I am Dr. Dipankar Mondal. Practicing Homepathy in my private chamber "Hahnemann Homeo Health Care ". For any type of chronic disease you can contact with me. Dr. Dipankar Mondal. Registered Homeopath.
শিশুর কান্না থামানোর উপায়ঃ ছোট শিশুর কথা বলার বা তাদের মনের ভাব প্রকাশ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো কান্না। যেহেতু ছোট বাচ্চারা কথা বলতে পারে না তাই তারা কান্নার মাধ্যমেই তাদের না পাওয়ার অথবা দুঃখ কষ্টের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে থাকে। এই কারণে বাচ্চার কান্না থামানোর জন্য প্রথমেই কান্নার কারণটি খুঁজে বের করা চাই। শিশু কান্নার সঙ্গে সঙ্গেই দুধ খাওয়ানোর জন্য ব্যস্ত হওয়া উচিত নয়। প্রথমেই বের করা উচিত কেন শিশু কাঁদছে? শিশু সাধারণত যে সকল কারণে কান্না করে থাকে সেগুলোর ভেতরে অন্যতম হলো শিশুর হয়তো ক্ষুধা লাগতে পারে, শিশু ঘুমাতে চাইতে পারে, শিশু হয়তো প্রস্রাব বা পায়খানা করেছে পরিষ্কার করার কথা বলতে পারে, সে হয়তো অন্য কোন বায়না করছে সেটি পূরণ করার কথা বলতে পারে, সে হয়তো বাড়তি আদর চাইছে! সুতরাং কান্নার আসল কারণটি বের না করে শুধু দুধ খাওয়াতে ব্যস্ত হলেই হবে না। সাধারণত নতুন নতুন বাবা মা এই সকল ক্ষেত্রে ভুল করে থাকে। তাই শিশুর কান্না থামানোর উপায় এই সকল বিষয়ের উপর নজর রেখে নিজেকেই খুঁজে বের করতে হবে সর্বোচ্চ সচেতন থাকতে হবে। ডাঃ দীপংকর মন্ডল। রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ।
১) কোলেস্টেরল পাথর এবং
২) পিগমেন্ট পাথর।
অধিক পরিমাণে কোলেস্টেরল পিত্তথলিতে জমা হয়ে সেটি পাথরের রূপ নেয়। পিত্তথলিতে যে বিলিরুবিন থাকে সেটি সম্পূর্ণ নিশ্চিত হতে না পারলে সেটিও পাথরের আকার নিতে পারে। যেকোনো কারণে পিত্তথলির অসুস্থ তাহলে পিত্ত নিঃসরন সম্পূর্ণভাবে হয় না এবং পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও হরমোন ঘটিত নানা কারণ, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদির কারণে পিত্তথলিতে পাথর হতে সহায়তা করে থাকে।
পিত্থতলিতে পাথর হলে যে সকল লক্ষণ প্রকাশ পায়ঃ
পিত্থতলিতে পাথর হলে সাধারণত পিত্তথলি বরাবর এক ধরনের ব্যথা যন্ত্রণা অনুভব হয়। তলপেটে ব্যথা হতে পারে। তার সাথে বমি বমি ভাব থাকতে পারে। এছাড়াও শারীরিক অন্যান্য অসুস্থতা, দুর্বলতা ইত্যাদি থাকতে পারে।
পিত্তথলির পাথর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিঃ
পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসা খুব সুন্দরভাবে হয় হোমিওপ্যাথিতে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে পিত্তথলির পাথর সার্জারী ব্যতিরেকেই ভালো হয়ে গেছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সাধারণত লক্ষণ ভিত্তিক। পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং করে, রোগীর সামগ্রিক মনোদৈহিক লক্ষণ সংগ্রহ করে, শক্তিকৃত, একক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ করতে হয় রোগীর চিকিৎসায়।
কিছু মাদার টিংচার যেমন বার্বেরিস ভলগ, কার্ডুয়াস মেরি এই সকল ঔষধ চমৎকার কাজ করে পিত্তপাথুরী রোগের ক্ষেত্রে।
পথ্যঃ পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় ঔষধের পাশাপাশি পথ্যের উপর অবশ্যই নজর রাখতে হবে। কাঁচা বা পাকা পেঁপে, পেঁপের আঠা অর্থাৎ পেঁপে সকল ভাবেই খেতে হবে। পেঁপের আঠা লিভারের উপর মহৌষধ। তবে পেঁপের আঠা সরাসরি মুখে নিয়ে খেলে জিব্বায় ঘা হতে পারে। তাই চিনি বা ময়দার সঙ্গে পেঁপের আঠা মিশিয়ে এবং মুখে পানি নিয়ে এই পদ্ধতিতে পেঁপের আঠা গিলে খেতে হবে।
পিত্ত পাথরের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কালীন সর্বদাই সচেতন থাকতে হবে এবং প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এর দ্বারা রোগের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদি রোগ জটিল মনে হয়, পাথর খুব বড় হয়ে যায়, তাহলে অবশ্যই সার্জিক্যাল অপারেশন করে পাথর অপসারণ করতে হবে।
ডাঃ দীপংকর মন্ডল।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ।
0 likes | 24 viewsপিত্তথলিতে পাথর এবং তার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ
পিত্তথলিতে সাধারণত দুই প্রকারের পাথর হতে দেখা যায়।
১) কোলেস্টেরল পাথর এবং
২) পিগমেন্ট পাথর।
অধিক পরিমাণে কোলেস্টেরল পিত্তথলিতে জমা হয়ে সেটি পাথরের রূপ নেয়। পিত্তথলিতে যে বিলিরুবিন থাকে সেটি সম্পূর্ণ নির্গত হতে না পারলে সেটিও পাথরের আকার নিতে পারে। যেকোনো কারণে পিত্তথলি অসুস্থ তাহলে পিত্ত নিঃসরন সম্পূর্ণভাবে হয় না এবং পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এছাড়াও হরমোন ঘটিত নানা কারণ, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদির কারণও পিত্তথলিতে পাথর হতে সহায়তা করে থাকে।
পিত্তথলিতে পাথর হলে যে সকল লক্ষণ প্রকাশ পায়ঃ পিত্তথলিতে পাথর হলে সাধারণত পিত্তথলি বরাবর এক ধরনের ব্যথা যন্ত্রণা অনুভব হয়। তলপেটে ব্যথা হতে পারে। তার সাথে বমি বমি ভাব থাকতে পারে। এছাড়াও শারীরিক অন্যান্য অসুস্থতা, দুর্বলতা ইত্যাদি থাকতে পারে।
পিত্তথলির পাথর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসা খুব সুন্দরভাবে হয় হোমিওপ্যাথিতে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে পিত্তথলির পাথর সার্জারী ব্যতিরেকেই ভালো হয়ে গেছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সাধারণত লক্ষণ ভিত্তিক। পূর্ণাঙ্গ কেস টেকিং করে, রোগীর সামগ্রিক মনোদৈহিক লক্ষণ সংগ্রহ করে, শক্তিকৃত, একক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ করতে হয় রোগীর চিকিৎসায়।
কিছু হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচার যেমন বার্বেরিস ভলগ, কার্ডুয়াস মেরি এই সকল ঔষধ চমৎকার কাজ করে পিত্তপাথুরী রোগের ক্ষেত্রে।
পথ্যঃ পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসায় ঔষধের পাশাপাশি পথ্যের উপর অবশ্যই নজর রাখতে হবে। কাঁচা বাবা পাকা পেঁপে, পেঁপের আঠা তথা পেঁপে সকল ভাবেই খেতে হবে। পেঁপের আঠা লিভারের মহৌষধ। তবে পেঁপের আঠা সরাসরি মুখে নিয়ে খেলে জিব্বায় ঘা হতে পারে। তাই চিনি বা ময়দার সঙ্গে পেঁপের আঠা মিশিয়ে এবং মুখে পানি নিয়ে এই পদ্ধতিতে পেঁপের আঠা গিলে খেতে হবে।
সতর্কতাঃ পিত্ত পাথরের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা কালীন সর্বদাই সচেতন থাকতে হবে এবং প্যাথলজিক্যাল টেস্ট এর দ্বারা রোগের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদি রোগ জটিল মনে হয়, পাথর খুব বড় হয়ে যায়, তাহলে অবশ্যই সার্জিক্যাল অপারেশন করে পাথর অপসারণ করতে হবে।
ডাঃ দীপংকর মন্ডল।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ।
0 likes | 17 viewsহোমিওপ্যাথির পরিভাষায় চর্মরোগ একটি সোরা দোষঘঠিত পিড়ীত অবস্থা। চর্মরোগ কে আমরা চর্মের স্থানীয় রোগ ভেবে ভুল করি। মূলত চর্মরোগ আমাদের চর্মের যে স্থানে প্রকাশিত হয় সেটি সেখানকার স্থানীয় রোগ নয় বরং এটি অভ্যান্তরীণ রোগ।
চর্মে শুধু তার প্রকাশ মাত্র। মহাত্মা স্যামুয়েল হ্যানিম্যান এর ভাষায় আমাদের শরীরে তিন প্রকার মায়াজম বা রোগবীজ আছে। সোরা, সিফিলিটিক ও সাইকোটিক। এই তিন প্রকার রোগবীজ থেকেই মূলত সকল রোগের সৃষ্টি। এই তিনটি রোগবীজের ভেতর "সোরা" থেকেই সর্বপ্রকার চুলকানি, পাচড়া, একজিমা জাতীয় চর্ম রোগের প্রকাশ হয়ে থাকে। তাই অভ্যন্তরীণভাবে সোরা দোষের প্রতিকার ব্যতীত চর্মপীড়া প্রকৃত আরোগ্য হয় না। এবং কোন প্রকার বাহ্য প্রয়োগ বা মলম দ্বারা এই চর্মরোগ দূরীভূত করার চেষ্টা করা হলে তা দূরীভূত না হয়ে বরং চাপা পড়ে নতুন অন্য কোন রোগ আকারে শরীরে প্রকাশিত হয়। সাধারণত বাহ্য প্রয়োগের দ্বারা চর্মপীড়া চাপা দিলে প্রধানত অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।
এছাড়াও কোন কোন ব্যক্তির দীর্ঘদিন যাবৎ পাতলা পায়খানা বা মস্তিষ্ক বিকৃতির মত অসুবিধাও দেখা দেয়। তাই হোমিওপ্যাথি বা সদৃশ বিধান মতে লক্ষণ সাদৃশ্যে, হোমিওপ্যাথিক শক্তিকৃত একক ঔষধ, সূক্ষ্মমাত্রায় প্রয়োগের ফলে এই রোগ সমূলে আরোগ্য হয়ে থাকে। তাই চর্মপীড়া চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করুন, সুস্থ থাকুন।
ডাঃ দীপংকর মন্ডল
ডিইচএমএস (ঢাকা)
0 likes | 45 viewsTVS টেস্টের সম্পূর্ণ অর্থ Transvaginal Ultrasound. এটিকে Endovaginal Ultrasound ও বলা হয়। যেহেতু vagina এর ভেতর পরীক্ষা টি করা হয় তাই একে Transvaginal এবং যেহেতু পরীক্ষাটিতে high frequency ultrasound ব্যবহৃত হয় তাই একে Transvaginal ultrasound টেস্ট বলে। ২/৩ ইংচি লম্বা একটি ultrasound probe ভ্যাজাইনার ভেতর প্রবেশ করানো হয় এবং organ গুলোর image নেওয়া হয়। TVS টেস্ট কখন করা হয়? মুলত ultrasound হল এমন একটি প্রযুক্তি যা শরীরের ভেতর উচ্চ তরঙ্গের শব্দ দ্বারা বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ছবি করে থাকে ফলে কোন অঙ্গের অস্বাভাবিকতা বা অসুস্থতা থাকলে সেটি এই পরীক্ষা দ্বারা ধরা পড়ে। মহিলাদের pelvic region এ অবস্থিত reproductive organ (vagina, uterus, fallopian tube, ovaries, cervix) এগুলোর ইমেজিং পরীক্ষার জন্য এই পরীক্ষা ব্যবহৃত হয়। (unexplained vaginal bleeding, an ectopic pregnancy, infertility, checking for cysts or uterine fibroids, pelvic pain, abnormal pelvic, pcos, abdominal exam etc) এছাড়াও গর্ভাবস্থায় যেকোন সময়ে যেকোন কারনে চিকিৎসক এই টেস্ট করতে বলতে পারেন। ভ্রুনের হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করতে, গর্ভপাত বা অকাল প্রসবের মত কোন সমস্যার ক্ষেত্রে জরায়ু এবং গর্ভফুলের সমস্যা চিন্হিত করতে, সম্ভাব্য গর্ভপাত এড়াতে reproductive organ এ কোন প্রাথমিক অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে এই টেস্ট করা হয়ে থাকে। টেস্টটি করতে পূর্ব প্রস্তুতি কি? টেস্ট টি করার জন্য রোগীকে খুব সামান্যই প্রস্তুতি নিতে হয়। টেস্টটি করার কারন ও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ক্ষেত্র মূত্রথলি খালি রাখতে হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে আংশিক পূর্ণ রাখতে হয়। মূত্রথলি পূর্ণ অবস্থায় পরিষ্কার ছবি পাওয়া যায়।
ডাঃ দীপংকর মন্ডল
ডিইচএমএস (ঢাকা)
০৫/১২/২০২১