মোটা হওয়ার জন্য বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন রকম হারবাল ওষুধ বাজারজাত হচ্ছে যা খেলে খুবি তারাতারি মোটা হওয়া সম্ভব। তবে যদিওবা প্রচার করা হয়ে থাকে যে সেগুলি সম্পূর্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত তবুও সেগুলি এরিয়ে চলাই উচিৎ হবে। আপনি সকলপ্রকার দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে নিয়মিত স্বাভাবিক খাবার যেমন দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, ও প্রচুর শাকসব্জি খান। প্রচুর পানি খাবেন। এবং প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করবেন। আশা করি অচিরেই আপনি নিজের শারিরীক পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
ভাই মোটা হওয়ার আগে লম্বা হউন।আমি আপনাকে কিছু লম্বা হওয়ার টিপস দেব,আশা করি মেনে চললে মাএ এক মাসে আপনার উচ্চতার পরিবর্তন আপনি নিজেই দেখতে পারবেন। ১।প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে একটু ২০ মিনিট ব্যায়াম করুন।যেমন,আপনি আপনার পায়ের পাতা স্পর্শ করুন।হাটু যেন ভাজ না হয়।ঠিক ৪ সেকেন্ড পরপর এই ব্যায়াম করুন ২।কোবরা সাপের মত আপনি আপনার হাটু এবং পায়ের পাতা মেঝেতে ছাড়িয়ে দিন,এবার হাতের উপর ভর দিয়ে মাথা উপরের দিকে দিয়ে তাকিয়ে থাকুন।৫ সেকেন্ড পরপর করুন। ৩।এবার এক গ্লাস দুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন।আর ঘুমানোর সময় হাটুর নিচে বালিশ দিয়ে ঘুমাবেন।কারন ঘুমের মাধ্যমে আপনার শরিরের হরমোন আপনার বৃদ্ধি ঘটাবে। ৫।সকালে ঘুম থেকে উঠে সেই পুর্বের ব্যায়াম গুলো একই নিয়মে করেন।আর ব্যায়াম শেষ হলে কোন গাছের ডালে ধরে ঝুলতে থাকুন।এতে আপনার হাত দেহের সাথে লম্বা হতে সাহায্য করবে। ৬।আর গোসলের সময় প্রচুর পরিমানে সাতার কাটবেন।কারন সাতার আপনার লম্বা হতে অনেক অনেক সহায়তা করবে। আর ৯~১০ ঘন্টা ঘুমাবেন।আমার এই নিয়ম মাএ ১ মাস নিয়মিত মেনে চললে আপনার হাইট আপনি নিজেই দেখতে পারবেন।আশা করি আপনি ফল পাবেন!
লম্বা হওয়ার জন্য আপনি কিছু ব্যায়াম করতে পারেন। ব্যায়ামের নিয়মগুলো আলোচনা করা হলো-১। মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে শরীরের উপরের অংশটি আস্তে আস্তে তুলুন। মেরুদন্ড বাঁকা করে মাথাটা পেছনের দিকে যতটা পারা যায় বাঁকান। ২। হাঁটু ভাঁজ করে, হাতের তালু ও হাঁটুতে ভর দিয়ে বিড়ালের মত হোন। মাথা উপরের দিকে বাঁকিয়ে পিঠ নিচের দিকে বাঁকিয়ে নিন। এরপর মাথা নিচু করে মেরুদন্ড বা পিঠ উপরের দিকে বাঁকা করুন। ৮ সেকেন্ড পর এভাবে কয়েক বার করুন। ৩। মেঝেতে বসুন। দু পা দুদিকে ছড়িয়ে দিন। এরপর ডান হাঁটু তে নাক লাগানোর চেষ্টা করুন, হাঁটু ভাঁজ না করে যতটা পারা যায়। ৮ সেকেন্ড থাকুন এভাবে। এরপর বা পায়ে একই ভাবে করুন। ৪। উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন। এরপর হাতের তালু ও পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে শরীরটি উপর দিকে বাঁকিয়ে উঁচু করে তুলে ধরুন মাথা নিচে রেখে। এভাবে ৮ সেকেন্ড থাকুন। ৫। মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাটু ভাঁজ করে পায়ের গোড়ালী নিতম্বের কাছে নিয়ে আসুন। এরপর গোড়ালী হাত দিয়ে ধরুন। এরপর কোমড় সহ নিতম্ব উপরের দিকে উঠান। মাথা নিচে থাকবে। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন।