আমি কিভাবে সেক্স করলে আমার স্ত্রী প্যগনেট হবে না?

প্রথমেই আপনি হস্তমৈথুন একেবারে ত্যাগ করুন । এটি অত্যন্ত খারাপ একটি অভ্যাস । প্রতিদিন পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করুন , এতে আপনার মানসিক স্থিতি আসবে । চেষ্টা করুন জ্ঞানী মানুষদের...

এজন্য প্রথমেই আপনাকে হস্তমৈথুন পুরোপুরি ছেড়ে দিতে হবে। হস্তমৈথুন করলে এই ক্ষতি পোষাতে পারবেন না। হস্তমৈথুন পুরোপুরি ছাড়ার পর পুষ্টিকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুমান, নিয়ম মেনে চলুন ... আস্তে আস্তে...

আপনি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ১।লাইকোপোডিয়াম ২।ফসফরাস ২০০-সিএম পর্যন্ত ৩।বায়োপ্লাজেন ২৭ জার্মানী ৪।জিনসেং( হ্যানিম্যান হোমিও) ৫।মুগাল্লিজ(নিউ লাইফ)/ইউনী জালীনূস(ইউনীড্রাগ) ৬।ডীবেকস অয়েন্টমন্ট ৩ টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।আশা করি আল্লাহ্ র রহমতে ভাল ফলাফল পাবপন।

মানুষের লিঙ্গের গোড়ায় কোন শক্তি থাকেনা। লিঙ্গের শক্তি নির্ভর করে মানসিক শক্তি আর রক্ত সঞ্চালনের উপর, আপনি তো মানসিক রোগী লিঙ্গের গোড়ায় শক্তি কোথা থেকে পাবেন?? এর থেকে মুক্তির পথ আজবগুজি চিন্তা মাথা থেকে দূরে রাখুন, পাশাপাশি মানসিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এতে করে দীর্ঘমেয়াদী ঔষধ খেলে সব ঠিক হয়ে যাবে, উত্তেজনা সহ।

মাসিক শুরু হওয়ার আগের ৭ দিন এবং মাসিক শুরু হওয়ার পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে নিরাপদ সেক্স করতে পারেন,এতে প্রেগন্যান্ট হবে না। তবে মাসিক চলাকালিন সেক্স করা ইসলামে যায়েজ নেই।  এই নিয়ম...

সাধারণত যাদের মাসিক চক্র ২৮-৩০ দিনে হয় তাদের ক্ষেত্রে মাসিক হওয়ার ১০তম দিন থেকে ২০ তম দিন গুলো বাদে সহবাস করলে প্রেগন্যান্ট হবে না। প্রতিমাসেই শারীরিক অবস্থা ও মাসিক চক্র একই...

আপনি অদ্ভুত রকম প্রশ্ন করেছেন জনাব। একটি সম্পর্ক টিকে থাকে বিশ্বাসের উপর। মানুষ তাদের বিবাহিত জীবনের  স্বর্ণযুগ পার করে একমাত্র বিশ্বাসের উপর। শুধুমাত্র বিশ্বাস আছে বলেই স্বামী স্ত্রী একত্রে সারাজীবন...

সাধারণত যাদের মাসিক চক্র ২৮-৩০ দিনে হয় তাদের ক্ষেত্রে মাসিক হওয়ার ১০তম দিন থেকে ২০ তম দিন গুলো বাদে সহবাস করলে প্রেগন্যান্ট হবে না তবে এই নিয়ম শতভাগ নিশ্চিত নয়...

খুবেই ইম্পর্টেন  একটি প্রশ্ন করেছেন ।তবে আসুন বলছি ↓ আপনি বললেন যে নিয়মিত মাসিকের জন্য নিরাপদ সহবাসের সময় জানেন কিন্তু অনিয়মিত মাসিকের জন্য নিরাপদ সহবাস করার সময়  জানেন না  ↓...

আপনি নিজেকে কন্টুল রাখার চেষ্টা করুন। আপনার মনকে বুঝান যে অতিরিক্ত সহবাস করার ফলে আপনার সমস্যা হচ্ছে। সপ্তাহে ১-২ দিন সহবাস করুন। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দুধ ডিম, মধু, কালোজিরা ইত্যাদি...