শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jamiar

Call

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য । আসলে চুল পড়ার অন্যতম কারণ হতে পারে আপনার নিয়মিত চুল পরিষ্কার না করার বাজে অভ্যাস। চুল পড়া রোধে নিয়মিত চুলের যত্ন নিন। নিয়মিত চুল না ধুলে মাথার ত্বকে ময়লা জমে খুশকির জন্ম হয় যা কিনা চুল পড়ার অন্যতম কারণ। এছাড়াও ভিটামিন ই আয়রনের অভাবের কারনেও মাথার চুল পড়ে।  আর খেয়াল রাখুন চুল ধোয়ার জন্য আপনার ব্যবহার করা শ্যাম্পু যেন অবশ্যই হালকা হয়।

আপনি ভিটামিন যাতীয় খাবার গ্রহন করুন ।আসলে  ভিটামিন কেবল মাত্র আমাদের দেহের সুস্থতার জন্যই জরুরী নয় বরং আমাদের চুলের জন্য ও এটা ভীষণ জরুরী। ভিটামিন- এ ,ই মাথার ত্বক থেকে উপকারি সিরাম সরবরাহ করে আর ভিটামিন এ মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই চুল পড়া রোধ করতে চাইলে আগে সবার আগে নিশ্চিত করুন আপনার শরীর যাতে পর্যাপ্ত ভিটামিন পায়।

এছাড়াও জিঙ্ক আর আয়রন আমাদের মাথার ত্বকে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সবচেয়ে বেশী ভূমিকা রাখে। আর মাথার চুল পড়ে যাওয়ার জন্য দায়ী কারণ গুলোর একটি হলম মাথার ত্বকে অক্সিজেনের সল্পতা। তাই চুল পড়া বন্ধ করতে জিঙ্ক আর আয়রন বেশী বেশী গ্রহণ করুন। যেমন মটরশুঁটি, বাদাম, কলিজা, মাংস, দুধে আপনার প্রয়োজনীয় জিংক আর আয়রন বিদ্যমান। আপনি আপনার খাবার তালিকায় এই খাবারগুলো রাখতে ভুলবেন না। আসা করি আপনার চুল পরা থেকে মুক্তি পাবেন। আর হ্যা আপনি ভিটামিন ই জাতীয় তেল ইউস করবেন , অলিভ অয়েল, সেভেন ওয়েল তেল গুলো নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া রোধ হবে  । আসা করি বুঝতে পারছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মাথার চুল পড়ার কয়েকটি ধরণ আছে। 

যেমনঃ

১) সমস্ত মাথার থেকে সমান ভাবে চুল কমে যাওয়া বা পড়ে যাওয়া। এরুপ চুল ওঠার পেছনে সিফিলিটিক কারণ দায়ী থাকে।

২) মাথার বিভিন্ন স্থানে গোল গোল চাকা চাকা আকারের যে চুল ওঠে এটিকে মেডিকেলের ভাষায় বলা হয় Alopecia Areata.এই প্রকার চুল ওঠার পেছনে সাইকোটিক দোষের ভূমিকা থাকে।


৩) আরেক প্রকার চুল উঠা দেখা যায় সেটি বংশগত। সাধারণত বংশে পূর্বপুরুষদের এরকম চুল পড়ার প্রবণতা থাকে। 


এন্টি মায়াজমেটিক চিকিৎসার দ্বারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে চুল ওঠার আরোগ্যকর চিকিৎসা সম্ভব। এর সঙ্গে সঙ্গে চুলের গোড়ার follicle ও hair shaft ঠিকমতো পুষ্টি উপাদান পাচ্ছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে। মাথার চুলের ত্বক সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন খুশকি না জমে। চুলের ত্বক ঠিকমতো যত্ন করতে হবে।


কেশুতি পাতা রস করে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় মাখা যেতে পারে। এটি চুলের গোড়ায় সিন্থেটিক ভিটামিন হিসেবে কাজ করে। 


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ