পৃথিবীতে মানুষ আসার আগেই গ্রহটির সৃষ্টি। সৌরজগৎ সৃষ্টির প্রায় ১০০ মিলিয়ন বছর পর প্রাচীন এই পৃথিবীর আবির্ভাব। বিজ্ঞানীদের ধারণা, আজ থেকে সাড়ে ৪শ কোটি বছর বছর আগে পৃথিবী নামের গ্রহটি আকৃতি পায়, পায় লৌহের একটি কেন্দ্র এবং একটি বায়ুমণ্ডল।
পৃথিবী ও চাঁদের সংঘর্ষ: একসময় ‘থিয়া’ নামের মঙ্গল গ্রহের আকারের একটা গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হয়। পৃথিবী টিকে গেলেও গ্রহাণুটি ধ্বংস হয়ে যায়। আর এর ধ্বংসাবশেষ থেকে চাঁদের সৃষ্টি। থিয়ার সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পৃথিবী। গলিত লাভা টগবগ করতে থাকে সমুদ্রের চারদিকে। শুক্র গ্রহের অবস্থা এখন যেমন, পৃথিবীর অবস্থাও তখন ছিলো এমনই। পরে ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা হয় পৃথিবী, লাভা জমাট বেঁধে তৈরি হয় পাথর। পানি জমে পৃথিবীতে সাগরের জন্ম হয়। এ সময়েই তৈরি হয় পৃথিবীর প্রাচীনতম খনিজ, জিরকন। যার বয়স প্রায় সাড়ে ৪শ কোটি বছর।
কিছু বিজ্ঞানীর মতে মানুষ বানর হতে সৃষ্টি হয়েছে। যা সম্পূর্ন নেতিবাচক।
যদি ইসলাম ধর্মের হয়ে থাকেন তাহলে এসব বিশ্বাস করলে ইমান থাকবেনা তাই সাবধান।