এক্ষেত্রে যদি আপনি চেষ্টা করেন আমি কম কথা বলে থাকবো,সেক্ষেত্রে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।কেননা কখন আপনি বেশি কথা বলে ফেলেছেন টেরও পাবেন না। তাই আপনি এক্ষেত্রে বইএর সাথে বেশি সময় কাটাতে পারেন, এতে আপনি বেশি কথা বলার চান্স পাবেন না। এছাড়া বই পড়ে(শুধুমাত্র একাডেমীক বই না বাইরের বই ও)আপনি জ্ঞানও অর্জন করতে পারবেন। আপনি যদি গল্পের বই পড়ে থাকেন,বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখবেন গল্পের নায়ক খুব কম কথা বলে। আমাদের সবার মধ্যে একটা সুপ্ত বাসনা থাকে নিজেকে নায়ক প্রমাণ করার।এভাবে আপনি অই গল্পের নায়ক দ্বারা পরোক্ষভাবে অণুপ্রাণিত হয়ে কথা বলা কমিয়ে দিতে পারেন। এছাড়া কথায় আছে শিক্ষিত মানুষ কম কথা বলে,তাই নিজেকে সুশিক্ষিত তথা স্বশিক্ষিত করুন। আশা করি অন্য গুলো আপনার ক্ষেত্রে কাজে না দিলেও শেষের কথাটি নিশ্চয়ই কাজে দেবে।
আপনি কথা বলার আগে কিছু বিষয় চিন্তা করে নিন-
আমাদের সমাজে যদি কেউ বেশি কথা বলে তাকে বাচাল বলা হয়। যাকে অনেকে অপছন্দ করে থাকে। তাই আমাদের উচিত প্রয়োজনীয় কথা ছাড়া না বলা,অতিরিক্ত কথা বলা উচিত নয় মনে করেনঃ আমি আপনাকে জিজ্ঞাসা করলাম ভাই আপনার বাপের/ আব্বুর নাম কী....!? আপনি উত্তর দিলেনঃ রহিম মন্ডল আরে ভাই চেনে না কাদের মন্ডল এর চাচাতো ভাই রহিম মন্ডল আমি তার ছোট ছেলে। কিন্ত আপনি এটা না বলে খুব সহজে বলতে পারতেন আপনার বাপের/আব্বুর নাম রহিম মন্ডল। তাই প্রয়োজনীয় কথা ছাড়া বলা যাবে না।