আসসালামু আলাইকুম , আমার ইদানিং খুব বড় কিছু সমস্যা দেখা যাচ্ছে । যেমন খালি মনে হচ্ছে এই মনে হয় বায়ু বের হলো , আবার বেশি যেটি সমস্যা সেটি হচ্ছে বার বার মনে হয় সিজদা দেবার সময় মনে হল প্রসাব বের হচ্ছে , প্রশ্ন হচ্ছে , আমি মাঝে মাঝে স্নধেহ এর কারনে নামাজ এক্সট্রা পরে নিঈ , যেমন আজ জুম্মার নামাজে ফরয নামাযের পর মনে হল যে বায়ু বের হল , ফরয নামজের ভিতরে ও এম্নটা হয়েছিলো তাঈ আমি আবার ২ রাকাত নামাজ আদাই করলাম অজু করে জুম্মার নামাজ , এই মনে করে যে আমার জুম্মার নামাজ যদি না হয়ে থাকে তাহলে এর কাফফারা এইটা , আমি মাঝে মাঝেই এম্নটা করে থাকি , সন্দেহ এর কারনে নামাজ পরে থাকি এইটা কি পাপ কিছু ?>  
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আগে আপনি সিউর হন।এটাকে সত্যি ই বের হয় নাকি আপনার মনের কল্পনা? যদি সত্যি ই হয়।তবে কয়েকদিন লক্ষ্য করুন।দেখেন ঠিক হয় কি না।যদি ঠিক না হয়, তবে চিকিৎসা নিন।আর যদি মনে হয় এটা এমনি মনের সন্দেহ তবে এটি হয়তো শয়তান আপনাকে ধোকা দিচ্ছে, আল্লাহ কে ভয় করুন,আল্লাহর আজাব সম্পর্কে জানুন।তাহলেই এর থেকে মুক্তি সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পবিত্রতা ব্যতীত সালাত কবূল হবে না।  আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা যখন সালাতের জন্য দাঁড়াতে চাও তখন ধৌত করে নিবে নিজেদের মুখমন্ডল এবং হাত কনুই পর্যন্ত আর মাসেহ করে নিবে নিজেদের মস্তক এবং ধৌত করে নিবে নিজেদের পা গ্রন্থি পর্যন্ত। (সূরাহ্ আল-মায়িদাহ্ ৫/৬) আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তির হাদাস হয় তার সালাত কবূল হবে না, যতক্ষণ না সে উযূ করে। হাযরা-মাওতের জনৈক ব্যক্তি বলল, হে আবূ হুরাইরাহ! হাদাস কী? হাদাস কী? তিনি বললেন, নিঃশব্দে বা সশব্দে বায়ু বের হওয়া। সহীহ বুখারী। হাদিস নম্বরঃ ১৩৫ হাদিসের মানঃ সহিহ। যদি আপনার হাদাস হয়েই থাকে তাহলে পরে যেই নামাজ পড়েন এতে পাপ হবেনা। বরং আপনাকে তা আদায় করতেই হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ