মাথার চুল কুকড়িয়ে যায় এবং তালুতে চুল একদম কম!! এখন কি করব?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
smarboy

Call

বাজারে hair ware peroration নামে এক ধরনের তৈল পাওয়া যায়।এটা ব্যাবহার করে দেখেতে পারেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি ছেলে হয়ে থাকলে gatsby জেল ব্যবহার করুন।কমপক্ষে ২ সপ্তাহ ব্যবহার করুন আর মেয়ে হলে কয়েক দিন গরম পানি দিয়ে চুল বিজিয়ে রাখুন।তারপর চুল ভালো ভাবে আচরান তারপর কমপক্ষে সপ্তাহে ৩ দিন দিনে ২ বার করুন।৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কুকড়ানো চুল সিল্কি ও সোজা করার সহজ উপায়

মূলত চুল একবার জন্ম থেকে কোঁকড়া থাকলে তা স্থায়ীভাবে সিল্কি করার চেষ্টা করলে তা খুব বেশি সম্ভব হয় না। তবুও যতটুকু হবে সেটাই ভাল। চুল সিল্কি করার একটা সহজ উপায় হল, আপনি সাধারনত যে শ্যাম্পু ব্যাবহার করেন, সেই শ্যাম্পু দিয়ে প্রথমে আপনার মাথার চুল ধুয়ে নিন। এর পর এক মগ পানিতে একটি লেবুর রস বা ভিনেগার ভাল করে মিশিয়ে নিন। তারপর চুল ভেজা অবস্থাতেই সমস্ত চুলে সেই লেবুর পানি ধীরে ধীরে ঢালুন। আলতো করে চুলটা মুছে নিন। চুল শুকিয়ে এলেই তফাতটা দেখতে পারবেন।


লেবু সব সময়ই বাজারে কম বেশি পাওয়া যায়। তাই কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই অনেক সহজেই আপনার চুল সিল্কি করতে পারেন। চুলের যত্নে টকদই এর কোন বিকল্প নেই। টকদই এর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে মাথার খুশকি চলে যায় এবং আপনার চুল হয়ে উঠে সিল্কি ও প্রাণবন্ত। এককাপ টকদই এর সাথে একটি লেবুর রস ও ২ টেবিল চামচ তেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন।

এবার গোসলের আগে সমস্ত চুলে এবং চুলের গোড়ায় এই প্যাকটি ভালকরে ধীরে ধীরে লাগান। এভাবে প্যাকটি মেখে ৩০-৪০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে খুব ভালভাবে ধুয়ে ফেলুন। চুল শুকালে আপনি নিজেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুই বার এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করতে পারেন। ভাল ফলাফল পাবেন।


প্রাকৃতিক উপায়ে চুল সোজা করার কিছু কৌশলঃ

১. নারকেল এবং লেবুঃ

তাজা নারকেলের দুধের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর এই মিশ্রণটিকে কয়েক ঘণ্টার জন্য ফ্রিজে সংরক্ষন করুন। একটি ঘন ক্রিমি লেয়ার দেখা যাবে পাত্রের উপরে। এই লেয়ারটাই দরকার চুল সোজা করার জন্য। পুরো চুলে এটি লাগিয়ে নিন এমনকি স্কাল্পেও লাগাবেন। ১৫-২০ মিনিট ধরে চুল টিকে স্টিম করুন। সব শেষে ধুয়ে ফেলুন সমস্ত চুল। এভাবে নিয়মিত করতে থাকলে আপনি ধীরে ধীরে দেখবেন আপনার চুল সোজা হতে শুরু করেছে।


২. ক্যাস্টর অয়েলঃ

ক্যাস্টর অয়েলে আছে চুলের গ্রোথ আর চুল সোজা করার গুনাগুণ। এই তেল চুলের স্কাল্পে ভালো ভাবে ম্যাসাজ করুন, তারপর চিরুনি দিয়ে চুল বরাবর আঁচড়াতে থাকুন। যখন চুল আঁচড়াবেন তখন ব্লো ড্রাই করুন হাই হিটে। ব্লো ড্রাই করার পর চুলে যেন তেলতেলে ভাব না থাকে, চুল হতে হবে শুষ্ক। তারপর একটি ভেজা তোয়ালে দিয়ে চুল জড়িয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা ধরে। এটা চুলকে অতিরিক্ত হিট থেকে soothe করবে আর স্ট্রেইটনেস বজায় থাকবে।


৩. বানানা হেয়ার প্যাকঃ

দুটি ম্যাসড কলার সাথে দুই টেবিল চামচ মধু, দই এবং অলিভ অয়েল আর ১টি ডিমের সাদা অংশ মেশান। এই প্যাক পুরো চুলে লাগিয়ে মাথায় একটি শাওয়ার ক্যাপ পরে ফেলুন। তারপর ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবেও আপনার চুল অনেকটা সোজা দেখাবে।


৪. ফুলারস আর্থঃ

ফুলারস আর্থ বা মুলতানি মাটি তো আমরা সবাই চিনি। কিন্তু এতো দিন জানতাম এটি ত্বকের ডীপ ক্লিনজিং এর জন্য ব্যবহার করা হয় কিন্তু এটি চুলের যত্নেও অনন্য। এক কাপ মুলতানি মাটির সাথে একটি ডিমের সাদা অংশ, দুই চামচ চালের গুঁড়ো আর পানি মেশান। মিশ্রণটি অনেক পাতলা হতে হবে যাতে সমস্ত চুল কোট করা যায়। চুলে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রাখুন আর মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতে থাকুন। সপ্তাহে ২-৩বার এটি করুন। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার কোঁকড়া চুল কেমন সোজা হয়ে আসছে। সব থেকে বড় কথা কোঁকড়া চুল সোজা না করে ঐ কোঁকড়া চুলকেই স্টাইল করা সাজানোটাই বুদ্ধিমানের কাজ। যাদের অনেকের সিল্কি চুল রয়েছে তারা অনেকেই স্টাইল করার জন্য কোঁকড়া করে থাকেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হুম ভাইয়া আপনি চুল স্ট্রেইট করতে পারেন বা রেগুলার কন্ডিশনার বেবহার করতে পারেন।এতে আপনার চুল সোজা হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HmFayzullah

Call

নিজের সৌন্দর্য্য আরেকটু বাড়িয়ে তুলতেই অনেকে চুল রিবন্ডিং করান। কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে রিবন্ডিং করা যায় না বলে চুলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতেই পারে। তাই রিবন্ডিং করা চুলে নিতে হবে বাড়তি যত্ন। আপনি চাইলে ঘরে বসেই নিতে পারেন এই যত্ন- ১. সপ্তাহে ২ দিন রাতে নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল হালকা গরম করে চুলে ম্যাসাজ করুন। ২. কিছুক্ষণ চুল আঁচড়ে নিন, এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। ৩. শ্যাম্পু করার আগে ১ টি ডিম, ১ চা চামচ ক্যাস্টর অয়েল, ১ চা চামচ লেবুর রস এবং সমপরিমাণ মধু দিয়ে প্যাক তৈরি করে মাথার তালুতে লাগান। একঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। ৪. গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে আধা ঘণ্টা চুল পেঁচিয়ে রেখে শ্যাম্পু করুন। চুলের রুক্ষভাব কমবে। ৫. রিবন্ডিং করা চুল খুলে রাখা হয় বলে দ্রুত ময়লা জমে। সপ্তাহে অন্তত তিনবার শ্যাম্পু করুন। ৬. সাধারন শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল রুক্ষ হলে মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। ৭. শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। ৮. চুল নিস্তেজ হয়ে পড়লে শ্যাম্পু করার পর দুই লিটার পানিতে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এতে চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ৯. চুল ভেঙে গেলে সপ্তাহে একবার হট অয়েল ম্যাসাজ করুন। খুশকির সমস্যা বাড়লে মাথার স্ক্যাল্পে লেবু বা পেঁয়াজের রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। ১০. চুল রুক্ষ হলে গোসলের পর এক মগ পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। চুল মসৃণ হবে। ১১. চুল সিল্কি করতে চার কাপ পানিতে চা-পাতা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে সেই পানিতে চুল ধুয়ে নিন। ১২. নারিকেল তেলের সঙ্গে কাঁচা আমলকি ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে রেখে দিন। প্রতিদিন গোসলের এক ঘণ্টা আগে মিশ্রণটি পুরো মাথায় স্কাল্পে লাগিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। তারপর রিঠা ভেজানো পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। শেষে অল্প পানিতে কয়েক ফোটা মধু ও চায়ের লিকার মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। ভাল লাগলে http://mixtrickbd.com ঘুরে আসেন

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ