো বোধ করবেন। * পর্যাপ্ত পরিমাণ চর্বিহীন প্রোটিন খাবার খান। চর্বিহীন প্রোটিন খাবার বলতে মুরগীর মাংস, মাছ, দুধ এই ধরনের খাবার খান। এগুলো আপনার পেশীর বৃদ্ধি এবং হাড়ের সঠিক বিকাশে সাহায্য করবে। * ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খান। দুধ, দই, সবুজ শাকসবজীতে আপনি ক্যালসিয়াম পাবেন। ২) ব্যায়াম করুনঃ আমার মনে হয় ব্যায়ামের বিকল্প কিছু হতে পারে না। উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন। যদি ব্যায়াম করতে খুব বেশী আলসেমী করেন তাহলে অন্তত প্রতিদিন হাঁটুন। ৩) পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমানঃ ঘুম মানুষের মানসিক শান্তির পাশাপাশি যেমন শারীরিক শান্তি দেয়, তেমনি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে ঘটতে পারে আপনার স্বাভাবিক বৃদ্ধির ব্যাঘাত। তাই রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমান। এতে আপনার শারীরিক বৃদ্ধি ত্বরান্তিত হবে। ৪) দেহের সঠিক অঙ্গবিন্যাসঃ চলাফেরায় নিজেকে এমব ভাবে তুলে ধরুন যেন আপনাকে আরও স্মার্ট এবং লম্বা দেখায়। মেরুদন্ড সোজা রেখে হাটুন, বসুন। ঘুমানোর সময়ও ঘাড় সোজা রেখে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৫) ঝুলে থাকা ব্যায়াম করুনঃ ঝুলে থাকা ব্যায়াম উচ্চতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মত এই ব্যায়ামটি অবশ্যই করবেন। ১০ সেকেন্ড করে করে ঝুলে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট করুন। কষ্ট হলেও কাজে দিবে। ৬) সঠিক সময়ে খাওয়া-দাওয়া করুনঃ খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। মনে রাখবেন অসময়ে খাওয়া আপনার লম্বা হওয়ার পথেই শুধু বাঁধা দেয় না, এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। তাই সঠিক সময় অনুযায়ী খাওয়া দাওয়া করুন। এক্ষত্রে প্রতিদিন তিনবার খাওয়া ছেড়ে দিন। লম্বা হওয়ার জন্য দিনে অন্তত পাঁচ বার খাওয়া দাওয়া করবেন। মোবাইলে এ্যালার্ম দিয়ে রাখুন। ৭) লম্বার হওয়ার জন্য ঐষুধ খাওয়া বাদ দিনঃ লম্বা হওয়ার জন্য বাজারে অনেক ধরনের ঐষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো লম্বা হওয়ার নিশ্চয়তা দেয়। এমন খবর থেকে হাজার হাত দূরে থাকুন। এগুলো আপনাকে লম্বা করতেতো পারবেই না অন্যদিকে আপবনার স্বাস্থ্যের ১২ টা বাজিয়ে দিবে। ৮) বাই-সাইকেল চালানঃ শুধু মটর সাইকেল চালালেই হবে? ঐটা করলে দিনে দিনে কুঁজো হয়ে যাবেন। বাই- সাইকেল চালান। এতে আপনার লম্বা হওয়ার পথ সুগম হবে। ৯) যেগুলো লম্বা হওয়ার পথে বাধা তা থেকে দূরে থাকুনঃ প্রথমেই বলি ধূমপান থেকে দূরে থাকুন। মদ্যপান বা এই জাতীয় বস্তু থেকে দূরে থাকুন। এগুলোতো আপনাকে লম্বা হতে দিবেই না, সাথে আপনাকে সামাজিক ভাবে হেয় করবে। ১০) আত্মবিশ্বাস বাড়ানঃ মনে রাখবেন যে কোন কাজের সফলতার জন্য আত্মবিশ্বাস অনেক বড় একটা ব্যাপার। অনেক ঐষুধ যেখানে কাজ করে না সেখানে শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাসই অনেক বড় কাজ করতে সক্ষম। আত্মবিশ্বাসী হোন যে, আমি লম্বা হবই। দেখবেন ফল পেতে শুরু করেছেন।
লম্বা হওয়ার জন্য আপনি কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। ব্যায়ামের নিয়মগুলো আলোচনা করা হলো-১। মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশটি আস্তে আস্তে তুলুন। মেরুদন্ড বাঁকা করে মাথাটা পেছনের দিকে যতটা পারা যায় বাঁকান। ২। হাঁটু ভাঁজ করে, হাতের তালু ও হাঁটুতে ভর দিয়ে বিড়ালের মত হোন। মাথা উপরের দিকে বাঁকিয়ে পিঠ নিচের দিকে বাঁকিয়ে নিন। এরপর মাথা নিচু করে মেরুদন্ড বা পিঠ উপরের দিকে বাঁকা করুন। ৮ সেকেন্ড পর এভাবে কয়েক বার করুন। ৩। মেঝেতে বসুন। দু পা দুদিকে ছড়িয়ে দিন। এরপর ডান হাঁটু তে নাক লাগানোর চেষ্টা করুন, হাঁটু ভাঁজ না করে যতটা পারা যায়। ৮ সেকেন্ড থাকুন এভাবে। এরপর বা পায়ে একই ভাবে করুন। ৪। উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এরপর হাতের তালু ও পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে শরীরটি উপর দিকে বাঁকিয়ে উঁচু করে তুলে ধরুন মাথা নিচে রেখে। এভাবে ৮ সেকেন্ড থাকুন। ৫। মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাটু ভাঁজ করে পায়ের গোড়ালী নিতম্বের কাছে নিয়ে আসুন। এরপর গোড়ালী হাত দিয়ে ধরুন। এরপর কোমড় সহ নিতম্ব উপরের দিকে উঠান। মাথা নিচে থাকবে। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন।